সুনামগঞ্জের বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম কমেনি। বরং বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। কমেছে কাঁচা মরিচের দাম। গত ১০দিন যাবত পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১শ’ টাকা থেকে ১১০ টাকা করে। কাঁচা মরিচের কেজি দাম বেশি থাকলেও গত দুইদিন যাবত খুচরা বাজারে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা থেকে ২শ’ টাকা করে। আলু প্রতি কেজি ছিল ৭০ টাকা ও ৬৫ টাকা দরে।
শনিবার সুনামগঞ্জ শহরের বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা গেছে, রসুনের দাম কেজি প্রতি ১৮০ টাকা থেকে ১৯০ টাকা। ভোজ্য তেল ৭৯৫ টাকা প্রতি ৫ লিটারের মূল্য। খুচরা বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৬৫ টাকা লিটার দরে। তৈল কোম্পানি ভেদে ১০ টাকা কেজি দরে বেড়েছে দাম। আলু প্রতি কেজি পাইকারি ৫৮ টাকা, খুচরা ৬০ থেকে ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে আসা ক্রেতা মো. শহীদুল আলম বলেন, জিনিসপত্রের দাম আগে যা বেড়েছিল তা আর কমেনি। বরং দাম বেড়ে চলেছে। বাজার নিয়ন্ত্রণে কোনো অভিযান পরিচালিত হচ্ছে না। কিছুতেই যেন স্বস্তি মিলছে না নিত্যপণ্যের বাজারে।
রাখি আহমদ বলেন, বাজারে সকল জিনিসের দাম বেড়েই চলেছে। সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়েছেন।
আব্দুল জলিল বলেন, নিত্যজিনিসপত্রের দাম কমাতে বাজার নিয়ন্ত্রণে অভিযান জরুরি।
শনিবার সুনামগঞ্জ শহরের বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা গেছে, রসুনের দাম কেজি প্রতি ১৮০ টাকা থেকে ১৯০ টাকা। ভোজ্য তেল ৭৯৫ টাকা প্রতি ৫ লিটারের মূল্য। খুচরা বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৬৫ টাকা লিটার দরে। তৈল কোম্পানি ভেদে ১০ টাকা কেজি দরে বেড়েছে দাম। আলু প্রতি কেজি পাইকারি ৫৮ টাকা, খুচরা ৬০ থেকে ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে আসা ক্রেতা মো. শহীদুল আলম বলেন, জিনিসপত্রের দাম আগে যা বেড়েছিল তা আর কমেনি। বরং দাম বেড়ে চলেছে। বাজার নিয়ন্ত্রণে কোনো অভিযান পরিচালিত হচ্ছে না। কিছুতেই যেন স্বস্তি মিলছে না নিত্যপণ্যের বাজারে।
রাখি আহমদ বলেন, বাজারে সকল জিনিসের দাম বেড়েই চলেছে। সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়েছেন।
আব্দুল জলিল বলেন, নিত্যজিনিসপত্রের দাম কমাতে বাজার নিয়ন্ত্রণে অভিযান জরুরি।