
জিয়াউর রহমান ::
জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের রাধানগর গ্রামে ‘মরা নদী’তে একাধিক ঘরবাড়ি ধসে পড়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো চরম দুর্দশায় দিন কাটাচ্ছেন। কেউ আশ্রয় নিয়েছেন আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে, আবার কেউ পরিবার-পরিজন নিয়ে কুড়েঘরে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী মো. জুলফিকার আলী জানান, আমাদের এলাকায় এমন বিপর্যয় আগে কখনও দেখিনি। নিমিষেই ঘরবাড়ি নদীতে ভেঙে পড়ে। বৈশাখ মাসের ধান গোলায় তুলেছি, এখন সেগুলোও নিরাপদ নয়। অনেকে তাড়াহুড়ো করে ধান সরিয়ে মোটা ও চিকন সব ধান মিশিয়ে ফেলেছেন। আরেক বাসিন্দা মানিক মিয়া বলেন, বৃষ্টির সাথে সাথে নদীর পানি বেড়ে আমাদের ঘরবাড়ি ভেঙে যায়। আমরা প্রশাসনের সহযোগিতা চাই। পানি আরও বাড়লে পুরো গ্রাম হুমকিতে পড়বে। এখনই নদীর পাড়ে ভাঙন প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে হবে। গ্রীস প্রবাসী আলী হোসেন বলেন, চোখের সামনে এমন বিপর্যয় দেখবো ভাবিনি। আমার পাকা ঘর, পানির ট্যাংকি, সাম্বারসেবল টিউবওয়েল - সবকিছু শেষ হয়ে গেছে।
উপজেলা উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. জাহিদুল ইসলাম জনি জানান, আমি বিষয়টি জেলাপর্যায়ে আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে, সুনামগঞ্জ পাউবো’র নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মামুন হাওলাদার বলেন, ক্ষয়ক্ষতির ছবিসহ ভিডিও ফুটেজ দেওয়া হলে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে সুবিধা হবে। আমরা নদীভাঙন প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের রাধানগর গ্রামে ‘মরা নদী’তে একাধিক ঘরবাড়ি ধসে পড়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো চরম দুর্দশায় দিন কাটাচ্ছেন। কেউ আশ্রয় নিয়েছেন আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে, আবার কেউ পরিবার-পরিজন নিয়ে কুড়েঘরে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী মো. জুলফিকার আলী জানান, আমাদের এলাকায় এমন বিপর্যয় আগে কখনও দেখিনি। নিমিষেই ঘরবাড়ি নদীতে ভেঙে পড়ে। বৈশাখ মাসের ধান গোলায় তুলেছি, এখন সেগুলোও নিরাপদ নয়। অনেকে তাড়াহুড়ো করে ধান সরিয়ে মোটা ও চিকন সব ধান মিশিয়ে ফেলেছেন। আরেক বাসিন্দা মানিক মিয়া বলেন, বৃষ্টির সাথে সাথে নদীর পানি বেড়ে আমাদের ঘরবাড়ি ভেঙে যায়। আমরা প্রশাসনের সহযোগিতা চাই। পানি আরও বাড়লে পুরো গ্রাম হুমকিতে পড়বে। এখনই নদীর পাড়ে ভাঙন প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে হবে। গ্রীস প্রবাসী আলী হোসেন বলেন, চোখের সামনে এমন বিপর্যয় দেখবো ভাবিনি। আমার পাকা ঘর, পানির ট্যাংকি, সাম্বারসেবল টিউবওয়েল - সবকিছু শেষ হয়ে গেছে।
উপজেলা উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. জাহিদুল ইসলাম জনি জানান, আমি বিষয়টি জেলাপর্যায়ে আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে, সুনামগঞ্জ পাউবো’র নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মামুন হাওলাদার বলেন, ক্ষয়ক্ষতির ছবিসহ ভিডিও ফুটেজ দেওয়া হলে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে সুবিধা হবে। আমরা নদীভাঙন প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।