
স্টাফ রিপোর্টার::
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলায় সরকারী ভাবে কৃষকের ধান সংগ্রহের কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়েছে।
চলতি বোরো মৌসুমে এ উপজেলায় ১৬শ ৩৩ মেট্রিকটন ধান ক্রয় করা হবে।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ১১ টায় জামালগঞ্জ উপজেলা খাদ্য গুদামে আনুষ্ঠানিক ভাবে ধান সংগ্রহের কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুশফিকীন নূর।
এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুমন কুমার সাহা, উপজেলা ভারপ্রাপ্ত খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা বিউটন চক্রবর্তী, সমাজসেবা কর্মকর্তা সাব্বির সারোয়ার, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আম্বিয়া আহমদ, উপজেলা বিএনপি নেতা এমদাদুল হক আফিন্দী, জামালগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি তৌহিদ চৌধুরী প্রদীপ, খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা রূপক রঞ্জন তালুকদারসহ স্থানীয় কৃষক ও গণমাধ্যমকর্মীবৃন্দ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাযায়, ২৪ এপ্রিল থেকে শুরু করে ৩১ আগষ্ট পর্যন্ত প্রতি কেজি ৩৬ টাকা দরে ধান ক্রয় চলবে। একজন কৃষক তার কৃষিকার্ডে ১৪% আদ্রতায় সর্বোচ্চ ৩৮ মণ ও সর্বনিম্ন ১২০ কেজি ধান সরকারী গোদামে বিক্রি করতে পারবেন। উপজেলার ৬ টি ইউনিয়নের কৃষকদের অনলাইনের পাশাপাশি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় থেকেও তালিকাভুক্ত কৃষকদের আগে আসল আগে পাবেন ভিত্তিতে ধান সংগ্রহের কথা জানান খাদ্য গুদাম কর্তৃপক্ষ।
উদ্বোধনকালে উপজেলার নয়াহালট গ্রামের কৃষক মুজিবুর রহমানের ধান ওজন, মাণ ও মূল্যশীটের (WQSC) মাধ্যমে বিল প্রদান করে ধান সংগ্রহ শুরু হয়।
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলায় সরকারী ভাবে কৃষকের ধান সংগ্রহের কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়েছে।
চলতি বোরো মৌসুমে এ উপজেলায় ১৬শ ৩৩ মেট্রিকটন ধান ক্রয় করা হবে।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ১১ টায় জামালগঞ্জ উপজেলা খাদ্য গুদামে আনুষ্ঠানিক ভাবে ধান সংগ্রহের কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুশফিকীন নূর।
এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুমন কুমার সাহা, উপজেলা ভারপ্রাপ্ত খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা বিউটন চক্রবর্তী, সমাজসেবা কর্মকর্তা সাব্বির সারোয়ার, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আম্বিয়া আহমদ, উপজেলা বিএনপি নেতা এমদাদুল হক আফিন্দী, জামালগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি তৌহিদ চৌধুরী প্রদীপ, খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা রূপক রঞ্জন তালুকদারসহ স্থানীয় কৃষক ও গণমাধ্যমকর্মীবৃন্দ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাযায়, ২৪ এপ্রিল থেকে শুরু করে ৩১ আগষ্ট পর্যন্ত প্রতি কেজি ৩৬ টাকা দরে ধান ক্রয় চলবে। একজন কৃষক তার কৃষিকার্ডে ১৪% আদ্রতায় সর্বোচ্চ ৩৮ মণ ও সর্বনিম্ন ১২০ কেজি ধান সরকারী গোদামে বিক্রি করতে পারবেন। উপজেলার ৬ টি ইউনিয়নের কৃষকদের অনলাইনের পাশাপাশি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় থেকেও তালিকাভুক্ত কৃষকদের আগে আসল আগে পাবেন ভিত্তিতে ধান সংগ্রহের কথা জানান খাদ্য গুদাম কর্তৃপক্ষ।
উদ্বোধনকালে উপজেলার নয়াহালট গ্রামের কৃষক মুজিবুর রহমানের ধান ওজন, মাণ ও মূল্যশীটের (WQSC) মাধ্যমে বিল প্রদান করে ধান সংগ্রহ শুরু হয়।