
স্টাফ রিপোর্টার ::
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রমে জুন মাসে দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে ‘সুনামগঞ্জ জেলা’।
স্থানীয় সরকার বিভাগের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের ‘জুন’ মাসের তুলনামূলক তথ্য অনুযায়ী এই সাফল্য অর্জন করে সুনামগঞ্জ জেলা। এই সাফল্যের পেছনে সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়ার সার্বিক তত্ত্বাবধান ও দিকনির্দেশনা ছিল অন্যতম চালিকাশক্তি।
জানাযায়, জুন মাসে সুনামগঞ্জ জেলা ৪,৪৫৭টি জন্ম নিবন্ধনের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ৯,৬৪৩টি জন্ম নিবন্ধন স¤পন্ন করেছে, যা লক্ষ্যমাত্রার ২১৬%। একই সময়ে সম্ভাব্য ১,৪৯৬টি মৃত্যুর বিপরীতে ১ বছরের মধ্যে ২,৪১৮টি মৃত্যু নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার ১৬২%। সব মিলিয়ে, জেলায় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের গড় শতাংশ দাঁড়িয়েছে ১৮৯.০%।
সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রেজাউল করিম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, জেলা প্রশাসকের সার্বিক দিকনির্দেশনায় এবং মাঠপর্যায়ের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও স্থানীয় সরকার শাখার সকল কর্মকর্তার নিরলস প্রচেষ্টায় এই সফলতা এসেছে, যা জেলার জন্য অত্যন্ত আনন্দের।
জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া বলেন, জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে সকল শিশুর জন্ম নিবন্ধন এবং মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে মৃত্যু নিবন্ধন শতভাগ নিশ্চিত করতে জেলার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সেই নির্দেশনা অনুযায়ী দায়িত্বশীলতার সাথে কাজ করার ফলেই জুন মাসে সারাদেশের মধ্যে প্রথম হয়েছে সুনামগঞ্জ জেলা। তিনি বলেন, আমাদের এই সাফল্য প্রমাণ করে যে সম্মিলিত প্রচেষ্টা এবং দৃঢ় সংকল্পের মাধ্যমে যেকোনো লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব।
আমরা এই ধারা ভবিষ্যতেও অব্যাহত রাখতে চাই। জেলার প্রতিটি নাগরিকের জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন প্রক্রিয়াকে আরও সহজ ও দ্রুত করতে আমরা বদ্ধপরিকর।
উল্লেখ্য, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে লক্ষ্মীপুর জেলা এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে হবিগঞ্জ জেলা।
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রমে জুন মাসে দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে ‘সুনামগঞ্জ জেলা’।
স্থানীয় সরকার বিভাগের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের ‘জুন’ মাসের তুলনামূলক তথ্য অনুযায়ী এই সাফল্য অর্জন করে সুনামগঞ্জ জেলা। এই সাফল্যের পেছনে সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়ার সার্বিক তত্ত্বাবধান ও দিকনির্দেশনা ছিল অন্যতম চালিকাশক্তি।
জানাযায়, জুন মাসে সুনামগঞ্জ জেলা ৪,৪৫৭টি জন্ম নিবন্ধনের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ৯,৬৪৩টি জন্ম নিবন্ধন স¤পন্ন করেছে, যা লক্ষ্যমাত্রার ২১৬%। একই সময়ে সম্ভাব্য ১,৪৯৬টি মৃত্যুর বিপরীতে ১ বছরের মধ্যে ২,৪১৮টি মৃত্যু নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার ১৬২%। সব মিলিয়ে, জেলায় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের গড় শতাংশ দাঁড়িয়েছে ১৮৯.০%।
সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রেজাউল করিম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, জেলা প্রশাসকের সার্বিক দিকনির্দেশনায় এবং মাঠপর্যায়ের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও স্থানীয় সরকার শাখার সকল কর্মকর্তার নিরলস প্রচেষ্টায় এই সফলতা এসেছে, যা জেলার জন্য অত্যন্ত আনন্দের।
জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া বলেন, জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে সকল শিশুর জন্ম নিবন্ধন এবং মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে মৃত্যু নিবন্ধন শতভাগ নিশ্চিত করতে জেলার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সেই নির্দেশনা অনুযায়ী দায়িত্বশীলতার সাথে কাজ করার ফলেই জুন মাসে সারাদেশের মধ্যে প্রথম হয়েছে সুনামগঞ্জ জেলা। তিনি বলেন, আমাদের এই সাফল্য প্রমাণ করে যে সম্মিলিত প্রচেষ্টা এবং দৃঢ় সংকল্পের মাধ্যমে যেকোনো লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব।
আমরা এই ধারা ভবিষ্যতেও অব্যাহত রাখতে চাই। জেলার প্রতিটি নাগরিকের জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন প্রক্রিয়াকে আরও সহজ ও দ্রুত করতে আমরা বদ্ধপরিকর।
উল্লেখ্য, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে লক্ষ্মীপুর জেলা এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে হবিগঞ্জ জেলা।