দেশব্যাপী সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের উপর অত্যাচার, নির্যাতন, লুটপাট, উপাসনালয়, মঠ, মন্দির ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন করেছেন হাজারো মানুষ। ‘সুনামগঞ্জের সর্বস্তরের সনাতনীবৃন্দ’-এর ব্যানারে শনিবার বিকেলে শহরের আলফাত স্কয়ারে এই কর্মসূচি পালিত হয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সারাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর সংঘটিত হামলা, অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়ন, ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে এই মানববন্ধনে নানা শ্রেণিপেশার মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীদের হাতে জাতীয় পতাকা ও বিভিন্ন দাবি সংবলিত পোস্টার দেখা যায়। পোস্টারে লেখা ছিল- ‘আমার মাটি আমার মা, ছেড়ে কোথাও যাব না’, ‘আমারও তো রক্ত লাল, সইবো আর কতকাল’, ‘মন্দির ভেঙে উদযাপন কেন’, ‘বৈষম্যবিরোধী মানববন্ধন - সেভ বাংলাদেশি হিন্দু’। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীর বিভিন্ন স্লোগানও দেন। তারা আওয়াজ তুলেন- ‘তুমি কে আমি কে - বাঙালি বাঙালি’, ‘তোমার দেশ, আমার দেশ - বাংলাদেশ বাংলাদেশ’, ‘মন্দিরে হামলা কেন - জবাব চাই জবাব চাই’।
মানববন্ধন চলাকালে বক্তারা বলেন, গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর সারাদেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উপর নানা নির্যাতন ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় অনেকে দেশ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন। তারা বলেন, আমরা বাঙালি, ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীনে আমাদের অবদান রয়েছে। কিন্তু কেন আমাদের উপর নির্যাতন হবে? তা আমরা মেনে নিতে পারছি না। আমরা চাই শান্তি ও নিরাপত্তা। আমরা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানাই।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় পূজা উদযাপন পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বিমল বণিক, নতুনপাড়া ঠাকুরবাণী আশ্রমের সভাপতি প্রদীপ পাল নিতাই, শ্রীশ্রী জগন্নাথ জিউর মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক বিজয় তালুকদার বিজু, কেন্দ্রীয় দুর্গাবাড়ি মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুবিমল চক্রবর্তী চন্দন, ইসকন মন্দিরের মহাপ্রভু রাজশ্যাম গোপাল দাস, রামকৃষ্ণ আশ্রম পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক চন্দন প্রসাদ রায়, সাবেক পৌর কাউন্সিলর কলি তালুকদার আরতি, অ্যাড. প্রণব কান্তি দাস, বিশ্বজিৎ সরকার, মন্তোষ চন্দ, হরিপদ রায়, নারায়ণ চক্রবর্তী, মিলু চৌধুরী, হিমাদ্রী রায় প্রান্ত প্রমুখ।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সারাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর সংঘটিত হামলা, অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়ন, ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে এই মানববন্ধনে নানা শ্রেণিপেশার মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীদের হাতে জাতীয় পতাকা ও বিভিন্ন দাবি সংবলিত পোস্টার দেখা যায়। পোস্টারে লেখা ছিল- ‘আমার মাটি আমার মা, ছেড়ে কোথাও যাব না’, ‘আমারও তো রক্ত লাল, সইবো আর কতকাল’, ‘মন্দির ভেঙে উদযাপন কেন’, ‘বৈষম্যবিরোধী মানববন্ধন - সেভ বাংলাদেশি হিন্দু’। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীর বিভিন্ন স্লোগানও দেন। তারা আওয়াজ তুলেন- ‘তুমি কে আমি কে - বাঙালি বাঙালি’, ‘তোমার দেশ, আমার দেশ - বাংলাদেশ বাংলাদেশ’, ‘মন্দিরে হামলা কেন - জবাব চাই জবাব চাই’।
মানববন্ধন চলাকালে বক্তারা বলেন, গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর সারাদেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উপর নানা নির্যাতন ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় অনেকে দেশ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন। তারা বলেন, আমরা বাঙালি, ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীনে আমাদের অবদান রয়েছে। কিন্তু কেন আমাদের উপর নির্যাতন হবে? তা আমরা মেনে নিতে পারছি না। আমরা চাই শান্তি ও নিরাপত্তা। আমরা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানাই।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় পূজা উদযাপন পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বিমল বণিক, নতুনপাড়া ঠাকুরবাণী আশ্রমের সভাপতি প্রদীপ পাল নিতাই, শ্রীশ্রী জগন্নাথ জিউর মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক বিজয় তালুকদার বিজু, কেন্দ্রীয় দুর্গাবাড়ি মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুবিমল চক্রবর্তী চন্দন, ইসকন মন্দিরের মহাপ্রভু রাজশ্যাম গোপাল দাস, রামকৃষ্ণ আশ্রম পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক চন্দন প্রসাদ রায়, সাবেক পৌর কাউন্সিলর কলি তালুকদার আরতি, অ্যাড. প্রণব কান্তি দাস, বিশ্বজিৎ সরকার, মন্তোষ চন্দ, হরিপদ রায়, নারায়ণ চক্রবর্তী, মিলু চৌধুরী, হিমাদ্রী রায় প্রান্ত প্রমুখ।