
স্টাফ রিপোর্টার ::
দোয়ারাবাজার উপজেলার বোগলাবাজার ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ইদুকোণা গ্রামের পয়েন্টে রাস্তার ভূমি দখল করে মার্কেট নির্মাণ করায় চলাচলের রাস্তায় বৃষ্টির পানি জমে কাদার সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিন হাজারো মানুষের ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে। তাই এই অবৈধ মার্কেট ভেঙে দেওয়ার দাবি স্থানীয়দের।
স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, পয়েন্টের পাশের ভূমির মালিক বাবুল মিয়া, ফারুক মিয়া গং জোরপূর্বক এই মার্কেট নির্মাণ করেছে।
পরে স্থানীয় দোয়ারাবাজার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ে অভিযোগ করেন। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরেজমিন তদন্ত করেন অফিসের কর্মকর্তারা। তখন তারা মার্কেটের দেয়াল অপসারণের জন্য বলেন। এসময় দেয়ালের কিছু অংশ ভেঙে ফেলেছিল ভূমির মালিকেরা। কিন্তু পরবর্তীতে পুনরায় তারা মার্কেটের বেইজ, পিলারসহ দেয়াল সংস্কার করে ফেলেন।
স্থানীয়রা জানান, ইদুকোণা পয়েন্টের এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত শিক্ষার্থী, শিক্ষক, মসজিদের মুসল্লি, ব্যবসায়ী এবং বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষজন চলাফেরা করেন। পয়েন্টে রয়েছে প্রায় ২৫টি দোকান ঘর। রাস্তায় পানি জমে থাকায় মানুষজন প্রতিদিন নানা ভোগান্তির শিকার হয়ে আসছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে কথা বলার সময় ইদুকোণা পয়েন্টের ফার্মেসী ব্যবসায়ী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. সামসুল হক, ডা. আলমগীর, ডা. সোহেল মিয়া, অবসরপ্রাপ্ত সাবেক সেনা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম, ব্যবসায়ী অহিদ মিয়া, মফিজ মিয়া, আব্দুল হান্নান, আব্দুর রহিম, মোতালিব হোসেন, মো. তুলন মিয়া, আব্দুল জব্বার, আবুল কাশেম, নুর আলম, ভ্যান চালক বিলাল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
পথচারী আব্দুল আলী মাসুম বলেন, রাস্তার কিনারে পয়েন্টে এই অবৈধ মার্কেটসহ দেয়াল ভেঙে দেওয়ার দাবি আমাদের। দেয়াল নির্মাণ করায় এখন রাস্তায় পানি জমে থাকায় আমাদের চলাচলে মারাত্মক ভোগান্তি হচ্ছে।
অভিযোগের ব্যাপারে বাবুল মিয়া, ফারুক মিয়া গং জানান, আমরা আমাদের জায়গায় ঘর নির্মাণের জন্য মার্কেট নির্মাণ করেছি। কিন্তু কতিপয় ব্যক্তি হিংসাত্মমূলকভাবে অভিযোগ করেছে। কিন্তু পয়েন্টে বেশিরভাগ ভূমি আমাদের রেকর্ডিয়। আমাদের জায়গার উপর দিয়ে পানি নিষ্কাশন হচ্ছে। ময়লা আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এসব পরিবেশ বিধ্বংসী কাজ বন্ধ করতে হবে। আমরা চাই পয়েন্টের সকলে মিলে সকল সমস্যার সমাধান করে পয়েন্টে ক্রেতা-বিক্রেতাদের আগমন নিশ্চিত করতে।
ইদুকোণা পয়েন্টের অবসরপ্রাপ্ত সাবেক সেনা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম বলেন, পয়েন্টের জায়গা প্রশস্ত থাকলে ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করতে সুবিধা পাবেন এবং ক্রেতাদের সমাগম বাড়বে। আমরা পয়েন্টে শৃংখলা বজায় রেখে উন্নয়ন করতে চাই।
ফার্মেসি ব্যবসায়ী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. সামসুল হক বলেন, আমি এই পয়েন্টের যত সমস্যা আগে সমাধান করতাম। কিন্তু পরে কেউ কারো কথা শুনতে চায় না। তাই ধীরে ধীরে নানা সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।
বুধবার বিকেলে গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতিতে এসব সমস্যা সমাধানে ব্যবসায়ীদের উদ্যোগে এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. সামসুল হকের সভাপতিত্বে ইদুকোণা পয়েন্টে সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সকলের সম্মতিক্রমে নতুনভাবে উদ্যোগ নিয়ে রাস্তায় জমে থাকা পানি নিষ্কাশনের জন্য ৪টি ৪ ইঞ্চি পাইপ স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়। একই সাথে মাটি ফেলে পয়েন্টের গর্তগুলো ভরে দেয়া এবং পয়েন্টের বর্জ্য নির্দিষ্ট স্থানে ফেলার সিদ্ধান্ত হয়। সভায় আরো আলোচনা হয় যে, সরকারি ভূমি কারো দখলে থাকলে তা সরকার দেখবে। এ নিয়ে তাদের মধ্যে ঝগড়া বা হিংসা করার প্রয়োজন নেই। সকলে মিলেমিশে পয়েন্টের উন্নয়ন করবে এবং বাজারে পরিণত করার চেষ্টা করবে।
দোয়ারাবাজার উপজেলার বোগলাবাজার ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ইদুকোণা গ্রামের পয়েন্টে রাস্তার ভূমি দখল করে মার্কেট নির্মাণ করায় চলাচলের রাস্তায় বৃষ্টির পানি জমে কাদার সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিন হাজারো মানুষের ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে। তাই এই অবৈধ মার্কেট ভেঙে দেওয়ার দাবি স্থানীয়দের।
স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, পয়েন্টের পাশের ভূমির মালিক বাবুল মিয়া, ফারুক মিয়া গং জোরপূর্বক এই মার্কেট নির্মাণ করেছে।
পরে স্থানীয় দোয়ারাবাজার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ে অভিযোগ করেন। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরেজমিন তদন্ত করেন অফিসের কর্মকর্তারা। তখন তারা মার্কেটের দেয়াল অপসারণের জন্য বলেন। এসময় দেয়ালের কিছু অংশ ভেঙে ফেলেছিল ভূমির মালিকেরা। কিন্তু পরবর্তীতে পুনরায় তারা মার্কেটের বেইজ, পিলারসহ দেয়াল সংস্কার করে ফেলেন।
স্থানীয়রা জানান, ইদুকোণা পয়েন্টের এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত শিক্ষার্থী, শিক্ষক, মসজিদের মুসল্লি, ব্যবসায়ী এবং বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষজন চলাফেরা করেন। পয়েন্টে রয়েছে প্রায় ২৫টি দোকান ঘর। রাস্তায় পানি জমে থাকায় মানুষজন প্রতিদিন নানা ভোগান্তির শিকার হয়ে আসছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে কথা বলার সময় ইদুকোণা পয়েন্টের ফার্মেসী ব্যবসায়ী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. সামসুল হক, ডা. আলমগীর, ডা. সোহেল মিয়া, অবসরপ্রাপ্ত সাবেক সেনা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম, ব্যবসায়ী অহিদ মিয়া, মফিজ মিয়া, আব্দুল হান্নান, আব্দুর রহিম, মোতালিব হোসেন, মো. তুলন মিয়া, আব্দুল জব্বার, আবুল কাশেম, নুর আলম, ভ্যান চালক বিলাল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
পথচারী আব্দুল আলী মাসুম বলেন, রাস্তার কিনারে পয়েন্টে এই অবৈধ মার্কেটসহ দেয়াল ভেঙে দেওয়ার দাবি আমাদের। দেয়াল নির্মাণ করায় এখন রাস্তায় পানি জমে থাকায় আমাদের চলাচলে মারাত্মক ভোগান্তি হচ্ছে।
অভিযোগের ব্যাপারে বাবুল মিয়া, ফারুক মিয়া গং জানান, আমরা আমাদের জায়গায় ঘর নির্মাণের জন্য মার্কেট নির্মাণ করেছি। কিন্তু কতিপয় ব্যক্তি হিংসাত্মমূলকভাবে অভিযোগ করেছে। কিন্তু পয়েন্টে বেশিরভাগ ভূমি আমাদের রেকর্ডিয়। আমাদের জায়গার উপর দিয়ে পানি নিষ্কাশন হচ্ছে। ময়লা আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এসব পরিবেশ বিধ্বংসী কাজ বন্ধ করতে হবে। আমরা চাই পয়েন্টের সকলে মিলে সকল সমস্যার সমাধান করে পয়েন্টে ক্রেতা-বিক্রেতাদের আগমন নিশ্চিত করতে।
ইদুকোণা পয়েন্টের অবসরপ্রাপ্ত সাবেক সেনা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম বলেন, পয়েন্টের জায়গা প্রশস্ত থাকলে ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করতে সুবিধা পাবেন এবং ক্রেতাদের সমাগম বাড়বে। আমরা পয়েন্টে শৃংখলা বজায় রেখে উন্নয়ন করতে চাই।
ফার্মেসি ব্যবসায়ী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. সামসুল হক বলেন, আমি এই পয়েন্টের যত সমস্যা আগে সমাধান করতাম। কিন্তু পরে কেউ কারো কথা শুনতে চায় না। তাই ধীরে ধীরে নানা সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।
বুধবার বিকেলে গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতিতে এসব সমস্যা সমাধানে ব্যবসায়ীদের উদ্যোগে এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. সামসুল হকের সভাপতিত্বে ইদুকোণা পয়েন্টে সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সকলের সম্মতিক্রমে নতুনভাবে উদ্যোগ নিয়ে রাস্তায় জমে থাকা পানি নিষ্কাশনের জন্য ৪টি ৪ ইঞ্চি পাইপ স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়। একই সাথে মাটি ফেলে পয়েন্টের গর্তগুলো ভরে দেয়া এবং পয়েন্টের বর্জ্য নির্দিষ্ট স্থানে ফেলার সিদ্ধান্ত হয়। সভায় আরো আলোচনা হয় যে, সরকারি ভূমি কারো দখলে থাকলে তা সরকার দেখবে। এ নিয়ে তাদের মধ্যে ঝগড়া বা হিংসা করার প্রয়োজন নেই। সকলে মিলেমিশে পয়েন্টের উন্নয়ন করবে এবং বাজারে পরিণত করার চেষ্টা করবে।