
স্টাফ রিপোর্টার ::
জামালগঞ্জে পুলিশের ব্যবহৃত বেশ কিছু সরকারি পোশাক উদ্ধার করা হয়েছে। গত শনিবার বিকেলে উপজেলার ভীমখালি ইউনিয়নের কারেন্টের বাজার সংলগ্ন ফেকুল মাহমুদপুর পশ্চিম পাড়া জামে মসজিদের পেছনে পরিত্যক্ত একটি জায়গা থেকে বাংলাদেশ পুলিশের ব্যবহৃত কিছু শার্ট, প্যান্ট, টুপি ও বেল্ট উদ্ধার করেছে পুলিশ। এতে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে পোশাকগুলো উদ্ধার করেছে জামালগঞ্জ থানা পুলিশ।
এ ব্যাপারে স্থানীয় ইউপি সদস্য ইছব আলী বলেন, কে বা কারা পোশাকগুলো ফেলে গেছে জানিনা। তবে কয়েকদিন যাবত এই এলাকায় ডাকাতের আনাগোনা লক্ষ করা যাচ্ছে। এই ব্যাপারে পুলিশ ও জনগণ সচেতন রয়েছে। এমনও হতে পারে পুলিশের পোশাক পরে ডাকাতি করে পুলিশ ডিপার্টমেন্টকে দায়ী করে ডাকাতরা ধরা ছোয়ার বাইরে থাকার চক্রান্তও হতে পারে।
এ ব্যাপারে ভীমখালি ইউপি চেয়ারম্যান আখতারুজ্জামান বলেন, পরিত্যক্ত অবস্থায় পুলিশের পোশাক পাওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। ইদানিং চোর ডাকাতের উৎপাত বেড়ে গেছে। কয়েকদিন আগে ফেনারবাঁক এবং ভীমখালি ইউনিয়নে ডাকাত দল প্রবেশ করার আশঙ্কা রয়েছে বলে মাধ্যমে খবর প্রকাশ হওয়ায় পুলিশ প্রশাসন ও জনগণ সতর্ক অবস্থান নেয়। গতকাল পরিত্যক্ত অবস্থায় পুলিশের পোশাক পড়ে থাকতে দেখতে পেয়ে আমাকে জানালে আমি তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশকে সংবাদ দেই। পরে জামালগঞ্জ থানা পুলিশ এসে ঘটনাস্থল থেকে পোশাকগুলো জব্দ করে থানায় নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে আমার ইউনিয়নের সকলকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাই। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জামালগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) আরিফ উল্লাহ জানান, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশের পোশাক উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এসময় ১টি জ্যাকেট, ২টি ফুল হাতা ইউনিফর্ম শার্ট (সিলেট রেঞ্জের ডিপসাইন রয়েছে ), ৩টি হাফ হাতা ইউনিফর্ম শার্ট, ২টি ফিল্ড ক্যাপ, ৪টি ব্যারেট ক্যাপ, ২টি পুলিশ ক্যাপের মনোগ্রাম, ১টি হ্যাংগিং ব্যাজ, ২টি বেল্ট, ২টি ফুল প্যান্ট, ৪টি লেনিয়ার্ড (১টি সাদা, ৩টি কালো) ১টি ট্রাউজার, ১ জোড়া মোজা, ১টি শর্ট প্যান্ট উদ্ধার করা হয়।
জামালগঞ্জে পুলিশের ব্যবহৃত বেশ কিছু সরকারি পোশাক উদ্ধার করা হয়েছে। গত শনিবার বিকেলে উপজেলার ভীমখালি ইউনিয়নের কারেন্টের বাজার সংলগ্ন ফেকুল মাহমুদপুর পশ্চিম পাড়া জামে মসজিদের পেছনে পরিত্যক্ত একটি জায়গা থেকে বাংলাদেশ পুলিশের ব্যবহৃত কিছু শার্ট, প্যান্ট, টুপি ও বেল্ট উদ্ধার করেছে পুলিশ। এতে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে পোশাকগুলো উদ্ধার করেছে জামালগঞ্জ থানা পুলিশ।
এ ব্যাপারে স্থানীয় ইউপি সদস্য ইছব আলী বলেন, কে বা কারা পোশাকগুলো ফেলে গেছে জানিনা। তবে কয়েকদিন যাবত এই এলাকায় ডাকাতের আনাগোনা লক্ষ করা যাচ্ছে। এই ব্যাপারে পুলিশ ও জনগণ সচেতন রয়েছে। এমনও হতে পারে পুলিশের পোশাক পরে ডাকাতি করে পুলিশ ডিপার্টমেন্টকে দায়ী করে ডাকাতরা ধরা ছোয়ার বাইরে থাকার চক্রান্তও হতে পারে।
এ ব্যাপারে ভীমখালি ইউপি চেয়ারম্যান আখতারুজ্জামান বলেন, পরিত্যক্ত অবস্থায় পুলিশের পোশাক পাওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। ইদানিং চোর ডাকাতের উৎপাত বেড়ে গেছে। কয়েকদিন আগে ফেনারবাঁক এবং ভীমখালি ইউনিয়নে ডাকাত দল প্রবেশ করার আশঙ্কা রয়েছে বলে মাধ্যমে খবর প্রকাশ হওয়ায় পুলিশ প্রশাসন ও জনগণ সতর্ক অবস্থান নেয়। গতকাল পরিত্যক্ত অবস্থায় পুলিশের পোশাক পড়ে থাকতে দেখতে পেয়ে আমাকে জানালে আমি তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশকে সংবাদ দেই। পরে জামালগঞ্জ থানা পুলিশ এসে ঘটনাস্থল থেকে পোশাকগুলো জব্দ করে থানায় নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে আমার ইউনিয়নের সকলকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাই। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জামালগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) আরিফ উল্লাহ জানান, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশের পোশাক উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এসময় ১টি জ্যাকেট, ২টি ফুল হাতা ইউনিফর্ম শার্ট (সিলেট রেঞ্জের ডিপসাইন রয়েছে ), ৩টি হাফ হাতা ইউনিফর্ম শার্ট, ২টি ফিল্ড ক্যাপ, ৪টি ব্যারেট ক্যাপ, ২টি পুলিশ ক্যাপের মনোগ্রাম, ১টি হ্যাংগিং ব্যাজ, ২টি বেল্ট, ২টি ফুল প্যান্ট, ৪টি লেনিয়ার্ড (১টি সাদা, ৩টি কালো) ১টি ট্রাউজার, ১ জোড়া মোজা, ১টি শর্ট প্যান্ট উদ্ধার করা হয়।