
স্টাফ রিপোর্টার:
হাওরাঞ্চলের কৃষকদের দ্রুত পাকা বোরো ধান কাটার জন্য অনুরোধ করেছে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড। বুধবার (১৪ এপ্রিল) পাউবো সুনামগঞ্জ পওর বিভাগ-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ ইমদাদুল হক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে সতর্কতা জানানো হয়। সেখানে বলা হয়েছে, আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী সাত দিনের মধ্যে সুনামগঞ্জের সুরমা, কুশিয়ারা, ভৈরব-কুলাউড়া এবং মেঘনা-বাউলাই নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর ফলে হাওরাঞ্চলের পাকা বোরো ফসল বন্যার কবলে পড়তে পারে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৭ (সাত) দিনের মধ্যে নদ-নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, যা হাওরাঞ্চলের পাকা বোরো ফসলের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করতে পারে। এ অবস্থায় সুনামগঞ্জ জেলার সকল হাওর অঞ্চলের কৃষকদেরকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে জমিতে পাকা বোরো ধান কর্তন স¤পন্ন করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ধান কাটার পর সংরক্ষণের সুবিধার্থে পলিথিন/ত্রিপল প্রস্তুত রাখার জন্য কৃষকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। এছাড়া, ধান কাটার কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য শ্রমিক সংগ্রহ ও নিয়োগ, যন্ত্রচালিত ধান কাটার যন্ত্র (কম্বাইন হারভেস্টার) সংগ্রহ এবং ব্যবহারের ব্যবস্থা গ্রহণ, এবং ধান কাটার জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও লজিস্টিক সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উপজেলা শাখা কর্মকর্তাদেরকে স্থানীয় কৃষকদের মধ্যে দ্রুত ধান কাটার প্রয়োজনীয়তা স¤পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য মাইকিং করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, ধান কাটা সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম স্থানীয় কৃষি বিভাগ, উপজেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে দ্রুত স¤পন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বন্যা বা অতিবৃষ্টির কারণে যাতে ফসলের ক্ষতি না হয়, সে বিষয়ে সকলকে সচেতন ও সতর্ক থাকার জন্য বলা হয়েছে। আবহাওয়ার সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ এবং যেকোনো জরুরি অবস্থায় দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তাদেরকেও এই বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে। হাওরাঞ্চলের কৃষকদের জন্য এই সতর্কতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ প্রতি বছর আগাম বন্যা ও অতিবৃষ্টির কারণে তাদের কষ্টের ফসল নষ্ট হয়ে যায়। এই বছরও একই ধরনের আশঙ্কা থাকায় দ্রুত ধান কেটে ফসল রক্ষার জন্য সকলকে সচেষ্ট থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।
হাওরাঞ্চলের কৃষকদের দ্রুত পাকা বোরো ধান কাটার জন্য অনুরোধ করেছে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড। বুধবার (১৪ এপ্রিল) পাউবো সুনামগঞ্জ পওর বিভাগ-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ ইমদাদুল হক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে সতর্কতা জানানো হয়। সেখানে বলা হয়েছে, আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী সাত দিনের মধ্যে সুনামগঞ্জের সুরমা, কুশিয়ারা, ভৈরব-কুলাউড়া এবং মেঘনা-বাউলাই নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর ফলে হাওরাঞ্চলের পাকা বোরো ফসল বন্যার কবলে পড়তে পারে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৭ (সাত) দিনের মধ্যে নদ-নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, যা হাওরাঞ্চলের পাকা বোরো ফসলের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করতে পারে। এ অবস্থায় সুনামগঞ্জ জেলার সকল হাওর অঞ্চলের কৃষকদেরকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে জমিতে পাকা বোরো ধান কর্তন স¤পন্ন করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ধান কাটার পর সংরক্ষণের সুবিধার্থে পলিথিন/ত্রিপল প্রস্তুত রাখার জন্য কৃষকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। এছাড়া, ধান কাটার কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য শ্রমিক সংগ্রহ ও নিয়োগ, যন্ত্রচালিত ধান কাটার যন্ত্র (কম্বাইন হারভেস্টার) সংগ্রহ এবং ব্যবহারের ব্যবস্থা গ্রহণ, এবং ধান কাটার জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও লজিস্টিক সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উপজেলা শাখা কর্মকর্তাদেরকে স্থানীয় কৃষকদের মধ্যে দ্রুত ধান কাটার প্রয়োজনীয়তা স¤পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য মাইকিং করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, ধান কাটা সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম স্থানীয় কৃষি বিভাগ, উপজেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে দ্রুত স¤পন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বন্যা বা অতিবৃষ্টির কারণে যাতে ফসলের ক্ষতি না হয়, সে বিষয়ে সকলকে সচেতন ও সতর্ক থাকার জন্য বলা হয়েছে। আবহাওয়ার সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ এবং যেকোনো জরুরি অবস্থায় দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তাদেরকেও এই বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে। হাওরাঞ্চলের কৃষকদের জন্য এই সতর্কতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ প্রতি বছর আগাম বন্যা ও অতিবৃষ্টির কারণে তাদের কষ্টের ফসল নষ্ট হয়ে যায়। এই বছরও একই ধরনের আশঙ্কা থাকায় দ্রুত ধান কেটে ফসল রক্ষার জন্য সকলকে সচেষ্ট থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।