বিদ্যুতের জন্য ৫ বছর ধরে অপেক্ষায় ৮০ পরিবার

আপলোড সময় : ০২-০৯-২০২৪ ০২:৩৭:৫২ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ০২-০৯-২০২৪ ০২:৩৭:৫২ অপরাহ্ন
সাকির আমিন :: ছাতক উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের উত্তর হাদা, দক্ষিণ হাদা ও কুমারদানি গ্রামের ৮০টি পরিবার পল্লীবিদ্যুতের সংযোগের জন্য দীর্ঘ ৫ বছর ধরে অপেক্ষায় রয়েছেন। জানাযায়, ২০১৯ সালে সংশ্লিষ্ট এলাকায় গ্রাহক প্রতি এক হাজার টাকা করে আদায় করে পল্লী বিদ্যুৎ কতৃর্পক্ষ। এলাকায় বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপন ও লাইন টানা স¤পন্ন হলে গ্রাহকগণ নিজ উদ্যোগে ঘরে ঘরে মিটার স্থাপন করে ৫ বছর ধরে বিদ্যুৎ সংযোগের আশায় ৮০টি পরিবার অন্ধকারে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হাদাটিলা গ্রামের ভিতর দিয়ে সামাজিক বনায়নের বনের ভেতর দিয়ে প্রায় দুই শত ফুট বৈদ্যুতিক লাইন টানায় ছাতক বনবিট কর্মকর্তা তুচ্ছ অজুহাতে বাধা নিষেধ দেয়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে বঞ্চিত রয়েছেন গ্রাহকগণ। ফলে বিদ্যুতের তার খুঁটিসহ নানা উপাদান পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এছাড়া যেমন সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে, তেমনি সীমান্তবর্তী এসব এলাকার মানুষজন বিদ্যুৎ বঞ্চিত থেকে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাচ্ছেন। বিদ্যুৎ সংযোগ বঞ্চিত গ্রাহক আলাল শাহ বলেন, খেয়ে না খেয়ে বিদ্যুৎ সংযোগের টাকা দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যুৎ পাচ্ছি না। আমাদের ভোগান্তির শেষ নেই। বিট ফরেস্ট কর্মকর্তা আইয়ুব খান জানান, আমার আগের অফিসার বাধা দিলেও আমি বিষয়টি দেখবো। এ ব্যাপারে গোবিন্দগঞ্জ পল্লী বিদ্যুতের এজিএম জানান, বিট ফরেস্ট অফিসার বাধা-নিষেধ দেওয়ায় আমরা সংযোগ দিতে পারিনি। এখন বিষয়টি দেখবো। ছাতক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুস্তাফা মুন্না জানান, সীমান্ত এলাকার সুবিধাবঞ্চিত লোকজনের সাথে এসব করা ঠিক হয়নি। আমি দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা নিব।

সম্পাদকীয় :

  • সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : মো. জিয়াউল হক
  • সম্পাদক ও প্রকাশক : বিজন সেন রায়
  • বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : মোক্তারপাড়া রোড, সুনামগঞ্জ-৩০০০।

অফিস :

  • ই-মেইল : [email protected]
  • ওয়েবসাইট : www.sunamkantha.com