
স্টাফ রিপোর্টার ::
যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য কয়ছর এম আহমেদ বলেছেন, দেশের মানুষ একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।
দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত রয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি এই সরকার দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন দিবে।
আর যদি নির্বাচন নিয়ে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার টালবাহানা করে তাহলে এদেশের জনগণ তা মেনে নিবে না। আমরা বিশ্বাস করি এই সরকার দ্রুত সময়ের মধ্যে
নির্বাচন দিয়ে মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিবে।
বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় জগন্নাথপুর উপজেলার সৈয়দপুর শাহারপাড়া ও আশারকান্দি ইউনিয়ন বিএনপি-অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শাহারপাড়া বাজারে একটি কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলার সৈয়দপুর-শাহারপাড়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সভাপতি সৈয়দ আজমল হুসেন।
কয়ছর এম আহমেদ আরও বলেন, মানুষ তাঁর ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে। শুধু শেষ হাসিনা নয় তাঁর দলের অসংখ্য নেতাকর্মীও পালিয়েছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত বিএনপির কোনো নেতাকর্মী দেশ থেকে পালায় নি। বরং এদেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে যতগুলো আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে সেই সকল আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপির নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেছে। সকলের সম্মিলিত আন্দোলনের মধ্য দিয়েই এই আওয়ামী লীগ মাফিয়া শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে।
জনগণ ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগকে বয়কট করা শুরু করেছে।
কয়ছর এম আহমেদ বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এদেশের কোটি কোটি টাকা লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে। দেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে তাদের পাচার করা টাকায় বিদেশে আরাম-আয়েশ করে জীবনযাপন করছে। জনগণ সেটা মানতে না পেরে তাদের বয়কট করা শুরু করেছে। তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষের মূল যে দাবি দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেওয়া, তাঁর কারণ হচ্ছে এ দেশের মানুষ দীর্ঘ ১৭ বছর স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে ভোট দিতে পারে নি। এই মাফিয়া শেখ হাসিনা মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছিল। যার কারণে মানুষ এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে বারবার দাবি জানিয়ে আসছে দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার। তারা একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে ভোট দিতে চায়। এই সরকার যে সংস্কার সংস্কার করছেন, আমরা বলবো এই সংস্কারের অন্যতম মূল বিষয় হচ্ছে নির্বাচন। সভায় উপজেলার আশারকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম ও সৈয়দপুর শাহারপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. রাহিন তালুকদারের যৌথ সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মল্লিক মঈন উদ্দিন আহমদ সোহেল, এডভোকেট জিয়াউর রহিম শাহীন, এম এ মুকিত, জগন্নাথপুর উপজেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক আবু হুরায়রা সাদ মাস্টার, বিএনপি নেতা আব্দুস সাত্তার, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুল মতিনসহ বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদলসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা বক্তব্য রাখেন।
যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য কয়ছর এম আহমেদ বলেছেন, দেশের মানুষ একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।
দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত রয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি এই সরকার দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন দিবে।
আর যদি নির্বাচন নিয়ে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার টালবাহানা করে তাহলে এদেশের জনগণ তা মেনে নিবে না। আমরা বিশ্বাস করি এই সরকার দ্রুত সময়ের মধ্যে
নির্বাচন দিয়ে মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিবে।
বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় জগন্নাথপুর উপজেলার সৈয়দপুর শাহারপাড়া ও আশারকান্দি ইউনিয়ন বিএনপি-অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শাহারপাড়া বাজারে একটি কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলার সৈয়দপুর-শাহারপাড়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সভাপতি সৈয়দ আজমল হুসেন।
কয়ছর এম আহমেদ আরও বলেন, মানুষ তাঁর ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে। শুধু শেষ হাসিনা নয় তাঁর দলের অসংখ্য নেতাকর্মীও পালিয়েছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত বিএনপির কোনো নেতাকর্মী দেশ থেকে পালায় নি। বরং এদেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে যতগুলো আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে সেই সকল আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপির নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেছে। সকলের সম্মিলিত আন্দোলনের মধ্য দিয়েই এই আওয়ামী লীগ মাফিয়া শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে।
জনগণ ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগকে বয়কট করা শুরু করেছে।
কয়ছর এম আহমেদ বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এদেশের কোটি কোটি টাকা লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে। দেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে তাদের পাচার করা টাকায় বিদেশে আরাম-আয়েশ করে জীবনযাপন করছে। জনগণ সেটা মানতে না পেরে তাদের বয়কট করা শুরু করেছে। তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষের মূল যে দাবি দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেওয়া, তাঁর কারণ হচ্ছে এ দেশের মানুষ দীর্ঘ ১৭ বছর স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে ভোট দিতে পারে নি। এই মাফিয়া শেখ হাসিনা মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছিল। যার কারণে মানুষ এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে বারবার দাবি জানিয়ে আসছে দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার। তারা একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে ভোট দিতে চায়। এই সরকার যে সংস্কার সংস্কার করছেন, আমরা বলবো এই সংস্কারের অন্যতম মূল বিষয় হচ্ছে নির্বাচন। সভায় উপজেলার আশারকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম ও সৈয়দপুর শাহারপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. রাহিন তালুকদারের যৌথ সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মল্লিক মঈন উদ্দিন আহমদ সোহেল, এডভোকেট জিয়াউর রহিম শাহীন, এম এ মুকিত, জগন্নাথপুর উপজেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক আবু হুরায়রা সাদ মাস্টার, বিএনপি নেতা আব্দুস সাত্তার, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুল মতিনসহ বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদলসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা বক্তব্য রাখেন।