চাকরি পুনর্বহাল, বকেয়া বেতন পরিশোধ এবং তত্ত্বাবধায়ক ডা. মাহবুবুর রহমানের অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন করেছেন সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে কর্মরত আউটসোর্সিং কর্মীরা। বুধবার সকালে হাসপাতাল প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচি পালিত হয়। মানববন্ধন শেষে হাসপাতালে কর্মরত ৬৪ জন আউটসোর্সিং কর্মী স্বাক্ষরিত একটি লিখিত অভিযোগ জেলা প্রশাসক বরাবরে দাখিল করা হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে আমরা কর্মরত ছিলাম।
হাসপাতালে কর্মরত থাকা অবস্থায় বিগত ২৯/৬/২৪ইং তারিখের ইস্যুকৃত এবং গত ৩০/৬/২৪ইং তারিখে জারিকৃত নোটিশের মাধ্যমে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মাহবুবুর রহমান কর্তৃক স্বাক্ষরিত একদিনের নোটিশে আমাদেরকে হাসপাতাল থেকে বের করে দেওয়া হয়। তখন থেকে আমরা পরিবার-পরিজন নিয়ে মানববেতর জীবনযাপন করছি। আমাদের আড়াই মাসের বকেয়া বেতন পাওনা রয়েছে। এখনও হাসপাতালে আউটসোর্সিংয়ে জনবল নিয়োগের জন্য নতুন কোন টেন্ডার হয়নি। আমরা বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পারি, আমাদের কাজগুলো অবৈধভাবে নিয়োগকৃত লোকজন দ্বারা করানোর পাঁয়তারা চলছে। পুনরায় অস্থায়ীভাবে নিয়োগকৃত শূন্য পদগুলোতে পরবর্তী নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত আমাদের স্বপদে বহাল রাখলে পরিবার-পরিজন নিয়ে আপাতত জীবন রক্ষা করতে পারব। এদিকে বিভিন্ন সংস্থায় আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিয়োগকৃত কর্মচারীদের কাজের মেয়াদ অতিক্রম হওয়ার পরও সেই সমস্ত সংস্থায় আউটসোর্সিংয়ে কর্মচারীদের প্রতিষ্ঠানে রেখে কাজ করানো হচ্ছে। আমাদের দাবি মেনে না নিলে আমরা আরও কঠোর আন্দোলনে যাবো।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে আমরা কর্মরত ছিলাম।
হাসপাতালে কর্মরত থাকা অবস্থায় বিগত ২৯/৬/২৪ইং তারিখের ইস্যুকৃত এবং গত ৩০/৬/২৪ইং তারিখে জারিকৃত নোটিশের মাধ্যমে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মাহবুবুর রহমান কর্তৃক স্বাক্ষরিত একদিনের নোটিশে আমাদেরকে হাসপাতাল থেকে বের করে দেওয়া হয়। তখন থেকে আমরা পরিবার-পরিজন নিয়ে মানববেতর জীবনযাপন করছি। আমাদের আড়াই মাসের বকেয়া বেতন পাওনা রয়েছে। এখনও হাসপাতালে আউটসোর্সিংয়ে জনবল নিয়োগের জন্য নতুন কোন টেন্ডার হয়নি। আমরা বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পারি, আমাদের কাজগুলো অবৈধভাবে নিয়োগকৃত লোকজন দ্বারা করানোর পাঁয়তারা চলছে। পুনরায় অস্থায়ীভাবে নিয়োগকৃত শূন্য পদগুলোতে পরবর্তী নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত আমাদের স্বপদে বহাল রাখলে পরিবার-পরিজন নিয়ে আপাতত জীবন রক্ষা করতে পারব। এদিকে বিভিন্ন সংস্থায় আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিয়োগকৃত কর্মচারীদের কাজের মেয়াদ অতিক্রম হওয়ার পরও সেই সমস্ত সংস্থায় আউটসোর্সিংয়ে কর্মচারীদের প্রতিষ্ঠানে রেখে কাজ করানো হচ্ছে। আমাদের দাবি মেনে না নিলে আমরা আরও কঠোর আন্দোলনে যাবো।