
স্টাফ রিপোর্টার ::
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদ ও ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে সুনামগঞ্জে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে প্রগতিশীল সংগঠনসমূহ।
কর্মসূচি থেকে গাজায় অবিলম্বে ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবি জানানো হয়।
মঙ্গলবার সকালে শহরের আলফাত স্কয়ারে প্রগতিশীল সংগঠন সমূহ সুনামগঞ্জের উদ্যোগে এই কর্মসূচি পালিত হয়। জেলা উদীচীর সহ-সভাপতি রমেন্দ্র কুমার দে মিন্টু’র সভাপতিত্বে ও জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কবি ও লেখক সুখেন্দু সেন, জেলা খেলাঘর সভাপতি বিজন সেন রায়, জেলা উদীচীর সহ-সভাপতি সঞ্চিতা চৌধুরী, জেলা মহিলা পরিষদের সভাপতি গৌরী ভট্টাচার্য্য, দৈনিক সুনামগঞ্জের খবরের সম্পাদক পংকজ দে, জেলা সিপিবি নেতা শাহ কামাল, জেলা যুব ইউনিয়নের সভাপতি আবু তাহের মিয়া, জেলা খেলাঘরের সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ, উদীচীর সাধারণ সম্পাদক জহির আহমদ প্রমুখ।
মানববন্ধনে জেলা উদীচী, জেলা খেলাঘর, জেলা মহিলা পরিষদ, জেলা যুব ইউনিয়ন, জেলা ছাত্র ইউনিয়ন, সুনামগঞ্জ প্রেসক্লাবের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
এর আগে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা বলেন, ফিলিস্তিনকে ধ্বংস স্তূপে পরিণত করেছে দখলদার ইসরাইল। প্রতিদিন অসংখ্য নিরীহ নারী ও শিশু নির্মমভাবে প্রাণ হারাচ্ছে। গাজায় চলমান গণহত্যা বন্ধে বিশ্বের প্রতিটি বিবেকবান মানুষের জাগরণ এখন সময়ের দাবি, বিশ্ব বিবেক জেগে উঠো।
বিশ্ব বিবেক আজ কেন নির্বিকার উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, কোথায় সেই মানবাধিকার? যেখানে শিশু, নারী, সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে, সেখানে জাতিসংঘ, মুসলিম বিশ্ব, মানবাধিকারের ঝান্ডাধারীরা বিশ্বশক্তি নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। অনতিবিলম্বে এই হত্যা বন্ধ করতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের প্রত্যক্ষ মদদে ইসরাইল পরিকল্পিত হত্যাকান্ড চালাচ্ছে। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ বিভিন্ন দেশে গণহত্যায় সহযোগিতা করে থাকে।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময়েও মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় পাকিস্তান বাংলাদেশে গণহত্যা চালিয়েছিল। গণতন্ত্র, মানবাধিকারের নাম নিয়ে এরা বিভিন্ন দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে থাকে। বিশ্বের সকল বিবেকবান রাষ্ট্রসমূহকে নিপীড়িত ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়াতে হবে, হামলা বন্ধ করতে হবে।
এসময় বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ বিক্ষোভ সমাবেশের সাথে সংহতি প্রকাশ করে অংশগ্রহণ করেন। শেষে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদ ও ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে সুনামগঞ্জে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে প্রগতিশীল সংগঠনসমূহ।
কর্মসূচি থেকে গাজায় অবিলম্বে ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবি জানানো হয়।
মঙ্গলবার সকালে শহরের আলফাত স্কয়ারে প্রগতিশীল সংগঠন সমূহ সুনামগঞ্জের উদ্যোগে এই কর্মসূচি পালিত হয়। জেলা উদীচীর সহ-সভাপতি রমেন্দ্র কুমার দে মিন্টু’র সভাপতিত্বে ও জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কবি ও লেখক সুখেন্দু সেন, জেলা খেলাঘর সভাপতি বিজন সেন রায়, জেলা উদীচীর সহ-সভাপতি সঞ্চিতা চৌধুরী, জেলা মহিলা পরিষদের সভাপতি গৌরী ভট্টাচার্য্য, দৈনিক সুনামগঞ্জের খবরের সম্পাদক পংকজ দে, জেলা সিপিবি নেতা শাহ কামাল, জেলা যুব ইউনিয়নের সভাপতি আবু তাহের মিয়া, জেলা খেলাঘরের সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ, উদীচীর সাধারণ সম্পাদক জহির আহমদ প্রমুখ।
মানববন্ধনে জেলা উদীচী, জেলা খেলাঘর, জেলা মহিলা পরিষদ, জেলা যুব ইউনিয়ন, জেলা ছাত্র ইউনিয়ন, সুনামগঞ্জ প্রেসক্লাবের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
এর আগে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা বলেন, ফিলিস্তিনকে ধ্বংস স্তূপে পরিণত করেছে দখলদার ইসরাইল। প্রতিদিন অসংখ্য নিরীহ নারী ও শিশু নির্মমভাবে প্রাণ হারাচ্ছে। গাজায় চলমান গণহত্যা বন্ধে বিশ্বের প্রতিটি বিবেকবান মানুষের জাগরণ এখন সময়ের দাবি, বিশ্ব বিবেক জেগে উঠো।
বিশ্ব বিবেক আজ কেন নির্বিকার উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, কোথায় সেই মানবাধিকার? যেখানে শিশু, নারী, সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে, সেখানে জাতিসংঘ, মুসলিম বিশ্ব, মানবাধিকারের ঝান্ডাধারীরা বিশ্বশক্তি নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। অনতিবিলম্বে এই হত্যা বন্ধ করতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের প্রত্যক্ষ মদদে ইসরাইল পরিকল্পিত হত্যাকান্ড চালাচ্ছে। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ বিভিন্ন দেশে গণহত্যায় সহযোগিতা করে থাকে।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময়েও মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় পাকিস্তান বাংলাদেশে গণহত্যা চালিয়েছিল। গণতন্ত্র, মানবাধিকারের নাম নিয়ে এরা বিভিন্ন দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে থাকে। বিশ্বের সকল বিবেকবান রাষ্ট্রসমূহকে নিপীড়িত ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়াতে হবে, হামলা বন্ধ করতে হবে।
এসময় বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ বিক্ষোভ সমাবেশের সাথে সংহতি প্রকাশ করে অংশগ্রহণ করেন। শেষে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।