জুলাই-আগস্টের ছাত্র বিক্ষোভ ও সরকার পতনের আন্দোলনে নিহতদের মধ্যে ১৯৮ জন বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী রয়েছেন বলে দাবি করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বুধবার নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন উপলক্ষে যৌথসভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্রের জন্য আমরা সবচেয়ে বেশি ত্যাগ স্বীকার করেছি। পঙ্গু হাসপাতালে বর্তমানে ভর্তি ১২৪ জনের মধ্যে ৯০ জনই ছাত্রদলের সদস্য। এখন আরো বড় লড়াই করতে হবে। স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে বিজয়কে সুসংহত করা না গেলে নব্য ফ্যাসিবাদ এসে হাজির হবে।
এদিকে দলের প্রতিষ্ঠার ৪৬ বছর উদযাপনে পাঁচ দিনব্যাপী কেন্দ্রীয় কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ৩১ আগস্ট মহানগর-জেলায় আলোচনাসভা, ঢাকার ভেন্যু পরে জানানো হবে, ১ সেপ্টেম্বর সকালে কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশের কার্যালয়গুলোতে দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ১১টায় শেরে বাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে ফাতেহা পাঠ ও পুষ্পমাল্য অর্পণ এবং সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিএনপির উদ্যোগে জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা-জাসাসের আয়োজনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। ২ সেপ্টেম্বর মহানগর-জেলা-উপজেলায় র্যালি, ৩ সেপ্টেম্বর মহানগর-জেলা-উপজেলা-ইউনিয়নে মৎস্য অবমুক্তকরণ এবং ৪ সেপ্টম্বর সারা দেশে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি। এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে দলের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠন আলোচনাসভা করবে। এগুলো কবে কখন কোথায় হবে তার ভেন্যু ও সময়সূচি ঠিক করে পরে জানানো হবে বলে জানান বিএনপি মহাসচিব।
তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির বাইরে সকল জেলা ইউনিট ও অঙ্গসংগঠনগুলো কর্মসূচি পালন করবে নিজেদের মতো করে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দল ও অঙ্গসংগঠনগুলো পোস্টার ও বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে।
১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদীদের ‘যূথবদ্ধ শক্তিমঞ্চ’ হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্রের জন্য আমরা সবচেয়ে বেশি ত্যাগ স্বীকার করেছি। পঙ্গু হাসপাতালে বর্তমানে ভর্তি ১২৪ জনের মধ্যে ৯০ জনই ছাত্রদলের সদস্য। এখন আরো বড় লড়াই করতে হবে। স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে বিজয়কে সুসংহত করা না গেলে নব্য ফ্যাসিবাদ এসে হাজির হবে।
এদিকে দলের প্রতিষ্ঠার ৪৬ বছর উদযাপনে পাঁচ দিনব্যাপী কেন্দ্রীয় কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ৩১ আগস্ট মহানগর-জেলায় আলোচনাসভা, ঢাকার ভেন্যু পরে জানানো হবে, ১ সেপ্টেম্বর সকালে কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশের কার্যালয়গুলোতে দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ১১টায় শেরে বাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে ফাতেহা পাঠ ও পুষ্পমাল্য অর্পণ এবং সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিএনপির উদ্যোগে জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা-জাসাসের আয়োজনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। ২ সেপ্টেম্বর মহানগর-জেলা-উপজেলায় র্যালি, ৩ সেপ্টেম্বর মহানগর-জেলা-উপজেলা-ইউনিয়নে মৎস্য অবমুক্তকরণ এবং ৪ সেপ্টম্বর সারা দেশে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি। এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে দলের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠন আলোচনাসভা করবে। এগুলো কবে কখন কোথায় হবে তার ভেন্যু ও সময়সূচি ঠিক করে পরে জানানো হবে বলে জানান বিএনপি মহাসচিব।
তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির বাইরে সকল জেলা ইউনিট ও অঙ্গসংগঠনগুলো কর্মসূচি পালন করবে নিজেদের মতো করে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দল ও অঙ্গসংগঠনগুলো পোস্টার ও বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে।
১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদীদের ‘যূথবদ্ধ শক্তিমঞ্চ’ হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন।