
স্টাফ রিপোর্টার::
সুনামগঞ্জ পৌর শহরের একাধিক স্থানে সড়ক উঁচুকরণ ও প্রশস্তকরণে সংস্কারকাজ চলছে। কিন্তু সড়কে বৈদ্যুতিক খুঁটি রেখেই এই সংস্কার কাজে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন সচেতন নাগরিকরা। তারা এসব বৈদ্যুতিক খুঁটি দ্রুত সরানোর দাবি জানিয়েছেন। তারা বলেন, সড়কের উপর খুঁটি রেখে সংস্কার করায় সড়ক সংকীর্ণ রয়েছে।
সংস্কারের আগেই বৈদ্যুতিক খুঁটি অপসারণ করা উচিত ছিল। সুনামগঞ্জ শহরের ব্যস্ততম ডিএস রোডের সংস্কার কাজের কোনো কোনো অংশের কাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। ইতোমধ্যে কিছু কিছু সড়কে যানবাহন চলাচলও শুরু হয়েছে। সড়কের উপর বৈদ্যুতিক খুঁটি থাকায় চালকের বেখেয়ালে ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। শহরের সুনামগঞ্জ পৌরসভার সামনে, পুরাতন সার্কিট হাউসের সামনে, উকিলপাড়া এলাকায়, আলীমাবাগের সামনে, পাইওনিয়ার ডায়াগনস্টিকের সামনে, কাজির পয়েন্ট এলাকায়, ষোলঘর পুরাতন জামে মসজিদের আশপাশে, বাঁধনপাড়ায় ও সড়কের পাশে বৈদ্যুতিক খুঁটি রয়েছে। এছাড়াও কলোনী সড়ক, মোহাম্মদপুর, হাছননগর, হোসেন বখত চত্বর, বিহারী পয়েন্টসহ শহরের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় অপ্রয়োজনীয় বৈদ্যুতিক খুঁটি এবং পরিত্যক্ত টিএন্ডটি’র খুঁটিও রয়েছে।
এসব খুঁটি সড়ক সংস্কারের আগে অপসারণ করা না হলে যান চলাচলে যেমন বিঘ্ন সৃষ্টি হবে, তেমনি ঘটবে দুর্ঘটনা। এসব বিবেচনায় স্থায়ীভাবে সমস্যার সমাধানের দাবি স্থানীয়দের।
পথচারী আব্দুর রশীদ বলেন, সড়কের চলমান নির্মাণাধীন কাজের অংশের কিছু কিছু সড়কের উপর দিয়ে যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে। কিন্তু সড়কের উপর বৈদ্যুতিক খুঁটি থাকায় প্রায়ই ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এসব খুঁটি সরিয়ে নেওয়া প্রয়োজন।
পথচারী শাহীনুর রহমান বলেন, সড়ক উন্নয়ন কাজ ধীরগতিতে চলায় পথচারীরা নানা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। বিদ্যুতের খুঁটি না সরিয়ে সড়ক উন্নয়ন কাজ করায় দেখতেও বিশ্রী লাগছে। দুর্ঘটনা এড়াতে বৈদ্যুতিক খুঁটিগুলো অপসারণ জরুরি।
আরেক পথচারী রজব উদ্দিন বলেন, বিদ্যুতের খুঁটি সংস্কারের আগে অপসারণ না করলে, পরে যদি খুঁটির গোড়ায় কেটে নেওয়া হয়, তবে তো অবশিষ্ট গোড়ার অংশ থেকেই যাবে। সমস্যা থেকে যাবে স্থায়ীভাবে। তখন এই সমস্যা সমাধানের জন্য পৌরসভাকে এগিয়ে আসতে হবে।
অটোরিকসা যাত্রী সুজিত বর্মণ বলেন, আগে উকিলপাড়া ভাড়া ছিল ৫ টাকা, গাড়ি ঘুরিয়ে নেওয়ায় দিতে হয় ১০ টাকা। সড়কের উন্নয়ন কাজ দ্রুত শেষ হলে মানুষের ভোগান্তি কমবে এবং বিদ্যুৎ খুঁটি সরিয়ে নিলে দুর্ঘটনাও কমবে। সড়কও সুন্দর লাগবে।
অটোরিকসা চালক সাজিদ মিয়া বলেন, উন্নয়ন হচ্ছে, আমরা খুশি। কিন্তু যাত্রীদের হয়রানিতে আমরা অতিষ্ঠ। একজনে বলে এই রাস্তায়, অন্যজনে বলে সেই রাস্তায় যেতে। অনেকে রাগ করে গাড়ি থেকে নেমে পড়েন। মাসের পর মাস রাস্তা সংস্কারের কাজ চলায় আমাদের উপার্জন কমে গেছে।
অপর চালক রায়মোহন ঘোষ বলেন, সড়কে বিদ্যুতের খুঁটি থাকা খুবই ঝুকিপূর্ণ। এতে দুর্ঘটনা ঘটবে। খুঁটিগুলো দ্রুত সরানোর দাবি জানাই।
সুনামগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী কালী কৃষ্ণ পাল বলেন, শহরজুড়ে অসংখ্য অপ্রয়োজনীয় বিদ্যুতের খুঁটি আছে। এসব খুঁটি সড়ক সংস্কারের পর কেটে নেবে বিদ্যুৎ বিভাগ। এ বিষয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে আলাপ হয়েছে।
সুনামগঞ্জ পৌর শহরের একাধিক স্থানে সড়ক উঁচুকরণ ও প্রশস্তকরণে সংস্কারকাজ চলছে। কিন্তু সড়কে বৈদ্যুতিক খুঁটি রেখেই এই সংস্কার কাজে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন সচেতন নাগরিকরা। তারা এসব বৈদ্যুতিক খুঁটি দ্রুত সরানোর দাবি জানিয়েছেন। তারা বলেন, সড়কের উপর খুঁটি রেখে সংস্কার করায় সড়ক সংকীর্ণ রয়েছে।
সংস্কারের আগেই বৈদ্যুতিক খুঁটি অপসারণ করা উচিত ছিল। সুনামগঞ্জ শহরের ব্যস্ততম ডিএস রোডের সংস্কার কাজের কোনো কোনো অংশের কাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। ইতোমধ্যে কিছু কিছু সড়কে যানবাহন চলাচলও শুরু হয়েছে। সড়কের উপর বৈদ্যুতিক খুঁটি থাকায় চালকের বেখেয়ালে ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। শহরের সুনামগঞ্জ পৌরসভার সামনে, পুরাতন সার্কিট হাউসের সামনে, উকিলপাড়া এলাকায়, আলীমাবাগের সামনে, পাইওনিয়ার ডায়াগনস্টিকের সামনে, কাজির পয়েন্ট এলাকায়, ষোলঘর পুরাতন জামে মসজিদের আশপাশে, বাঁধনপাড়ায় ও সড়কের পাশে বৈদ্যুতিক খুঁটি রয়েছে। এছাড়াও কলোনী সড়ক, মোহাম্মদপুর, হাছননগর, হোসেন বখত চত্বর, বিহারী পয়েন্টসহ শহরের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় অপ্রয়োজনীয় বৈদ্যুতিক খুঁটি এবং পরিত্যক্ত টিএন্ডটি’র খুঁটিও রয়েছে।
এসব খুঁটি সড়ক সংস্কারের আগে অপসারণ করা না হলে যান চলাচলে যেমন বিঘ্ন সৃষ্টি হবে, তেমনি ঘটবে দুর্ঘটনা। এসব বিবেচনায় স্থায়ীভাবে সমস্যার সমাধানের দাবি স্থানীয়দের।
পথচারী আব্দুর রশীদ বলেন, সড়কের চলমান নির্মাণাধীন কাজের অংশের কিছু কিছু সড়কের উপর দিয়ে যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে। কিন্তু সড়কের উপর বৈদ্যুতিক খুঁটি থাকায় প্রায়ই ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এসব খুঁটি সরিয়ে নেওয়া প্রয়োজন।
পথচারী শাহীনুর রহমান বলেন, সড়ক উন্নয়ন কাজ ধীরগতিতে চলায় পথচারীরা নানা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। বিদ্যুতের খুঁটি না সরিয়ে সড়ক উন্নয়ন কাজ করায় দেখতেও বিশ্রী লাগছে। দুর্ঘটনা এড়াতে বৈদ্যুতিক খুঁটিগুলো অপসারণ জরুরি।
আরেক পথচারী রজব উদ্দিন বলেন, বিদ্যুতের খুঁটি সংস্কারের আগে অপসারণ না করলে, পরে যদি খুঁটির গোড়ায় কেটে নেওয়া হয়, তবে তো অবশিষ্ট গোড়ার অংশ থেকেই যাবে। সমস্যা থেকে যাবে স্থায়ীভাবে। তখন এই সমস্যা সমাধানের জন্য পৌরসভাকে এগিয়ে আসতে হবে।
অটোরিকসা যাত্রী সুজিত বর্মণ বলেন, আগে উকিলপাড়া ভাড়া ছিল ৫ টাকা, গাড়ি ঘুরিয়ে নেওয়ায় দিতে হয় ১০ টাকা। সড়কের উন্নয়ন কাজ দ্রুত শেষ হলে মানুষের ভোগান্তি কমবে এবং বিদ্যুৎ খুঁটি সরিয়ে নিলে দুর্ঘটনাও কমবে। সড়কও সুন্দর লাগবে।
অটোরিকসা চালক সাজিদ মিয়া বলেন, উন্নয়ন হচ্ছে, আমরা খুশি। কিন্তু যাত্রীদের হয়রানিতে আমরা অতিষ্ঠ। একজনে বলে এই রাস্তায়, অন্যজনে বলে সেই রাস্তায় যেতে। অনেকে রাগ করে গাড়ি থেকে নেমে পড়েন। মাসের পর মাস রাস্তা সংস্কারের কাজ চলায় আমাদের উপার্জন কমে গেছে।
অপর চালক রায়মোহন ঘোষ বলেন, সড়কে বিদ্যুতের খুঁটি থাকা খুবই ঝুকিপূর্ণ। এতে দুর্ঘটনা ঘটবে। খুঁটিগুলো দ্রুত সরানোর দাবি জানাই।
সুনামগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী কালী কৃষ্ণ পাল বলেন, শহরজুড়ে অসংখ্য অপ্রয়োজনীয় বিদ্যুতের খুঁটি আছে। এসব খুঁটি সড়ক সংস্কারের পর কেটে নেবে বিদ্যুৎ বিভাগ। এ বিষয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে আলাপ হয়েছে।