
দোয়ারাবাজার প্রতিনিধি ::
দোয়ারাবাজার উপজেলার খাসিয়ামারা নদীর নাব্যতা সংকটে ভুগছে কৃষি, পানি সেচ এবং বেড়িবাঁধ রক্ষা কার্যক্রম। প্রতি বছর সরকারিভাবে লিজ দেওয়া হলেও পরিকল্পিত ড্রেজিং না থাকায় নদীটি এখন ক্রমশ নাব্যতা হারাচ্ছে।
এ অবস্থায় স্থানীয় কৃষক ও এলাকাবাসী নদীটিকে পুনরুজ্জীবিত করতে দ্রুত খনন কার্যক্রম শুরু করার জোর দাবি জানিয়েছেন। খাসিয়ামারা নদীর দু’পাড়ের বিস্তীর্ণ এলাকায় কৃষকেরা বহু বছর ধরে সেচ সুবিধা গ্রহণ করে আসছিলেন। ২০০৩ সালে কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে একটি রাবারড্যাম নির্মাণ করা হয় কৃষি উৎপাদন বাড়াতে। তবে বর্তমানে নদীর উজানে পলি ও বালির টেক জমে থাকায় শুষ্ক মৌসুমে পানির প্রবাহ একেবারে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এতে রাবারড্যাম অকার্যকর হওয়ার উপক্রম হয়ে পড়েছে, শুষ্ক মৌসুমে চাষাবাদে দেখা দেয় চরম পানি সংকট।
স্থানীয় কৃষক ফরিদ মিয়া বলেন, নদী ড্রেজিং না হওয়ার কারণে পাহাড়ি এই নদীটি দিন দিন সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে। কোটি টাকার রাবারড্যাম থাকলেও তা কোনো কাজে আসছে না। ড্রেজিং করলে আবারও খাসিয়ারা প্রবাহিত হবে, কৃষকরাও বাঁচবে।
টিলাগাঁও গ্রামের বাসিন্দা আলতাব আলী বলেন, নদীর উজানে পলি ও বালির টেক জমে থাকার ফলে পানি আটকে থাকে। আগাম বন্যার সময় পানি দ্রুত নিষ্কাশন হয় না, বরং ফসলের ক্ষতি হয়। নদী ড্রেজিং করলে শুধু কৃষকই নয়, এলাকাবাসীও উপকৃত হবে।
দোয়ারাবাজার উপজেলার বিশিষ্ট সালিশ ব্যক্তিত্ব ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শাহজাহান মাস্টার জানান, খাসিয়ামারা নদীর রাবারড্যাম প্রকল্পটি এখন অস্তিত্ব সংকটে। রাবারের উপর দিয়ে নৌকা চলাচলের ফলে এটি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নদীটিও ড্রেজিং করা প্রয়োজন। নদীর নাব্যতা ধরে রাখতে ড্রেজিংয়ের বিকল্প নেই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দোয়ারাবাজার উপজেলার ইউএনও অরূপ রতন সিংহ বলেন, খাসিমারা নদীটি ড্রেজিং এর বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে। এটি বাস্তবায়ন হলে নদীর প্রবাহধারা অব্যাহত থাকবে।
দোয়ারাবাজার উপজেলার খাসিয়ামারা নদীর নাব্যতা সংকটে ভুগছে কৃষি, পানি সেচ এবং বেড়িবাঁধ রক্ষা কার্যক্রম। প্রতি বছর সরকারিভাবে লিজ দেওয়া হলেও পরিকল্পিত ড্রেজিং না থাকায় নদীটি এখন ক্রমশ নাব্যতা হারাচ্ছে।
এ অবস্থায় স্থানীয় কৃষক ও এলাকাবাসী নদীটিকে পুনরুজ্জীবিত করতে দ্রুত খনন কার্যক্রম শুরু করার জোর দাবি জানিয়েছেন। খাসিয়ামারা নদীর দু’পাড়ের বিস্তীর্ণ এলাকায় কৃষকেরা বহু বছর ধরে সেচ সুবিধা গ্রহণ করে আসছিলেন। ২০০৩ সালে কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে একটি রাবারড্যাম নির্মাণ করা হয় কৃষি উৎপাদন বাড়াতে। তবে বর্তমানে নদীর উজানে পলি ও বালির টেক জমে থাকায় শুষ্ক মৌসুমে পানির প্রবাহ একেবারে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এতে রাবারড্যাম অকার্যকর হওয়ার উপক্রম হয়ে পড়েছে, শুষ্ক মৌসুমে চাষাবাদে দেখা দেয় চরম পানি সংকট।
স্থানীয় কৃষক ফরিদ মিয়া বলেন, নদী ড্রেজিং না হওয়ার কারণে পাহাড়ি এই নদীটি দিন দিন সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে। কোটি টাকার রাবারড্যাম থাকলেও তা কোনো কাজে আসছে না। ড্রেজিং করলে আবারও খাসিয়ারা প্রবাহিত হবে, কৃষকরাও বাঁচবে।
টিলাগাঁও গ্রামের বাসিন্দা আলতাব আলী বলেন, নদীর উজানে পলি ও বালির টেক জমে থাকার ফলে পানি আটকে থাকে। আগাম বন্যার সময় পানি দ্রুত নিষ্কাশন হয় না, বরং ফসলের ক্ষতি হয়। নদী ড্রেজিং করলে শুধু কৃষকই নয়, এলাকাবাসীও উপকৃত হবে।
দোয়ারাবাজার উপজেলার বিশিষ্ট সালিশ ব্যক্তিত্ব ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শাহজাহান মাস্টার জানান, খাসিয়ামারা নদীর রাবারড্যাম প্রকল্পটি এখন অস্তিত্ব সংকটে। রাবারের উপর দিয়ে নৌকা চলাচলের ফলে এটি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নদীটিও ড্রেজিং করা প্রয়োজন। নদীর নাব্যতা ধরে রাখতে ড্রেজিংয়ের বিকল্প নেই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দোয়ারাবাজার উপজেলার ইউএনও অরূপ রতন সিংহ বলেন, খাসিমারা নদীটি ড্রেজিং এর বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে। এটি বাস্তবায়ন হলে নদীর প্রবাহধারা অব্যাহত থাকবে।