
জিয়াউর রহমান ::
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার সলুকাবাদ ইউনিয়নের পুরান মথুরকান্দি ও আদাং গ্রামের পার্শ্ববর্তী ধোপাজান-চলতি নদীর ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করছে। ফলে নদী তীরবর্তী কয়েকটি গ্রামে দেখা দিয়েছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। স্থানীয়দের আশঙ্কা, নদীর পাড় পুরোপুরি ধসে গেলে পুরান মথুর কান্দির উত্তরাংশ, আদাং ও সোনার পাড়া গ্রামের একাংশ, হাজার হাজার একর ফসলি জমি এবং অসংখ্য বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। হুমকির মুখে পড়বে ইউনিয়নের একমাত্র উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রতারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজসহ একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অভ্যন্তরীণ সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা।
এলাকাবাসী জানান, এমন ভাঙন আগে কখনো দেখা যায়নি। পানির চাপ বাড়ার সাথে সাথে নদীর পাড় ভেঙে পড়ছে। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে বড় বিপর্যয় দেখা দিতে পারে।
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য শফিকুল ইসলাম জনি বলেন, নদী ভাঙনের কারণে রাস্তাঘাট ভেঙে যাওয়ায় কৃষকরা চলাচল করতে পারছে না। বর্ষা মৌসুমে গবাদি পশু পালনেও সমস্যায় পড়ছি।
এ বিষয়ে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার জানান, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। অনুমতি মিললেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার সলুকাবাদ ইউনিয়নের পুরান মথুরকান্দি ও আদাং গ্রামের পার্শ্ববর্তী ধোপাজান-চলতি নদীর ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করছে। ফলে নদী তীরবর্তী কয়েকটি গ্রামে দেখা দিয়েছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। স্থানীয়দের আশঙ্কা, নদীর পাড় পুরোপুরি ধসে গেলে পুরান মথুর কান্দির উত্তরাংশ, আদাং ও সোনার পাড়া গ্রামের একাংশ, হাজার হাজার একর ফসলি জমি এবং অসংখ্য বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। হুমকির মুখে পড়বে ইউনিয়নের একমাত্র উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রতারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজসহ একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অভ্যন্তরীণ সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা।
এলাকাবাসী জানান, এমন ভাঙন আগে কখনো দেখা যায়নি। পানির চাপ বাড়ার সাথে সাথে নদীর পাড় ভেঙে পড়ছে। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে বড় বিপর্যয় দেখা দিতে পারে।
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য শফিকুল ইসলাম জনি বলেন, নদী ভাঙনের কারণে রাস্তাঘাট ভেঙে যাওয়ায় কৃষকরা চলাচল করতে পারছে না। বর্ষা মৌসুমে গবাদি পশু পালনেও সমস্যায় পড়ছি।
এ বিষয়ে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার জানান, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। অনুমতি মিললেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।