
স্টাফ রিপোর্টার ::
ইজারাবিহীন তাহিরপুরের যাদুকাটা নদীতে বালুভর্তি একটি বাল্কহেড নৌকা জব্দ করে দু’জনের জিম্মায় রাখা হয়। সেই বাল্কহেড উধাও হয়ে গেছে। এঘটনায় উপজেলাজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
জানাযায়, গত সোমবার (২৬ মে) উপজেলার লাউড়েরগড় এলাকা থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল হাসেম, তহশিলদার জহির আহমেদ, পুলিশ সদস্যরা স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ফয়েজ উদ্দিন এবং স্থানীয় সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে লাউড়েরগড় এলাকা থেকে অবৈধভাবে বালুভর্তি বাল্কহেড জব্দ করেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, জব্দকৃত সেই বালুভর্তি বাল্কহেড গত বুধবার (২৮ মে) রাতে নিয়ে গেছে নৌকা ও বালুর মালিকগণ। কিন্তু কিভাবে দুজনের জিম্মায় থাকা অবস্থায় বালুভর্তি বাল্কহেড প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া কিভাবে নিয়ে যাওয়া হল এ নিয়ে উপজেলাজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। সচেতন মহল বলছেন, জব্দ করা বালু ভর্তি বাল্কহেড নৌকাটি এমনিতেই নিয়ে গেছে তা বলা যায় না। কারণ তা দু’জনের জিম্মার রাখা ছিল। এখানে উপজেলা প্রশাসন দায় এড়াতে পারে না।
স্থানীয় এলাকাবাসী, বালু শ্রমিক ও ব্যবসায়ীগণ বলেন, অভিযান চালিয়ে অবৈধ বালুসহ বাল্কহেড নৌকাটি জব্দ করা হলো। সেই জব্দ বালুসহ নৌকা নিয়ে গেলো, জিম্মাদাররা কি করলো। তাহলে কি প্রশাসনের যোগসাজশে এমন অনিয়ম হল নাকি প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে এমন অপরাধের ঘটনা ঘটলো।
অবৈধ বালু ভর্তি বাল্কহেড জিম্মায় থাকা স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ফয়েজ উদ্দিন জানান, কে জানি নিয়ে গেছে, তবে যে নিয়ে গেছে তার খোঁজ পেয়েছি। ইউএন স্যারকে জানিয়েছি।
তাহিরপুর সদর ইউনিয়নের তহশিলদার জহির আহমেদের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমিও শুনেছি বাল্কহেড নৌকাটি কে জানি নিয়ে গেছে। আমাকে ফোন করে জানিয়েছেন কয়েকজন। আমি এর বেশি কিছু বলতে পারবো না।
এই বিষয়ে তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল হাসেম জানান, অবৈধভাবে বালু ভর্তি করা বাল্কহেড কেউ নিয়ে যাওয়ার কথা না। যাদের জিম্মার দেয়া হয়েছে তাদের কাছে থাকার কথা। তহশিলদারকে ফোন দেন তিনি ভালো বলতে পারবেন।
ইজারাবিহীন তাহিরপুরের যাদুকাটা নদীতে বালুভর্তি একটি বাল্কহেড নৌকা জব্দ করে দু’জনের জিম্মায় রাখা হয়। সেই বাল্কহেড উধাও হয়ে গেছে। এঘটনায় উপজেলাজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
জানাযায়, গত সোমবার (২৬ মে) উপজেলার লাউড়েরগড় এলাকা থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল হাসেম, তহশিলদার জহির আহমেদ, পুলিশ সদস্যরা স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ফয়েজ উদ্দিন এবং স্থানীয় সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে লাউড়েরগড় এলাকা থেকে অবৈধভাবে বালুভর্তি বাল্কহেড জব্দ করেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, জব্দকৃত সেই বালুভর্তি বাল্কহেড গত বুধবার (২৮ মে) রাতে নিয়ে গেছে নৌকা ও বালুর মালিকগণ। কিন্তু কিভাবে দুজনের জিম্মায় থাকা অবস্থায় বালুভর্তি বাল্কহেড প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া কিভাবে নিয়ে যাওয়া হল এ নিয়ে উপজেলাজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। সচেতন মহল বলছেন, জব্দ করা বালু ভর্তি বাল্কহেড নৌকাটি এমনিতেই নিয়ে গেছে তা বলা যায় না। কারণ তা দু’জনের জিম্মার রাখা ছিল। এখানে উপজেলা প্রশাসন দায় এড়াতে পারে না।
স্থানীয় এলাকাবাসী, বালু শ্রমিক ও ব্যবসায়ীগণ বলেন, অভিযান চালিয়ে অবৈধ বালুসহ বাল্কহেড নৌকাটি জব্দ করা হলো। সেই জব্দ বালুসহ নৌকা নিয়ে গেলো, জিম্মাদাররা কি করলো। তাহলে কি প্রশাসনের যোগসাজশে এমন অনিয়ম হল নাকি প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে এমন অপরাধের ঘটনা ঘটলো।
অবৈধ বালু ভর্তি বাল্কহেড জিম্মায় থাকা স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ফয়েজ উদ্দিন জানান, কে জানি নিয়ে গেছে, তবে যে নিয়ে গেছে তার খোঁজ পেয়েছি। ইউএন স্যারকে জানিয়েছি।
তাহিরপুর সদর ইউনিয়নের তহশিলদার জহির আহমেদের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমিও শুনেছি বাল্কহেড নৌকাটি কে জানি নিয়ে গেছে। আমাকে ফোন করে জানিয়েছেন কয়েকজন। আমি এর বেশি কিছু বলতে পারবো না।
এই বিষয়ে তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল হাসেম জানান, অবৈধভাবে বালু ভর্তি করা বাল্কহেড কেউ নিয়ে যাওয়ার কথা না। যাদের জিম্মার দেয়া হয়েছে তাদের কাছে থাকার কথা। তহশিলদারকে ফোন দেন তিনি ভালো বলতে পারবেন।