
স্টাফ রিপোর্টার ::
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এতে মোট ব্যয় হয়েছে ৩৮ লক্ষ ৮৮ হাজার ১৩৩ টাকা।
বুধবার সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা যায়, ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের বিভিন্ন প্রকল্পের ১ম ও ২য় পর্যায়ের কাজ সম্পন্ন হয়েছে ইউনিয়নের ৯ ওয়ার্ডে। ১ম ও ২য় পর্যায়ে কাবিখা প্রকল্পের বরাদ্দকৃত গম ১০,৫৩২ মে.টন। যার মূল্য ২,৯৪,৮৯৬ টাকা এবং কাবিখা প্রকল্পের বরাদ্দকৃত চাল ১০,৫৩২ মে.টন। যার মূল্য ৩,৮৯,৬৮৪ টাকা। ১ম ও ২য় পর্যায়ে কাবিখা প্রকল্পের আওতায় বরাদ্দকৃত নগদ অর্থ ১৮,৮৩,৬১৫ টাকা। ১ম ও ২য় পর্যায়ে কাবিখা প্রকল্পের আওতায় বরাদ্দকৃত টিআর। যার মূল্য ১৩,১৯,৯৩৮ টাকা। মোট ১৭টি প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে।
প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানাযায়, ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের সৈইদপুর পাকা রাস্তা হতে শুকুর আলীর বাড়ির সামনের ব্রিজ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ও রিপন মিয়ার বাড়ি হতে আজিজ মিয়ার বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার হয়েছে। ৫নং ওয়ার্ডের আবুল কালামের বাড়ির সামনা হতে পুরাতন রাস্তা পর্যন্ত মাটি ভরাট হয়েছে। ৯নং ওয়ার্ডের মুর্শীদ মিয়ার বাড়ি হতে আরব আলীর বাড়ি পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট হয়েছে। ১নং ওয়ার্ডের আমিরপুর গ্রামের আরজদের দোকান হতে সাবেক রাস্তা হতে ছয়গ্রাম আবু হুরায়রা মাদ্রাসা পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট হয়েছে। ৪নং ওয়ার্ড সৈয়দপুর গ্রামের পূর্বপাড়া সরকারি পুকুরপাড় হতে সিদ্দিক মিয়ার বাড়ি পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট হয়েছে। ১নং ওয়ার্ড অক্ষয়নগর গ্রামের প্রাইমারি স্কুলের সামনের কালভার্ট হতে সরকারি কবরস্থান পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট ও পূর্ব সদরগড় ফুল মিয়ার বাড়ির সামনা হতে কেন্দ্রীয় কবর স্থান পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট হয়েছে। ৬ ও ৯নং ওয়ার্ড কৃষ্ণনগর ইব্রাহীমের বাড়ি হতে ইদ্রিছ মোহরীর পুকুরপাড় পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ও ভৈষারপাড় আবুশামা বাড়ি হতে মরম আলীর দোকান পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার হয়েছে। ৬নং ওয়ার্ড কৃষ্ণনগর আব্দুল হেকিমের জমি হতে সৈয়দপুর আবুল কাশেমের বাড়ির পাকা রাস্তা নির্মাণ হয়েছে এবং বাদেরটেক ব্রিজ হতে মরম আলীর দোকান পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট হয়েছে। ৭নং ওয়ার্ড হালুয়ারঘাট বাজার হতে মছব্বিরের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার হয়েছে। ১নং ওয়ার্ড অক্ষয়নগর গ্রামের কাজল দাসের বাড়ি নেপাল দাসের বাড়ি পর্যন্ত সিসি ঢালাই ও ৯নং ওয়ার্ড ভৈষারপাড় দক্ষিণপাড়া জামে মসজিদের রাস্তায় গাইড ওয়াল নির্মাণ করা হয়েছে। ২নং ওয়ার্ড ইব্রাহীমপুর পূর্বপাড়া জামে মসজিদের সামনের রাস্তা সিসি ঢালাই করা হয়েছে। ৩নং ওয়ার্ড মঈনপুর ইছব আলীর বাড়ি হতে ওয়াবদার রাস্তায় সিসি ঢালাই করা হয়েছে। ৬নং ওয়ার্ড বেরীগাঁও জুলহাস মিয়ার বাড়ি হতে ইসমাইলের বাড়ি পর্যন্ত সিসি ঢালাই করা হয়েছে এবং বেলাবর হাটির পাকা রাস্তা হতে মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা সিসি ঢালাই ও ঢালাগাঁও আব্দুল হেকিমের বাড়ির সামনে মিনি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে। ৪নং ওয়ার্ড সৈয়দপুর মধ্য দক্ষিণপাড়া ইসলামি হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও মসজিদের পাশে মাটি ভরাট ও ৫নং ওয়ার্ড মুসলিমপুর উত্তর পূর্বপাড়া কবরস্থানে বাউন্ডারি নির্মাণ করা হয়েছে। ৯নং ওয়ার্ড সদরগড় কবরস্থানের পাশে নালার উপর কালভার্টের এপ্রোচে মাটি ভরাট করা হয়েছে।
মইনপুর গ্রামের বাসিন্দা ময়না মিয়া বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ ভালো হয়েছে। রাস্তা-ঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। এতে উপকার পাচ্ছেন সাধারণ মানুষ।
একই গ্রামের বাসিন্দা জাবেদ মিয়া বলেন, গত এক বছরে রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন বেশ ভাল হয়েছে। স্থানীয় মানুষ এই উন্নয়নে সহযোগিতা করেছেন।
ভাদেরটেক গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর রহিম বলেন, আমাদের গ্রামে উন্নয়ন কাজ হয়েছে। ভাল কাজ হয়েছে।
একই গ্রামের বাসিন্দা জহুর মিয়া বলেন, রাস্তা-ঘাটের উন্নয়নে ইউপি সদস্যরা ভাল ভূমিকা রাখায় এলাকার বেশ উন্নয়ন হয়েছে।
সৈয়দপুর গ্রামের ফজর আলী বলেন, বিগত সময়ে আমাদের গ্রামের উন্নয়ন হয়নি। বর্তমানে রাস্তা-ঘাটের কিছু উন্নয়ন হওয়ায় মানুষের ভোগান্তি নিরসন হয়েছে।
একই গ্রামের বাসিন্দা করম আলী বলেন, আমরা ভোট দিয়েছি এলাকার উন্নয়নের জন্য। এবার কিছুটা হলেও আমাদের এলাকার উন্নয়ন হয়েছে।
৩নং ওয়ার্ড সদস্য মো. আব্দুল হাই বলেন, আমরা আমাদের এলাকার উন্নয়নে যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। ৭নং ওয়ার্ড সদস্য মো. ফিরোজ মিয়া বলেন, আমরা উন্নয়নে অবহেলিত। এবার কিছুটা রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন করতে পেরেছি।
সুরমা ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. খুরশীদ মিয়া বলেন, আমার দায়িত্ব পালনকালে এখন পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে ১৭ প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করেছি। অন্য সময় এই ইউনিয়নে এমন উন্নয়ন হয়নি। উন্নয়ন কর্মকান্ডে আমাকে সবাই সহযোগিতা করেছেন।
সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আবু হাসনাত সরকার বলেন, সদর উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এতে মোট ব্যয় হয়েছে ৩৮ লক্ষ ৮৮ হাজার ১৩৩ টাকা। এখন ৩য় প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। আমরা এই ইউনিয়নের রাস্তা-ঘাটের উন্নয়নে কড়া নজরদারি রেখেছি।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এতে মোট ব্যয় হয়েছে ৩৮ লক্ষ ৮৮ হাজার ১৩৩ টাকা।
বুধবার সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা যায়, ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের বিভিন্ন প্রকল্পের ১ম ও ২য় পর্যায়ের কাজ সম্পন্ন হয়েছে ইউনিয়নের ৯ ওয়ার্ডে। ১ম ও ২য় পর্যায়ে কাবিখা প্রকল্পের বরাদ্দকৃত গম ১০,৫৩২ মে.টন। যার মূল্য ২,৯৪,৮৯৬ টাকা এবং কাবিখা প্রকল্পের বরাদ্দকৃত চাল ১০,৫৩২ মে.টন। যার মূল্য ৩,৮৯,৬৮৪ টাকা। ১ম ও ২য় পর্যায়ে কাবিখা প্রকল্পের আওতায় বরাদ্দকৃত নগদ অর্থ ১৮,৮৩,৬১৫ টাকা। ১ম ও ২য় পর্যায়ে কাবিখা প্রকল্পের আওতায় বরাদ্দকৃত টিআর। যার মূল্য ১৩,১৯,৯৩৮ টাকা। মোট ১৭টি প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে।
প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানাযায়, ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের সৈইদপুর পাকা রাস্তা হতে শুকুর আলীর বাড়ির সামনের ব্রিজ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ও রিপন মিয়ার বাড়ি হতে আজিজ মিয়ার বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার হয়েছে। ৫নং ওয়ার্ডের আবুল কালামের বাড়ির সামনা হতে পুরাতন রাস্তা পর্যন্ত মাটি ভরাট হয়েছে। ৯নং ওয়ার্ডের মুর্শীদ মিয়ার বাড়ি হতে আরব আলীর বাড়ি পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট হয়েছে। ১নং ওয়ার্ডের আমিরপুর গ্রামের আরজদের দোকান হতে সাবেক রাস্তা হতে ছয়গ্রাম আবু হুরায়রা মাদ্রাসা পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট হয়েছে। ৪নং ওয়ার্ড সৈয়দপুর গ্রামের পূর্বপাড়া সরকারি পুকুরপাড় হতে সিদ্দিক মিয়ার বাড়ি পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট হয়েছে। ১নং ওয়ার্ড অক্ষয়নগর গ্রামের প্রাইমারি স্কুলের সামনের কালভার্ট হতে সরকারি কবরস্থান পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট ও পূর্ব সদরগড় ফুল মিয়ার বাড়ির সামনা হতে কেন্দ্রীয় কবর স্থান পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট হয়েছে। ৬ ও ৯নং ওয়ার্ড কৃষ্ণনগর ইব্রাহীমের বাড়ি হতে ইদ্রিছ মোহরীর পুকুরপাড় পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ও ভৈষারপাড় আবুশামা বাড়ি হতে মরম আলীর দোকান পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার হয়েছে। ৬নং ওয়ার্ড কৃষ্ণনগর আব্দুল হেকিমের জমি হতে সৈয়দপুর আবুল কাশেমের বাড়ির পাকা রাস্তা নির্মাণ হয়েছে এবং বাদেরটেক ব্রিজ হতে মরম আলীর দোকান পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট হয়েছে। ৭নং ওয়ার্ড হালুয়ারঘাট বাজার হতে মছব্বিরের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার হয়েছে। ১নং ওয়ার্ড অক্ষয়নগর গ্রামের কাজল দাসের বাড়ি নেপাল দাসের বাড়ি পর্যন্ত সিসি ঢালাই ও ৯নং ওয়ার্ড ভৈষারপাড় দক্ষিণপাড়া জামে মসজিদের রাস্তায় গাইড ওয়াল নির্মাণ করা হয়েছে। ২নং ওয়ার্ড ইব্রাহীমপুর পূর্বপাড়া জামে মসজিদের সামনের রাস্তা সিসি ঢালাই করা হয়েছে। ৩নং ওয়ার্ড মঈনপুর ইছব আলীর বাড়ি হতে ওয়াবদার রাস্তায় সিসি ঢালাই করা হয়েছে। ৬নং ওয়ার্ড বেরীগাঁও জুলহাস মিয়ার বাড়ি হতে ইসমাইলের বাড়ি পর্যন্ত সিসি ঢালাই করা হয়েছে এবং বেলাবর হাটির পাকা রাস্তা হতে মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা সিসি ঢালাই ও ঢালাগাঁও আব্দুল হেকিমের বাড়ির সামনে মিনি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে। ৪নং ওয়ার্ড সৈয়দপুর মধ্য দক্ষিণপাড়া ইসলামি হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও মসজিদের পাশে মাটি ভরাট ও ৫নং ওয়ার্ড মুসলিমপুর উত্তর পূর্বপাড়া কবরস্থানে বাউন্ডারি নির্মাণ করা হয়েছে। ৯নং ওয়ার্ড সদরগড় কবরস্থানের পাশে নালার উপর কালভার্টের এপ্রোচে মাটি ভরাট করা হয়েছে।
মইনপুর গ্রামের বাসিন্দা ময়না মিয়া বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ ভালো হয়েছে। রাস্তা-ঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। এতে উপকার পাচ্ছেন সাধারণ মানুষ।
একই গ্রামের বাসিন্দা জাবেদ মিয়া বলেন, গত এক বছরে রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন বেশ ভাল হয়েছে। স্থানীয় মানুষ এই উন্নয়নে সহযোগিতা করেছেন।
ভাদেরটেক গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর রহিম বলেন, আমাদের গ্রামে উন্নয়ন কাজ হয়েছে। ভাল কাজ হয়েছে।
একই গ্রামের বাসিন্দা জহুর মিয়া বলেন, রাস্তা-ঘাটের উন্নয়নে ইউপি সদস্যরা ভাল ভূমিকা রাখায় এলাকার বেশ উন্নয়ন হয়েছে।
সৈয়দপুর গ্রামের ফজর আলী বলেন, বিগত সময়ে আমাদের গ্রামের উন্নয়ন হয়নি। বর্তমানে রাস্তা-ঘাটের কিছু উন্নয়ন হওয়ায় মানুষের ভোগান্তি নিরসন হয়েছে।
একই গ্রামের বাসিন্দা করম আলী বলেন, আমরা ভোট দিয়েছি এলাকার উন্নয়নের জন্য। এবার কিছুটা হলেও আমাদের এলাকার উন্নয়ন হয়েছে।
৩নং ওয়ার্ড সদস্য মো. আব্দুল হাই বলেন, আমরা আমাদের এলাকার উন্নয়নে যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। ৭নং ওয়ার্ড সদস্য মো. ফিরোজ মিয়া বলেন, আমরা উন্নয়নে অবহেলিত। এবার কিছুটা রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন করতে পেরেছি।
সুরমা ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. খুরশীদ মিয়া বলেন, আমার দায়িত্ব পালনকালে এখন পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে ১৭ প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করেছি। অন্য সময় এই ইউনিয়নে এমন উন্নয়ন হয়নি। উন্নয়ন কর্মকান্ডে আমাকে সবাই সহযোগিতা করেছেন।
সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আবু হাসনাত সরকার বলেন, সদর উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এতে মোট ব্যয় হয়েছে ৩৮ লক্ষ ৮৮ হাজার ১৩৩ টাকা। এখন ৩য় প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। আমরা এই ইউনিয়নের রাস্তা-ঘাটের উন্নয়নে কড়া নজরদারি রেখেছি।