
মাহমুদুর রহমান তারেক, যুক্তরাজ্য থেকে ::
অর্ধযুগের বেশি সময় পর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করবেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য গত জানুয়ারিতে লন্ডনে আসেন তিনি। এখানে বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, পুত্রবধূ, ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী ও তিন নাতনির সঙ্গে এবারের পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করবেন তিনি। যুক্তরাজ্য বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক পারভেজ মল্লিক এ প্রতিবেদককে জানান, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া যুক্তরাজ্যের লন্ডনে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন।
তিনি বলেন, রমজান পরবর্তী যে ঈদ আসছে, শুধু যুক্তরাজ্য বিএনপি না, পুরো বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য আনন্দের বিষয়। আমাদের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এখানে ঈদ উদযাপন করবেন। আমরা সকলে মিলে এখানে ঈদ পালন করবো। আমরা আবেদন করেছি আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাহেবের কাছে, যদি কোন সুযোগ থাকে, তাহলে শুভেচ্ছা বিনিময়ের আয়োজন করা যায় কি-না। উনারা এই বিষয়টি দেখবেন বলে জানিয়েছেন।
এদিকে লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন জানান, আমাদের চেয়ারপারসন প্রায় তিন মাস ধরে এখানে (লন্ডনে) চিকিৎসাধীন আছেন। লন্ডনের চিকিৎসকদের চিকিৎসায় এবং উনার জ্যেষ্ঠ সন্তান তারেক রহমানের তত্ত্বাবধানে উনার বাসায় তিনি এখনো চিকিৎসাধীন। উনার শারীরিক অবস্থা আগের যে কোন সময়ের তুলনায় অনেকটা সুস্থ, স্থিতিশীল।
উনার পরিবারের সদস্য, ছেলে তারেক রহমান, পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান, শর্মিলা রহমান, নাতনি জাইমা রহমান, জাহিয়া রহমান এবং জাফিরা রহমানের সংস্পর্শে ও চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে মানসিকভাবেও তিনি অনেক ভালো আছেন।
ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, তারেক রহমান শুধু বিএনপি’র নেতা নন, তিনি গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে যে আন্দোলন সংগাম দীর্ঘ সময় ধরে চলছিল, যেটি হয়তো জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে তার পরিপূর্ণতা লাভ করেছে। কিন্তু মানুষের অধিকার আদায় হয়নি। জনগণের ভোটাধিকার আদায়ের যে লড়াই, সেখানে বিএনপি এবং দেশের গণতন্ত্রকামী মানুষকে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য তারেক রহমান দ্রুত দেশে শেষে ফিরে যাবেন।
উল্লেখ্য, সর্বশেষ ২০১৭ সালে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে আসেন খালেদা জিয়া। ওই সময় তিন মাস তারেক রহমানের বাসায় অবস্থান করেন এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করেন। এরপর দীর্ঘদিন কারাগারে থাকায় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করা হয়নি তাঁর।
অর্ধযুগের বেশি সময় পর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করবেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য গত জানুয়ারিতে লন্ডনে আসেন তিনি। এখানে বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, পুত্রবধূ, ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী ও তিন নাতনির সঙ্গে এবারের পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করবেন তিনি। যুক্তরাজ্য বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক পারভেজ মল্লিক এ প্রতিবেদককে জানান, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া যুক্তরাজ্যের লন্ডনে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন।
তিনি বলেন, রমজান পরবর্তী যে ঈদ আসছে, শুধু যুক্তরাজ্য বিএনপি না, পুরো বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য আনন্দের বিষয়। আমাদের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এখানে ঈদ উদযাপন করবেন। আমরা সকলে মিলে এখানে ঈদ পালন করবো। আমরা আবেদন করেছি আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাহেবের কাছে, যদি কোন সুযোগ থাকে, তাহলে শুভেচ্ছা বিনিময়ের আয়োজন করা যায় কি-না। উনারা এই বিষয়টি দেখবেন বলে জানিয়েছেন।
এদিকে লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন জানান, আমাদের চেয়ারপারসন প্রায় তিন মাস ধরে এখানে (লন্ডনে) চিকিৎসাধীন আছেন। লন্ডনের চিকিৎসকদের চিকিৎসায় এবং উনার জ্যেষ্ঠ সন্তান তারেক রহমানের তত্ত্বাবধানে উনার বাসায় তিনি এখনো চিকিৎসাধীন। উনার শারীরিক অবস্থা আগের যে কোন সময়ের তুলনায় অনেকটা সুস্থ, স্থিতিশীল।
উনার পরিবারের সদস্য, ছেলে তারেক রহমান, পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান, শর্মিলা রহমান, নাতনি জাইমা রহমান, জাহিয়া রহমান এবং জাফিরা রহমানের সংস্পর্শে ও চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে মানসিকভাবেও তিনি অনেক ভালো আছেন।
ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, তারেক রহমান শুধু বিএনপি’র নেতা নন, তিনি গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে যে আন্দোলন সংগাম দীর্ঘ সময় ধরে চলছিল, যেটি হয়তো জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে তার পরিপূর্ণতা লাভ করেছে। কিন্তু মানুষের অধিকার আদায় হয়নি। জনগণের ভোটাধিকার আদায়ের যে লড়াই, সেখানে বিএনপি এবং দেশের গণতন্ত্রকামী মানুষকে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য তারেক রহমান দ্রুত দেশে শেষে ফিরে যাবেন।
উল্লেখ্য, সর্বশেষ ২০১৭ সালে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে আসেন খালেদা জিয়া। ওই সময় তিন মাস তারেক রহমানের বাসায় অবস্থান করেন এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করেন। এরপর দীর্ঘদিন কারাগারে থাকায় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করা হয়নি তাঁর।