স্টাফ রিপোর্টার ::
সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সুবিপ্রবি) শিক্ষার্থীদের সাথে বাসচালকের সহকারীর (হেলপার) ভাড়া নিয়ে বাগবিতন্ডার জেরে সুনামগঞ্জ-সিলেট মহাসড়ক প্রায় দুই ঘণ্টা অবরোধ করে রাখেন পরিবহন শ্রমিকরা। রোববার দুপুরে এই অবরোধের কারণে সড়কের উভয় দিকে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েন। জানা যায়, রোববার সকালে সুনামগঞ্জ থেকে ছেড়ে যাওয়া একটি বাসে ভাড়া নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীর সঙ্গে বাসের হেলপারের কথা কাটাকাটি হয়। এর জেরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বাস ভাঙচুর ও হেলপারকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ তোলেন শ্রমিকরা। এই খবর ছড়িয়ে পড়লে দুপুরে পরিবহন শ্রমিকরা সুনামগঞ্জ বাস টার্মিনালের সামনে সড়কে আড়াআড়িভাবে বাস রেখে অবরোধ সৃষ্টি করেন। অবরোধের ফলে আঞ্চলিক মহাসড়কের কয়েক কিলোমিটারজুড়ে তীব্র যানজট তৈরি হয়। এতে শত শত যাত্রী আটকা পড়েন। অনেককে বৃষ্টিতে ভিজে পায়ে হেঁটে গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দিতে দেখা যায়। সুনামগঞ্জ বাস মিনিবাস মালিক সমিতির মহাসচিব জুয়েল মিয়া বলেন, ভাড়া নিয়ে শিক্ষার্থীদের সাথে ঝামেলা হওয়ার পর তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বাস ভাঙচুর করে এবং হেলপারকে মারধর করে। এই ঘটনার খবর পেয়ে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা সড়কে অবস্থান নেয়। অপরদিকে, সুবিপ্রবি’র রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুর রহমান জানান, প্রথম বর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থী শান্তিগঞ্জ যাওয়ার পথে অর্ধেক ভাড়া দেওয়া নিয়ে হেলপারের সঙ্গে বিত-া শুরু হয়। এক পর্যায়ে হেলপার একজন শিক্ষার্থীকে ধাক্কা দিলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়। সুনামগঞ্জ জেলা পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি সুজাউল কবির বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আগেও ভাড়া নিয়ে একাধিকবার ঝামেলা করেছে। আজ তারা আমাদের একজন শ্রমিককে মারধর করেছে। এর বিচারের দাবিতেই শ্রমিকরা সড়ক অবরোধ করেছিল। পরে বিকাল চারটার দিকে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে শ্রমিকরা অবরোধ তুলে নিলেও ঘটনার সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত ‘কর্মবিরতি’ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল কালাম জানান, শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়েছে এবং যান চলাচল এখন স্বাভাবিক রয়েছে।
সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সুবিপ্রবি) শিক্ষার্থীদের সাথে বাসচালকের সহকারীর (হেলপার) ভাড়া নিয়ে বাগবিতন্ডার জেরে সুনামগঞ্জ-সিলেট মহাসড়ক প্রায় দুই ঘণ্টা অবরোধ করে রাখেন পরিবহন শ্রমিকরা। রোববার দুপুরে এই অবরোধের কারণে সড়কের উভয় দিকে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েন। জানা যায়, রোববার সকালে সুনামগঞ্জ থেকে ছেড়ে যাওয়া একটি বাসে ভাড়া নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীর সঙ্গে বাসের হেলপারের কথা কাটাকাটি হয়। এর জেরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বাস ভাঙচুর ও হেলপারকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ তোলেন শ্রমিকরা। এই খবর ছড়িয়ে পড়লে দুপুরে পরিবহন শ্রমিকরা সুনামগঞ্জ বাস টার্মিনালের সামনে সড়কে আড়াআড়িভাবে বাস রেখে অবরোধ সৃষ্টি করেন। অবরোধের ফলে আঞ্চলিক মহাসড়কের কয়েক কিলোমিটারজুড়ে তীব্র যানজট তৈরি হয়। এতে শত শত যাত্রী আটকা পড়েন। অনেককে বৃষ্টিতে ভিজে পায়ে হেঁটে গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দিতে দেখা যায়। সুনামগঞ্জ বাস মিনিবাস মালিক সমিতির মহাসচিব জুয়েল মিয়া বলেন, ভাড়া নিয়ে শিক্ষার্থীদের সাথে ঝামেলা হওয়ার পর তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বাস ভাঙচুর করে এবং হেলপারকে মারধর করে। এই ঘটনার খবর পেয়ে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা সড়কে অবস্থান নেয়। অপরদিকে, সুবিপ্রবি’র রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুর রহমান জানান, প্রথম বর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থী শান্তিগঞ্জ যাওয়ার পথে অর্ধেক ভাড়া দেওয়া নিয়ে হেলপারের সঙ্গে বিত-া শুরু হয়। এক পর্যায়ে হেলপার একজন শিক্ষার্থীকে ধাক্কা দিলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়। সুনামগঞ্জ জেলা পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি সুজাউল কবির বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আগেও ভাড়া নিয়ে একাধিকবার ঝামেলা করেছে। আজ তারা আমাদের একজন শ্রমিককে মারধর করেছে। এর বিচারের দাবিতেই শ্রমিকরা সড়ক অবরোধ করেছিল। পরে বিকাল চারটার দিকে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে শ্রমিকরা অবরোধ তুলে নিলেও ঘটনার সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত ‘কর্মবিরতি’ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল কালাম জানান, শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়েছে এবং যান চলাচল এখন স্বাভাবিক রয়েছে।