
স্টাফ রিপোর্টার ::
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার সলুকাবাদ ইউনিয়নে চুরির ঘটনা ধামাচাপা দিতে নিজের ঘর ভাঙচুর ও তছনছ এবং প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে নানা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে শনিবার দুপুরে ইউনিয়নের ভাদেরটেক গ্রামের চলাচল রাস্তায় মারামারির ঘটনা ঘটেছে। মারামারির ঘটনায় গ্রামের বাসিন্দা মৃত কাঞ্চন মিয়ার ছেলে মো. নবী হোসেন বিশ্বম্ভরপুর থানায় অভিযোগ দাখিল করেছেন। রবিবার অভিযোগ তদন্ত করেছেন এস.আই মনির হোসেন। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, অন্তত ৭ দিন আগে গ্রামের বাসিন্দা কালা মিয়ার বসতঘরের বেড়ার টিন কেটে প্রবেশ করে ড্রামের ভেতরে রাখা নগদ ৫০ হাজার টাকা ও ১ মণ চাল নিয়ে এক ব্যক্তি পালিয়ে যায়। এই ঘটনা পুলিশকে জানিয়ে গ্রামবাসী সালিশের মাধ্যমে সমাধানে চেষ্টা করলে সমাজের সিদ্ধান্ত অমান্য করে আব্বাছ আলী গং সালিশে উপস্থিত হননি। আব্বাছ আলী গং একটি মারামারির ঘটনা সৃষ্টি করে চুরির ঘটনাকে ধামাচাপা দিতে বিভিন্ন মাধ্যমে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অপপ্রচার শুরু করেছে। এতে সমাজের সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ অসন্তোষ প্রকাশ করছেন। জানাযায়, গত শনিবার বিকাল অনুমান দেড় টায় মো. কাউছার মিয়া, জোবেদা বেগম, রূপচাঁন বিবি, মো. কাউছার মিয়া, রফিক মিয়া, আজাদ মিয়া দাওয়াত শেষে নিজ বাড়ি আসার পথে রওয়ানা দেন। তারা সবাই আব্বাছ আলীর বাড়ির পাশে আসতেই আব্বাছ আলীর স্বজনরা অতর্কিত হামলা করে। এ হামলার ঘটনায় মো. কাউছার মিয়া (২৮), জোবেদা বেগম (২৫), রূপচাঁন বিবি (৬০), সাবিনা ইয়াসমিন (৩০) গুরুতর আহত হন। পরে আহতদের বিশ্বম্ভরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। অভিযোগে হামলাকারীরা হিসেবে একই গ্রামের আব্বাছ আলী (৪০), পিতা-দেওয়ান আলী, রুহুল আমিন (৩০), আল আমিন (৩৫), মুর্তুজ আলী (৫০), পিতা-শাহার আলী, সৌরভ মিয়া (২১), পিতা-মুর্তুজ আলীসহ আরও অনেককে উল্লেখ করা হয়। সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল হাই বলেন, চুরির ঘটনার পর আমি থানায় আলাপ করে বিষয়টি সমাধানের জন্য গ্রামে সালিশের আয়োজন করি। গ্রামের মুরব্বীরা সালিশে উপস্থিত হলেও আব্বাছ আলীর লোকজন আসেননি। এরপর উভয়পক্ষের লোকজনের মধ্যে মারামারি হয়। এই ঘটনায় আব্বাছ আলীর বাড়ির টিনের বেড়া নষ্ট হয়। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, আব্বাছ আলী গং প্রকৃত ঘটনা ধামাচাপা দিতে পরিকল্পিতভাবে সালিশে আসেনি। বরং মারামারি ঘটনার সৃষ্টি করেছেন। নিজের বাড়ির বেড়া নিজে ভেঙে এবং ঘরের আসবাবপত্র তছনছ করে এটাকে প্রচার দিয়েছে। স্থানীয় মাতব্বর আব্দুস সালাম, আজাদ মিয়াসহ অনেকে জানান, চুরির অপরাধ সালিশে শেষ করার চেষ্টা করা হয়েছে। যাতে গ্রামে শান্তি-শৃংখলা থাকে। বরং অশান্তি সৃষ্টি করেছে আব্বাছ আলী গং। সলুকাবাদ ইউপির বর্তমান সদস্য শাহ পরান বলেন, চুরি করার ঘটনার পর গ্রামের মুরব্বীরা সালিশে শেষ করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু আব্বাছ আলীর লোকজন আসেননি। থানায় অভিযোগকারী মো. নবী হোসেন বলেন, আব্বাছ আলী গংদের বিরুদ্ধে একাধিকবার চুরির অভিযোগ আছে। এবার আমাদের বাড়িতে চুরি করেছে এবং মারামারির ঘটনার সৃষ্টি করেছে। আমাদের লোকজনকে বেধড়ক মারপিট করেছে। আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই। অভিযোগের বিষয়ে আল আমিন বলেন, চুরি কেউ করলে তার বিচার হবে। কিন্তু আসলে যে চোর তাকে ধরতে হবে। আব্বাছ আলী চুরি করেননি। চুরি করেছে জীবন মিয়া নামের একটি ছেলে। তিনি বলেন, সালিশে উপস্থিত না হওয়ায় কাউছার ও আজাদ আমার পরিবারের একটি ছেলেকে মারপিট করে। এতেই মারামারির ঘটনা ঘটে। আমরা এখন বাড়িতে যেতে পারছি না ভয়ে। বিশ্বম্ভরপুর থানার তদন্তকারী অফিসার এসআই মনির হোসেনের সাথে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি।
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার সলুকাবাদ ইউনিয়নে চুরির ঘটনা ধামাচাপা দিতে নিজের ঘর ভাঙচুর ও তছনছ এবং প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে নানা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে শনিবার দুপুরে ইউনিয়নের ভাদেরটেক গ্রামের চলাচল রাস্তায় মারামারির ঘটনা ঘটেছে। মারামারির ঘটনায় গ্রামের বাসিন্দা মৃত কাঞ্চন মিয়ার ছেলে মো. নবী হোসেন বিশ্বম্ভরপুর থানায় অভিযোগ দাখিল করেছেন। রবিবার অভিযোগ তদন্ত করেছেন এস.আই মনির হোসেন। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, অন্তত ৭ দিন আগে গ্রামের বাসিন্দা কালা মিয়ার বসতঘরের বেড়ার টিন কেটে প্রবেশ করে ড্রামের ভেতরে রাখা নগদ ৫০ হাজার টাকা ও ১ মণ চাল নিয়ে এক ব্যক্তি পালিয়ে যায়। এই ঘটনা পুলিশকে জানিয়ে গ্রামবাসী সালিশের মাধ্যমে সমাধানে চেষ্টা করলে সমাজের সিদ্ধান্ত অমান্য করে আব্বাছ আলী গং সালিশে উপস্থিত হননি। আব্বাছ আলী গং একটি মারামারির ঘটনা সৃষ্টি করে চুরির ঘটনাকে ধামাচাপা দিতে বিভিন্ন মাধ্যমে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অপপ্রচার শুরু করেছে। এতে সমাজের সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ অসন্তোষ প্রকাশ করছেন। জানাযায়, গত শনিবার বিকাল অনুমান দেড় টায় মো. কাউছার মিয়া, জোবেদা বেগম, রূপচাঁন বিবি, মো. কাউছার মিয়া, রফিক মিয়া, আজাদ মিয়া দাওয়াত শেষে নিজ বাড়ি আসার পথে রওয়ানা দেন। তারা সবাই আব্বাছ আলীর বাড়ির পাশে আসতেই আব্বাছ আলীর স্বজনরা অতর্কিত হামলা করে। এ হামলার ঘটনায় মো. কাউছার মিয়া (২৮), জোবেদা বেগম (২৫), রূপচাঁন বিবি (৬০), সাবিনা ইয়াসমিন (৩০) গুরুতর আহত হন। পরে আহতদের বিশ্বম্ভরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। অভিযোগে হামলাকারীরা হিসেবে একই গ্রামের আব্বাছ আলী (৪০), পিতা-দেওয়ান আলী, রুহুল আমিন (৩০), আল আমিন (৩৫), মুর্তুজ আলী (৫০), পিতা-শাহার আলী, সৌরভ মিয়া (২১), পিতা-মুর্তুজ আলীসহ আরও অনেককে উল্লেখ করা হয়। সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল হাই বলেন, চুরির ঘটনার পর আমি থানায় আলাপ করে বিষয়টি সমাধানের জন্য গ্রামে সালিশের আয়োজন করি। গ্রামের মুরব্বীরা সালিশে উপস্থিত হলেও আব্বাছ আলীর লোকজন আসেননি। এরপর উভয়পক্ষের লোকজনের মধ্যে মারামারি হয়। এই ঘটনায় আব্বাছ আলীর বাড়ির টিনের বেড়া নষ্ট হয়। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, আব্বাছ আলী গং প্রকৃত ঘটনা ধামাচাপা দিতে পরিকল্পিতভাবে সালিশে আসেনি। বরং মারামারি ঘটনার সৃষ্টি করেছেন। নিজের বাড়ির বেড়া নিজে ভেঙে এবং ঘরের আসবাবপত্র তছনছ করে এটাকে প্রচার দিয়েছে। স্থানীয় মাতব্বর আব্দুস সালাম, আজাদ মিয়াসহ অনেকে জানান, চুরির অপরাধ সালিশে শেষ করার চেষ্টা করা হয়েছে। যাতে গ্রামে শান্তি-শৃংখলা থাকে। বরং অশান্তি সৃষ্টি করেছে আব্বাছ আলী গং। সলুকাবাদ ইউপির বর্তমান সদস্য শাহ পরান বলেন, চুরি করার ঘটনার পর গ্রামের মুরব্বীরা সালিশে শেষ করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু আব্বাছ আলীর লোকজন আসেননি। থানায় অভিযোগকারী মো. নবী হোসেন বলেন, আব্বাছ আলী গংদের বিরুদ্ধে একাধিকবার চুরির অভিযোগ আছে। এবার আমাদের বাড়িতে চুরি করেছে এবং মারামারির ঘটনার সৃষ্টি করেছে। আমাদের লোকজনকে বেধড়ক মারপিট করেছে। আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই। অভিযোগের বিষয়ে আল আমিন বলেন, চুরি কেউ করলে তার বিচার হবে। কিন্তু আসলে যে চোর তাকে ধরতে হবে। আব্বাছ আলী চুরি করেননি। চুরি করেছে জীবন মিয়া নামের একটি ছেলে। তিনি বলেন, সালিশে উপস্থিত না হওয়ায় কাউছার ও আজাদ আমার পরিবারের একটি ছেলেকে মারপিট করে। এতেই মারামারির ঘটনা ঘটে। আমরা এখন বাড়িতে যেতে পারছি না ভয়ে। বিশ্বম্ভরপুর থানার তদন্তকারী অফিসার এসআই মনির হোসেনের সাথে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি।