
জাহাঙ্গীর আলম ভূইয়া ::
তাহিরপুরে পর্যটন ও নদী সংলগ্ন বাজারগুলোতে পল্লী বিদ্যুতের মিটার থেকে অবৈধ লাইন স্থাপন করে হাউসবোটগুলোতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে একটি সিন্ডিকেট।
সচেতনমহল বলছেন, অনুমোদনহীন বিদ্যুৎ সংযোগ আইন লঙ্ঘনের পাশাপাশি দুর্ঘটনার আশঙ্কা, বিদ্যুতের লোডশেডিং এবং সরকারের রাজস্ব ক্ষতি ঘটাচ্ছে। স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, একটি মিটার থেকে অন্তত ১০-১৫টি হাউসবোটে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। তাহিরপুর বাজারের প্রতিটি ঘাট, আশপাশের বাড়িগুলো, আনোয়ারপুর, শহীদ সিরাজ লেক, শিমুল বাগান, মানিগাও, লাউড়েরগড়, স্মৃতিসৌধ সংলগ্ন ক্লিনিকের পিছনের দোকান থেকে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ এনে হাউসবোটে চালানো হচ্ছে ফ্যান, লাইট, এসি, সাউন্ড সিস্টেমসহ নানা ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম। যা চরম নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করছে। অধিকাংশ হাউসবোটেই বৈধ মিটার বা অনুমোদিত সংযোগ নেই।
স্থানীয়রা জানান, দোকান, কয়লার ডিপো ও বাসাবাড়ি থেকে সরাসরি সংযোগ টেনে বিদ্যুৎ দেওয়া হচ্ছে হাউসবোটে। কোথাও আবার বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের সাথেও সরাসরি সংযোগ দিয়ে চালানো হচ্ছে হাউসবোটের পুরো সিস্টেম। যা অগ্নিকা- ও বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণহানির ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলেছে। এছাড়াও আশপাশের মালিকবিহীন পরিত্যক্ত কয়লার ডিপোর বৈদ্যুতিক মিটার থেকে, স্থানীয় কিছু লোক মালিকানা দাবি করে রাতভর বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। দিনের বেলা লাইন খুলে রাখা হয়। এতে করে বোঝার উপায় নেই যে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। দুর্ঘটনা ও লোডশেডিং কমাতে অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করা জরুরি বলে জানিয়েছেন সচেতন এলাকাবাসী। সেই সাথে বিকল্প ও টেকসই বিদ্যুৎ সরবরাহ পদ্ধতি চালুর বিষয়ে মত দিয়েছেন তারা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়লার ডিপো’র এক ম্যানেজার বলেন, পরিত্যক্ত মালিকবিহীন কয়লার ডিপো’র মিটারগুলো সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিলে এর সমাধান মিলবে।
সুনামগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির তাহিরপুর জোনাল অফিসের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মো. আলাউল হক সরকার বলেন, অনুমতি ছাড়া বিদ্যুৎ সংযোগ নেয়া শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অভিযোগ পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে। এর আগেও আমরা অবৈধ সংযোগের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছি।
তাহিরপুরে পর্যটন ও নদী সংলগ্ন বাজারগুলোতে পল্লী বিদ্যুতের মিটার থেকে অবৈধ লাইন স্থাপন করে হাউসবোটগুলোতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে একটি সিন্ডিকেট।
সচেতনমহল বলছেন, অনুমোদনহীন বিদ্যুৎ সংযোগ আইন লঙ্ঘনের পাশাপাশি দুর্ঘটনার আশঙ্কা, বিদ্যুতের লোডশেডিং এবং সরকারের রাজস্ব ক্ষতি ঘটাচ্ছে। স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, একটি মিটার থেকে অন্তত ১০-১৫টি হাউসবোটে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। তাহিরপুর বাজারের প্রতিটি ঘাট, আশপাশের বাড়িগুলো, আনোয়ারপুর, শহীদ সিরাজ লেক, শিমুল বাগান, মানিগাও, লাউড়েরগড়, স্মৃতিসৌধ সংলগ্ন ক্লিনিকের পিছনের দোকান থেকে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ এনে হাউসবোটে চালানো হচ্ছে ফ্যান, লাইট, এসি, সাউন্ড সিস্টেমসহ নানা ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম। যা চরম নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করছে। অধিকাংশ হাউসবোটেই বৈধ মিটার বা অনুমোদিত সংযোগ নেই।
স্থানীয়রা জানান, দোকান, কয়লার ডিপো ও বাসাবাড়ি থেকে সরাসরি সংযোগ টেনে বিদ্যুৎ দেওয়া হচ্ছে হাউসবোটে। কোথাও আবার বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের সাথেও সরাসরি সংযোগ দিয়ে চালানো হচ্ছে হাউসবোটের পুরো সিস্টেম। যা অগ্নিকা- ও বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণহানির ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলেছে। এছাড়াও আশপাশের মালিকবিহীন পরিত্যক্ত কয়লার ডিপোর বৈদ্যুতিক মিটার থেকে, স্থানীয় কিছু লোক মালিকানা দাবি করে রাতভর বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। দিনের বেলা লাইন খুলে রাখা হয়। এতে করে বোঝার উপায় নেই যে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। দুর্ঘটনা ও লোডশেডিং কমাতে অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করা জরুরি বলে জানিয়েছেন সচেতন এলাকাবাসী। সেই সাথে বিকল্প ও টেকসই বিদ্যুৎ সরবরাহ পদ্ধতি চালুর বিষয়ে মত দিয়েছেন তারা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়লার ডিপো’র এক ম্যানেজার বলেন, পরিত্যক্ত মালিকবিহীন কয়লার ডিপো’র মিটারগুলো সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিলে এর সমাধান মিলবে।
সুনামগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির তাহিরপুর জোনাল অফিসের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মো. আলাউল হক সরকার বলেন, অনুমতি ছাড়া বিদ্যুৎ সংযোগ নেয়া শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অভিযোগ পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে। এর আগেও আমরা অবৈধ সংযোগের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছি।