![](https://sunamkantha.com/public/postimages/67a7a31b89dd7.jpg)
মো. বায়েজীদ বিন ওয়াহিদ>স্টাফ রিপোর্টার::
জামালগঞ্জ উপজেলাসহ জেলার বিভিন্ন নদ-নদীতে বিআইডব্লিউটিএ’র ইজারার নামে শ্রমিকদের ওপর নির্যাতন ও চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকেলে জামালগঞ্জের সুরমা ও রক্তি নদীর মোহনা এবং সুরমা নদীর দূর্লভপুর ও লালপুর নামক এলাকায় চাঁদাবাজির প্রতিবাদে বাংলাদেশ কার্গো ট্রলার বাল্কহেড শ্রমিক ইউনিয়ন সুনামগঞ্জ জেলা শাখার আয়োজনে ছোট ঘাগটিয়া গ্রামের পাশে সুরমা নদীর পাড়ে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। মানববন্ধনে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার শাখার সাধারণ সম্পাদক শাহিবুরের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ কার্গো ট্রলার বাল্কহেড শ্রমিক ইউনিয়ন সুনামগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিব ও সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম। এসময় আরো বক্তব্য রাখেন, শ্রমিক নেতা নূর আহমদ, শফিকুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন আশরাফুল আলম প্রমুখ। বক্তারা বলেন, সুনামগঞ্জের বিভিন্ন নদ-নদীতে ইজারা ও টোল-ট্যাক্স আদায়ের নামে চলছে বেপরোয়া চাঁদাবাজি। অতিরিক্ত চাঁদা না দিলে শ্রমিকদের মারধরসহ নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হতে হয়। তাদের নৌকায় থাকা বিভিন্ন সামগ্রী ছিনিয়ে নিয়ে যায় চাঁদাবাজ চক্র। এতে বাঁধা দিলে নৌ-শ্রমিকদের নির্যাতনের শিকার হতে হয়। প্রায় সময় তাদের মারধর করে রক্তাক্ত জখম করা হয়। দ্রুত নৌপথে চাঁদাবাজি ও শ্রমিক নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। অন্যথায় আগামী ১২ ফেব্রুয়ারির পর তারা রাজপথে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলার হুঁশিয়ারি প্রদান করেন।
জামালগঞ্জ উপজেলাসহ জেলার বিভিন্ন নদ-নদীতে বিআইডব্লিউটিএ’র ইজারার নামে শ্রমিকদের ওপর নির্যাতন ও চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকেলে জামালগঞ্জের সুরমা ও রক্তি নদীর মোহনা এবং সুরমা নদীর দূর্লভপুর ও লালপুর নামক এলাকায় চাঁদাবাজির প্রতিবাদে বাংলাদেশ কার্গো ট্রলার বাল্কহেড শ্রমিক ইউনিয়ন সুনামগঞ্জ জেলা শাখার আয়োজনে ছোট ঘাগটিয়া গ্রামের পাশে সুরমা নদীর পাড়ে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। মানববন্ধনে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার শাখার সাধারণ সম্পাদক শাহিবুরের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ কার্গো ট্রলার বাল্কহেড শ্রমিক ইউনিয়ন সুনামগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিব ও সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম। এসময় আরো বক্তব্য রাখেন, শ্রমিক নেতা নূর আহমদ, শফিকুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন আশরাফুল আলম প্রমুখ। বক্তারা বলেন, সুনামগঞ্জের বিভিন্ন নদ-নদীতে ইজারা ও টোল-ট্যাক্স আদায়ের নামে চলছে বেপরোয়া চাঁদাবাজি। অতিরিক্ত চাঁদা না দিলে শ্রমিকদের মারধরসহ নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হতে হয়। তাদের নৌকায় থাকা বিভিন্ন সামগ্রী ছিনিয়ে নিয়ে যায় চাঁদাবাজ চক্র। এতে বাঁধা দিলে নৌ-শ্রমিকদের নির্যাতনের শিকার হতে হয়। প্রায় সময় তাদের মারধর করে রক্তাক্ত জখম করা হয়। দ্রুত নৌপথে চাঁদাবাজি ও শ্রমিক নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। অন্যথায় আগামী ১২ ফেব্রুয়ারির পর তারা রাজপথে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলার হুঁশিয়ারি প্রদান করেন।