![](https://sunamkantha.com/public/postimages/67a792bdc3f5b.jpg)
স্টাফ রিপোর্টার ::
শুক্রবার জগন্নাথপুর উপজেলার ইসবপুর সাহেববাড়ি ওরস মাহফিলে গিয়েছিলেন সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লাপাড়া ইউনিয়নের ৫ যুবক। মাহফিল শেষে শনিবার সকালে সিএনজিচালিত অটোরিকসায় করে বাড়ি ফিরছিলেন তারা। কিন্তু সড়কে মুহূর্তের মধ্যেই সব শেষ হয়ে গেল। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে সুনামগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক সড়কের শান্তিগঞ্জ উপজেলার আহসানমারা সেতু এলাকায় বাস এবং তাদের বহনকারী অটোরিকসার মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জনের মর্মান্তিক মৃত্যু এবং চালকসহ গুরুতর আহত হন আরও তিন জন। নিহতরা হলেন সদর উপজেলার মোল্লাপাড়া ইউনিয়নের দুলভপুর ফিরোজ আলীর ছেলে আলী নূর (৩৫) ও একই গ্রামের মৃত গোলাপ হোসেনের ছেলে জমির হোসেন (৩৩)। নিহতদের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, জগন্নাথপুর উপজেলার ইসবপুর সাহেববাড়ি ওরস মাহফিল থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকসাযোগে বাড়ি ফিরছিলেন সদর উপজেলার মোল্লাপাড়া ইউনিয়নের ৫ যুবক। সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কের শান্তিগঞ্জ আহসানমারা সেতু এলাকায় পৌঁছলে সুনামগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাস (ঢাকা-ব ১১৮৬৬২) ও সিএনজি’র মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এসময় সিএনজির চালকসহ যাত্রীরা গুরুতর আহত হলে স্থানীয়রা উদ্ধার করে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এর মধ্যে আলীনূর ও জমির হোসেন নামের দুই যুবক মৃত্যুবরণ করেন। গুরুতর আহত তিন জনকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল রেফার করেন কর্তব্যরত ডাক্তার। আহতরা হলেন একই গ্রামের আলী আকবর (৩০), আমীর আলী (৪০) ও জনি আহমদ (২২)। এদিকে এমন অনাকাক্সিক্ষত মৃত্যুর ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে নিহতদের পরিবারে। নিহতদের দেখতে সদর হাসপাতালে ভিড় করেন স্বজনরা। নিহত জমির হোসেনের ভাই তারিফ আলী বলেন, আমার ভাইসহ এলাকার ৫ জন জগন্নাথপুর উপজেলার ইসবপুর সাহেববাড়ি ওরস মাহফিল থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। আহসানমারা এলাকায় বেপরোয়া বাস তাদের চাপা দেয়। ঘটনাস্থলে সবাই আহত হয়। হাসপাতালে আসার পর আমার ভাই আর আরেক প্রতিবেশী মারা গেছেন। আমরা ঘাতক বাসচালকের শাস্তি চাই। জয়কলস হাইওয়ে থানার ওসি মো. আব্দুর রশিদ বলেন, সকালে সুনামগঞ্জ শহর থেকে যাত্রী নিয়ে একটি বাস সিলেটের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করে। পথে জগন্নাথপুর থেকে ছেড়ে আসা একটি অটোরিকসার সঙ্গে বাসটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে অটোরিকসাচালকসহ পাঁচজন আহত হন। খবর পেয়ে পুলিশ স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের হাসপাতালে নেওয়ার পথে আলী নূর ও জমির হোসেন মারা যান। শান্তিগঞ্জ থানার এসআই তুষারকান্তি দেব বলেন, খবর পেয়ে সকালে গিয়ে দেখি অটোরিকসাটি দুমড়ে-মুচড়ে সড়কের পাশে পড়ে আছে। ঘটনার পরপর বাস নিয়ে চালক পালিয়ে গেছে। এছাড়া আহতদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
শুক্রবার জগন্নাথপুর উপজেলার ইসবপুর সাহেববাড়ি ওরস মাহফিলে গিয়েছিলেন সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লাপাড়া ইউনিয়নের ৫ যুবক। মাহফিল শেষে শনিবার সকালে সিএনজিচালিত অটোরিকসায় করে বাড়ি ফিরছিলেন তারা। কিন্তু সড়কে মুহূর্তের মধ্যেই সব শেষ হয়ে গেল। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে সুনামগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক সড়কের শান্তিগঞ্জ উপজেলার আহসানমারা সেতু এলাকায় বাস এবং তাদের বহনকারী অটোরিকসার মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জনের মর্মান্তিক মৃত্যু এবং চালকসহ গুরুতর আহত হন আরও তিন জন। নিহতরা হলেন সদর উপজেলার মোল্লাপাড়া ইউনিয়নের দুলভপুর ফিরোজ আলীর ছেলে আলী নূর (৩৫) ও একই গ্রামের মৃত গোলাপ হোসেনের ছেলে জমির হোসেন (৩৩)। নিহতদের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, জগন্নাথপুর উপজেলার ইসবপুর সাহেববাড়ি ওরস মাহফিল থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকসাযোগে বাড়ি ফিরছিলেন সদর উপজেলার মোল্লাপাড়া ইউনিয়নের ৫ যুবক। সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কের শান্তিগঞ্জ আহসানমারা সেতু এলাকায় পৌঁছলে সুনামগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাস (ঢাকা-ব ১১৮৬৬২) ও সিএনজি’র মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এসময় সিএনজির চালকসহ যাত্রীরা গুরুতর আহত হলে স্থানীয়রা উদ্ধার করে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এর মধ্যে আলীনূর ও জমির হোসেন নামের দুই যুবক মৃত্যুবরণ করেন। গুরুতর আহত তিন জনকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল রেফার করেন কর্তব্যরত ডাক্তার। আহতরা হলেন একই গ্রামের আলী আকবর (৩০), আমীর আলী (৪০) ও জনি আহমদ (২২)। এদিকে এমন অনাকাক্সিক্ষত মৃত্যুর ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে নিহতদের পরিবারে। নিহতদের দেখতে সদর হাসপাতালে ভিড় করেন স্বজনরা। নিহত জমির হোসেনের ভাই তারিফ আলী বলেন, আমার ভাইসহ এলাকার ৫ জন জগন্নাথপুর উপজেলার ইসবপুর সাহেববাড়ি ওরস মাহফিল থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। আহসানমারা এলাকায় বেপরোয়া বাস তাদের চাপা দেয়। ঘটনাস্থলে সবাই আহত হয়। হাসপাতালে আসার পর আমার ভাই আর আরেক প্রতিবেশী মারা গেছেন। আমরা ঘাতক বাসচালকের শাস্তি চাই। জয়কলস হাইওয়ে থানার ওসি মো. আব্দুর রশিদ বলেন, সকালে সুনামগঞ্জ শহর থেকে যাত্রী নিয়ে একটি বাস সিলেটের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করে। পথে জগন্নাথপুর থেকে ছেড়ে আসা একটি অটোরিকসার সঙ্গে বাসটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে অটোরিকসাচালকসহ পাঁচজন আহত হন। খবর পেয়ে পুলিশ স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের হাসপাতালে নেওয়ার পথে আলী নূর ও জমির হোসেন মারা যান। শান্তিগঞ্জ থানার এসআই তুষারকান্তি দেব বলেন, খবর পেয়ে সকালে গিয়ে দেখি অটোরিকসাটি দুমড়ে-মুচড়ে সড়কের পাশে পড়ে আছে। ঘটনার পরপর বাস নিয়ে চালক পালিয়ে গেছে। এছাড়া আহতদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।