
স্টাফ রিপোর্টার ::
সুনামগঞ্জ সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির শ্রেণিকক্ষের ছাদের অংশ বিশেষ খসে পড়ছে।
গতকাল রবিবার সকালে বারান্দার ছাদের অংশ খসে পড়লে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। পরে অভিভাবকরা স্কুল কর্তৃপক্ষ ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরকে বিষয়টি অবগত করেন। অভিভাবকরা জানান, যে কোন সময় বারান্দার ছাদ ভেঙে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
সরেজমিনে স্কুলে দেখা যায়, দুটি কক্ষের চলাচলের একমাত্র রাস্তা বারান্দার ছাদ একাধিক স্থানে খসে পড়েছে। বেরিয়ে এসেছে রড। নিচে পড়ে আছে ভেঙে পড়া কংক্রিট। ভিমের অংশ ফাটল দেখা দিয়েছে। শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা আতঙ্কে চলাচল করছেন। ঝুঁকিপূর্ণ এই অবস্থা দেখে অভিভাবকরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তারা স্কুল কর্তৃপক্ষকে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান। এদিকে ছাদ খসে পড়ার দৃশ্য দেখে অভিভাবকরা বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীকে অবগত করেন। অবিলম্বে ছাদ সংস্কার করে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের উদ্বেগ দূর করার দাবি জানান।
অভিভাবক মশিউর বলেন, ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণিকক্ষের বারান্দার ছাদ খসে পড়ছে। বিশাল ফাটল দেখা দিয়েছে। যে কোন সময় ভেঙে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কারণ ভিতরে প্রবেশের একমাত্র রাস্তা এই বারান্দা।
বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ভবনের ছাদের কয়েকটি জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে। ভেঙে পড়ছে ছাদ। দুর্ঘটনার আশঙ্কায় আমরা সংশ্লিষ্টদের দ্রুত সংস্কারের জন্য বলেছি।
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. কামরুজ্জামান বলেন, আমি লোক পাঠিয়ে ব্যবস্থা নিতে বলেছি। শীঘ্রই সংস্কার করা হবে।
সুনামগঞ্জ সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির শ্রেণিকক্ষের ছাদের অংশ বিশেষ খসে পড়ছে।
গতকাল রবিবার সকালে বারান্দার ছাদের অংশ খসে পড়লে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। পরে অভিভাবকরা স্কুল কর্তৃপক্ষ ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরকে বিষয়টি অবগত করেন। অভিভাবকরা জানান, যে কোন সময় বারান্দার ছাদ ভেঙে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
সরেজমিনে স্কুলে দেখা যায়, দুটি কক্ষের চলাচলের একমাত্র রাস্তা বারান্দার ছাদ একাধিক স্থানে খসে পড়েছে। বেরিয়ে এসেছে রড। নিচে পড়ে আছে ভেঙে পড়া কংক্রিট। ভিমের অংশ ফাটল দেখা দিয়েছে। শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা আতঙ্কে চলাচল করছেন। ঝুঁকিপূর্ণ এই অবস্থা দেখে অভিভাবকরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তারা স্কুল কর্তৃপক্ষকে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান। এদিকে ছাদ খসে পড়ার দৃশ্য দেখে অভিভাবকরা বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীকে অবগত করেন। অবিলম্বে ছাদ সংস্কার করে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের উদ্বেগ দূর করার দাবি জানান।
অভিভাবক মশিউর বলেন, ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণিকক্ষের বারান্দার ছাদ খসে পড়ছে। বিশাল ফাটল দেখা দিয়েছে। যে কোন সময় ভেঙে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কারণ ভিতরে প্রবেশের একমাত্র রাস্তা এই বারান্দা।
বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ভবনের ছাদের কয়েকটি জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে। ভেঙে পড়ছে ছাদ। দুর্ঘটনার আশঙ্কায় আমরা সংশ্লিষ্টদের দ্রুত সংস্কারের জন্য বলেছি।
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. কামরুজ্জামান বলেন, আমি লোক পাঠিয়ে ব্যবস্থা নিতে বলেছি। শীঘ্রই সংস্কার করা হবে।