
জাহাঙ্গীর আলম ভূঁইয়া ::
স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবার জন্য সুনামগঞ্জের বিভিন্ন গ্রামে তৈরি করা হয় কমিউনিটি ক্লিনিক। কিন্তু ক্লিনিক থেকে মূল সড়কে উঠার কোনো সংযোগ সড়ক তৈরি করা হয়নি। ফলে চিকিৎসা সেবা নিতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন মানুষজন। খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, তাহিরপুর উপজেলার দক্ষিণ বড়দল ইউনিয়ন বড়দল গ্রামে ২০২২ সালে একটি কমিউনিটি ক্লিনিক তৈরি করা হলেও কোনো সংযোগ সড়ক নেই। শুধু এই ক্লিনিকই এই নয়, হাওরবেষ্টিত বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, মধ্যনগর, ধর্মপাশাসহ বিভিন্ন উপজেলায় স্থাপিত বেশির ভাগ ক্লিনিকগুলোতে যাতায়াতের জন্য সড়ক নেই। ফলে শুষ্ক মৌসুমে পায়ে হেটে চলাচল কোনো রকমে করতে পারলেও বর্ষায় যাতায়াতে ভোগান্তি বেড়ে যায়। এতে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন চিকিৎসা সেবা নিতে আসা লোকজন। এদিকে, বড়দল কমিউনিটি ক্লিনিকে যেতে দেড় লাখ টাকা ব্যয়ে বাঁশের চাটাই দিয়ে সংযোগ সড়ক তৈরি করা হলে তা স্থায়ী নয়। এই টাকায় মাটির রাস্তা নির্মাণ করার সুযোগ ছিল। পরিকল্পিতভাবে দেড় লাখ টাকা ও এর সাথে আরও বরাদ্দ বাড়িয়ে অথবা স্থানীয় ব্যবসায়ী ও ইউনিয়ন পরিষদ থেকে টাকার পরিমাণ বাড়িয়ে স্থায়ী সমাধানের উদ্যোগ নিলে সবার জন্যই উপকার হতো বলে জানিয়েছেন এলাকার সচেতনমহল। বড়দল গ্রামের বাসিন্দারা জানান, বাঁশের চাটাই দিয়ে সংযোগ সড়ক তৈরি করা হয়েছে তা স্থায়ী কোনো সমাধান নয়। তিন মাস পরেই পানি শুকিয়ে যাবে। শুকনো মৌসুমে তা কোনো কাজে লাগবে না। যা অর্থের অপচয়। যে টাকা দিয়ে বাঁশের চাটাই দেয়া হয়েছে সে টাকার সাথে বরাদ্দ বাড়িয়ে শুকনো মৌসুমে মাটির সড়ক নির্মাণ করা হলে সড়কটি স্থায়ী হতো। একই সাথে সবার উপকার হতো সারা বছরই। তাহিরপুর উপজেলার অবসরপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য পরিদর্শক বিকাশ রঞ্জন সরকার বলেন, বর্ষায় ৬ মাস বড়দল নয়াহাটি কমিউনিটি ক্লিনিক পানিবেষ্টিত থাকায় সেবাদাতা ও সেবাগ্রহিতাদের যাতায়াতের সুবিধার জন্য ইউএনও স্যার, তাহিরপুর, সুনামগঞ্জ কর্তৃক বরাদ্দকৃত দেড় লাখ টাকায় নির্মাণ করা হয়েছে বাঁশের সাঁকো/চাটাই। সাঁকোটি এ বৎসর বর্ষা মৌসুমে সংশ্লিষ্টদের যাতায়াত সুবিধা দিলেও বর্ষা পরবর্তী শুকনো মৌসুমে এটি নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাই বেশি। তাই আগামী শুকনো মৌসুমে সেবাদাতা ও সেবাগ্রহিতার সুবিধার্থে একটি স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে এলাকাবাসীসহ আমরা আরও বেশি উপকৃত হবো। এই বিষয়ে তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল হাসেম জানান, ক্লিনিকের সাথে গ্রামের মানুষ আসা যাওয়া করতে পারে না। তাই গ্রামের মানুষদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাঁশের চাটাইয়ের ব্যবস্থা করে দেয়া হয়েছে, যেন বর্ষায় তারা ক্লিনিকে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে পারেন।
স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবার জন্য সুনামগঞ্জের বিভিন্ন গ্রামে তৈরি করা হয় কমিউনিটি ক্লিনিক। কিন্তু ক্লিনিক থেকে মূল সড়কে উঠার কোনো সংযোগ সড়ক তৈরি করা হয়নি। ফলে চিকিৎসা সেবা নিতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন মানুষজন। খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, তাহিরপুর উপজেলার দক্ষিণ বড়দল ইউনিয়ন বড়দল গ্রামে ২০২২ সালে একটি কমিউনিটি ক্লিনিক তৈরি করা হলেও কোনো সংযোগ সড়ক নেই। শুধু এই ক্লিনিকই এই নয়, হাওরবেষ্টিত বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, মধ্যনগর, ধর্মপাশাসহ বিভিন্ন উপজেলায় স্থাপিত বেশির ভাগ ক্লিনিকগুলোতে যাতায়াতের জন্য সড়ক নেই। ফলে শুষ্ক মৌসুমে পায়ে হেটে চলাচল কোনো রকমে করতে পারলেও বর্ষায় যাতায়াতে ভোগান্তি বেড়ে যায়। এতে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন চিকিৎসা সেবা নিতে আসা লোকজন। এদিকে, বড়দল কমিউনিটি ক্লিনিকে যেতে দেড় লাখ টাকা ব্যয়ে বাঁশের চাটাই দিয়ে সংযোগ সড়ক তৈরি করা হলে তা স্থায়ী নয়। এই টাকায় মাটির রাস্তা নির্মাণ করার সুযোগ ছিল। পরিকল্পিতভাবে দেড় লাখ টাকা ও এর সাথে আরও বরাদ্দ বাড়িয়ে অথবা স্থানীয় ব্যবসায়ী ও ইউনিয়ন পরিষদ থেকে টাকার পরিমাণ বাড়িয়ে স্থায়ী সমাধানের উদ্যোগ নিলে সবার জন্যই উপকার হতো বলে জানিয়েছেন এলাকার সচেতনমহল। বড়দল গ্রামের বাসিন্দারা জানান, বাঁশের চাটাই দিয়ে সংযোগ সড়ক তৈরি করা হয়েছে তা স্থায়ী কোনো সমাধান নয়। তিন মাস পরেই পানি শুকিয়ে যাবে। শুকনো মৌসুমে তা কোনো কাজে লাগবে না। যা অর্থের অপচয়। যে টাকা দিয়ে বাঁশের চাটাই দেয়া হয়েছে সে টাকার সাথে বরাদ্দ বাড়িয়ে শুকনো মৌসুমে মাটির সড়ক নির্মাণ করা হলে সড়কটি স্থায়ী হতো। একই সাথে সবার উপকার হতো সারা বছরই। তাহিরপুর উপজেলার অবসরপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য পরিদর্শক বিকাশ রঞ্জন সরকার বলেন, বর্ষায় ৬ মাস বড়দল নয়াহাটি কমিউনিটি ক্লিনিক পানিবেষ্টিত থাকায় সেবাদাতা ও সেবাগ্রহিতাদের যাতায়াতের সুবিধার জন্য ইউএনও স্যার, তাহিরপুর, সুনামগঞ্জ কর্তৃক বরাদ্দকৃত দেড় লাখ টাকায় নির্মাণ করা হয়েছে বাঁশের সাঁকো/চাটাই। সাঁকোটি এ বৎসর বর্ষা মৌসুমে সংশ্লিষ্টদের যাতায়াত সুবিধা দিলেও বর্ষা পরবর্তী শুকনো মৌসুমে এটি নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাই বেশি। তাই আগামী শুকনো মৌসুমে সেবাদাতা ও সেবাগ্রহিতার সুবিধার্থে একটি স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে এলাকাবাসীসহ আমরা আরও বেশি উপকৃত হবো। এই বিষয়ে তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল হাসেম জানান, ক্লিনিকের সাথে গ্রামের মানুষ আসা যাওয়া করতে পারে না। তাই গ্রামের মানুষদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাঁশের চাটাইয়ের ব্যবস্থা করে দেয়া হয়েছে, যেন বর্ষায় তারা ক্লিনিকে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে পারেন।