সুনামকণ্ঠ ডেস্ক ::
১০৬ জনকে ভোটার করার অপচেষ্টা করা হয়েছে, যারা বাংলাদেশি নাগরিক হলেও বর্তমানে বিদেশে রয়েছেন।
জগন্নাথপুরে আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে এনআইডি জালিয়াতি করে ভোটার বানানোর প্রমাণ পাওয়ায় উপজেলা নির্বাচন নির্বাচন কর্মকর্তা ও ডেটা এন্ট্রি অপারেটরকে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এএসএম হুমায়ুন কবীর। তিনি বলেন, দুজনকে গ্রেপ্তার করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান তিনি। বরখাস্ত হওয়া দুজন হলেন- উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুজিবুর রহমান ও নির্বাচন অফিসের ডেটা এন্ট্রি অপারেটর জুবায়ের। ডিজি এনআইডি বলেন, জাতীয় পরিচয়পত্রে (এনআইডি) অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করতে ঢাকা থেকে এনআইডি উইংয়ের একটি তদন্ত দল জগন্নাথপুরে গিয়ে সার্বিক বিষয়ে প্রমাণ পেয়েছে। উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও ডেটা এন্ট্রি অপারেটরকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এরপরই বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে মামলা করা হয়েছে। তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, এখন আদালতে উপস্থাপন করার প্রক্রিয়ায় রয়েছেন। এক প্রশ্নের জবাবে ডিজি বলেন, এ এলাকায় ১০৬ জনকে ভোটার করার অপচেষ্টা করা হয়েছে, যারা বাংলাদেশি নাগরিক হলেও বর্তমানে বিদেশে রয়েছেন। স্থানীয় অনেকের বায়োমেট্রিক ও আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়েছে। এ ধরনের অনিয়ম শনাক্ত করা হয়েছে। ডিজি এনআইডি বলেন, কেন এসব নাগরিক এভাবে ভোটার হওয়ার চেষ্টা করছেন আমি বুঝি না। কারণ তাদের এনআইডি হলেও যেহেতু অন্যের বায়োমেট্রিক দিয়ে সেটি করা; তাই তিনি কিন্তু এসব এনআইডি দিয়ে কোনো সেবা পাবেন না। আমি তো শুনেছি এসব কাজে একজন ভোটারের কাছ থেকে লাখ টাকা নেওয়া হয়েছে। যে কোনো ধরনের অনিয়মের বিষয়ে কর্মকর্তাদের সতর্ক করে দেন এনআইডি ডিজি।
১০৬ জনকে ভোটার করার অপচেষ্টা করা হয়েছে, যারা বাংলাদেশি নাগরিক হলেও বর্তমানে বিদেশে রয়েছেন।
জগন্নাথপুরে আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে এনআইডি জালিয়াতি করে ভোটার বানানোর প্রমাণ পাওয়ায় উপজেলা নির্বাচন নির্বাচন কর্মকর্তা ও ডেটা এন্ট্রি অপারেটরকে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এএসএম হুমায়ুন কবীর। তিনি বলেন, দুজনকে গ্রেপ্তার করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান তিনি। বরখাস্ত হওয়া দুজন হলেন- উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুজিবুর রহমান ও নির্বাচন অফিসের ডেটা এন্ট্রি অপারেটর জুবায়ের। ডিজি এনআইডি বলেন, জাতীয় পরিচয়পত্রে (এনআইডি) অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করতে ঢাকা থেকে এনআইডি উইংয়ের একটি তদন্ত দল জগন্নাথপুরে গিয়ে সার্বিক বিষয়ে প্রমাণ পেয়েছে। উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও ডেটা এন্ট্রি অপারেটরকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এরপরই বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে মামলা করা হয়েছে। তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, এখন আদালতে উপস্থাপন করার প্রক্রিয়ায় রয়েছেন। এক প্রশ্নের জবাবে ডিজি বলেন, এ এলাকায় ১০৬ জনকে ভোটার করার অপচেষ্টা করা হয়েছে, যারা বাংলাদেশি নাগরিক হলেও বর্তমানে বিদেশে রয়েছেন। স্থানীয় অনেকের বায়োমেট্রিক ও আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়েছে। এ ধরনের অনিয়ম শনাক্ত করা হয়েছে। ডিজি এনআইডি বলেন, কেন এসব নাগরিক এভাবে ভোটার হওয়ার চেষ্টা করছেন আমি বুঝি না। কারণ তাদের এনআইডি হলেও যেহেতু অন্যের বায়োমেট্রিক দিয়ে সেটি করা; তাই তিনি কিন্তু এসব এনআইডি দিয়ে কোনো সেবা পাবেন না। আমি তো শুনেছি এসব কাজে একজন ভোটারের কাছ থেকে লাখ টাকা নেওয়া হয়েছে। যে কোনো ধরনের অনিয়মের বিষয়ে কর্মকর্তাদের সতর্ক করে দেন এনআইডি ডিজি।