
স্টাফ রিপোর্টার::
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরে এক কলেজ পড়ুয়া ছাত্রের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
এতে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে উপজেলার ছাত্র প্রতিনিধিদের মধ্যে। পরে ওই হামলার ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত মোজাম্মেল খাঁন নামের একজনকে গ্রেফতার করেছে জামালগঞ্জ থানা পুলিশ।
মামলার এজাহারে জানাযায়, গত মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারী) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার ফেনারবাঁক ইউনিয়নের সেলিমগঞ্জ বাজার থেকে শান্তিপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে যাচ্ছিলেন এনায়েত কবীর খাঁনের ছেলে জামালগঞ্জ ডিগ্রী কলেজের অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্র আবতাহিনুর খাঁন (২৪)। গ্রামের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আবতাহিনুরের পরিবারের সাথে পূর্ব শত্রুতা ছিল একই গ্রামের মোজাম্মেল খাঁনের পরিবারের।
এরই জেরে আবতাহিনুরের উপর হামলার পরিকল্পনা করে মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে ওঁৎ পেতে থাকে মোজাম্মেল খাঁন ও তার দলবল। পরে আবতাহিনুর খাঁন বাড়িতে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষ আমিরুল ইসলামের বাড়ির সামনে আসা মাত্রই ১৫/২০ জন রড, শাবল ও লাঠিসোটা নিয়ে তার পথ গতিরোধ করেন। এসময় পথ গতিরোধের কথা জিজ্ঞেস করা মাত্রই তার উপর চড়াও হয়ে মারধর শুরু করেন। বেধড়ক মারপিটে গুরুতর আহত হয়ে উচ্চ সুরে চিৎকার করলে তাকে উদ্ধার করতে আসমাউল নামে একজন এগিয়ে আসলে তাকেও মারপিট করেন তারা।
এসময় আবতাহিনুর খাঁনের সাথে থাকা নগদ ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা, একটি রুপার চেইন ও হাতে থাকা ঘড়িসহ সব কিছু ছিনিয়ে নিয়ে যায় প্রতিপক্ষ মোজাম্মেল খাঁনের লোকজন।
পরে তাদের পরিবারের লোকজন এসে উদ্বার করে তাদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসা শেষে শনিবার রাতে আবতাহিনুর খাঁন বাদী হয়ে জামালগঞ্জ থানায় ১৫ জনের নাম উল্লেখ ও ৫ জনকে অজ্ঞাত করে একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার অন্যান্য আসামীরা হলেন, শান্তিপুর গ্রামের আমিরুল মিয়া (৩৫), কাদিল মিয়া (৫৫), মুরছালিন মিয়া (২৫), পারভেজ মিয়া (২২), মোতাব্বির হোসেন জয় (২৩), ফখরুল মিয়া (৩৫), মুহিবুর রহমান (২২), জাহঙ্গীর মিয়া (২৫), তাজ ইসলাম (৫০), মমিন মিয়া (৩০), জহিরুল মিয়া (৩৩), শাফিউল মিয়া (২২), দ্বীন ইসলাম (৩৭), সবুজ মিয়া (২৫)।
এব্যাপারে জামালগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, মামলার প্রধান আসামী মোজাম্মেল খাঁনকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেফতারে চেষ্টা চলছে।
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরে এক কলেজ পড়ুয়া ছাত্রের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
এতে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে উপজেলার ছাত্র প্রতিনিধিদের মধ্যে। পরে ওই হামলার ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত মোজাম্মেল খাঁন নামের একজনকে গ্রেফতার করেছে জামালগঞ্জ থানা পুলিশ।
মামলার এজাহারে জানাযায়, গত মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারী) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার ফেনারবাঁক ইউনিয়নের সেলিমগঞ্জ বাজার থেকে শান্তিপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে যাচ্ছিলেন এনায়েত কবীর খাঁনের ছেলে জামালগঞ্জ ডিগ্রী কলেজের অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্র আবতাহিনুর খাঁন (২৪)। গ্রামের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আবতাহিনুরের পরিবারের সাথে পূর্ব শত্রুতা ছিল একই গ্রামের মোজাম্মেল খাঁনের পরিবারের।
এরই জেরে আবতাহিনুরের উপর হামলার পরিকল্পনা করে মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে ওঁৎ পেতে থাকে মোজাম্মেল খাঁন ও তার দলবল। পরে আবতাহিনুর খাঁন বাড়িতে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষ আমিরুল ইসলামের বাড়ির সামনে আসা মাত্রই ১৫/২০ জন রড, শাবল ও লাঠিসোটা নিয়ে তার পথ গতিরোধ করেন। এসময় পথ গতিরোধের কথা জিজ্ঞেস করা মাত্রই তার উপর চড়াও হয়ে মারধর শুরু করেন। বেধড়ক মারপিটে গুরুতর আহত হয়ে উচ্চ সুরে চিৎকার করলে তাকে উদ্ধার করতে আসমাউল নামে একজন এগিয়ে আসলে তাকেও মারপিট করেন তারা।
এসময় আবতাহিনুর খাঁনের সাথে থাকা নগদ ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা, একটি রুপার চেইন ও হাতে থাকা ঘড়িসহ সব কিছু ছিনিয়ে নিয়ে যায় প্রতিপক্ষ মোজাম্মেল খাঁনের লোকজন।
পরে তাদের পরিবারের লোকজন এসে উদ্বার করে তাদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসা শেষে শনিবার রাতে আবতাহিনুর খাঁন বাদী হয়ে জামালগঞ্জ থানায় ১৫ জনের নাম উল্লেখ ও ৫ জনকে অজ্ঞাত করে একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার অন্যান্য আসামীরা হলেন, শান্তিপুর গ্রামের আমিরুল মিয়া (৩৫), কাদিল মিয়া (৫৫), মুরছালিন মিয়া (২৫), পারভেজ মিয়া (২২), মোতাব্বির হোসেন জয় (২৩), ফখরুল মিয়া (৩৫), মুহিবুর রহমান (২২), জাহঙ্গীর মিয়া (২৫), তাজ ইসলাম (৫০), মমিন মিয়া (৩০), জহিরুল মিয়া (৩৩), শাফিউল মিয়া (২২), দ্বীন ইসলাম (৩৭), সবুজ মিয়া (২৫)।
এব্যাপারে জামালগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, মামলার প্রধান আসামী মোজাম্মেল খাঁনকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেফতারে চেষ্টা চলছে।