স্টাফ রিপোর্টার :: এক ব্যবসায়ীর কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে দৈনিক সুনামগঞ্জের সময় পত্রিকার সম্পাদক এবং জিটিভি’র সুনামগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি সেলিম আহমদ তালুকদার (৪৬)-এর বিরুদ্ধে।
মঙ্গলবার সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানায় অভিযোগটি দায়ের করেন শহরের পশ্চিম তেঘরিয়ায় এলাকার বাসিন্দা ব্যবসায়ী মো. শামছুল হক। সেলিম আহমদ তালুকদার জামালগঞ্জ উপজেলার সাচনাবাজার ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের মৃত মুজাহিদ আলীর পুত্র। অভিযোগে ব্যবসায়ী মো. শামছুল হক উল্লেখ করেন, দৈনিক সুনামগঞ্জের সময় নামক পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক হিসেবে পরিচয় দিয়ে সেলিম আহমদ তালুকদার বেশ কিছুদিন পূর্ব হতে তাহিরপুর থানাধীন বড়ছড়া এলাকায় থাকা আমার কয়লা ব্যবসার অফিসে গিয়ে সেখানে থাকা আমার কর্মচারীগণের নিকট অবৈধভাবে চাঁদা দাবি করলে আমার কর্মচারীরা তাকে আমার অনুমতি ছাড়া কোন টাকা-পয়সা দিতে পারিবে না বলে জানায়। এ সময় সেলিম আহমদ আমার মোবাইল ফোনের নাম্বার সংগ্রহ করে আমাকে ফোনের মাধ্যমে হুমকি প্রদান করে বলে যে- আমি যদি তাকে নগদ ১০ লক্ষ টাকা প্রদান না করি তাহলে সে আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মানহানিকর বক্তব্য তার পত্রিকায় প্রকাশ করবে। আমি তার কথায় রাজি না হওয়ায় সে আমার মোবাইলফোনে বারবার কল দিয়ে আমাকে ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদর্শন এবং চাঁদা দাবি করতে থাকে। আমি বিরক্ত হয়ে তার ফোনকল ধরিনি। এতে সে ক্ষিপ্ত হয়ে মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দুপুর ১টার দিকে সুনামগঞ্জ শহরের ট্রাফিক পয়েন্টের নিকটে পানামা গলিতে অবস্থিত আমার ব্যবসায়িক অফিস ঘরে এসে আমাকে পেয়ে আমার কাছে নগদ ১০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। আমি চাঁদার টাকা দিতে অস্বীকার করায় সে আমাকে দেখে নিবে এবং আমার নামে নানা প্রকার মিথ্যা সংবাদ তার পত্রিকায় প্রকাশ ও প্রচার করবে বলে হুমকি প্রদর্শন করে। ওই সময়ে আমার অফিস ঘরে থাকা লোকজন ঘটনা দেখে তাকে অনেক বুঝিয়ে শান্ত করেন। এ সময় সেলিম আহমদ তাদের সম্মুখে ও চাঁদার দাবি ব্যক্ত করে আমাকে হুমকি দেয় যে, সুনামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম মমিনুল মউজদীনসহ অনেক ডিসি, এসপিকে সে শায়েস্তা করেছে এবং আমার মতো একজন সাধারণ ব্যবসায়ীকে শিক্ষা দেওয়া তার পক্ষে অসম্ভব নয়। অফিসে লোকজনের উপস্থিতির কারণে সে আমার অফিস ঘর হতে হুমকি প্রদর্শন করে চলে যায়।
এ ব্যাপারে ব্যবসায়ী মো. শামছুল হক বলেন, আমি একজন ব্যবসায়ী। দীর্ঘদিন যাবৎ সুনামের সহিত বিভিন্ন ব্যবসা পরিচালনা করছি। এছাড়াও আমি সুনামগঞ্জ পূর্ব বাজার জামে মসজিদের সভাপতি, পশ্চিম তেঘরিয়া জামে মসজিদের সভাপতি, বড়পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য রেনু বেগম মহিলা মাদ্রাসার সভাপতি, কয়লা আমদানিকারক গ্রুপের প্রধান উপদেষ্টা এবং জেলা ইট ভাটা মালিক সমিতির সভাপতিসহ নানা সামাজিক সংস্থার সহিত জড়িত রয়েছি। ঘটনার আকস্মিকতায় আমি হতবিহ্বল হয়েছি। এ ব্যাপারে আমি আইনের আশ্রয় নিয়েছি। আশা করছি ন্যায়বিচার পাব।
সুনামগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক বলেন, ব্যবসায়ী মো. শামছুল হকের পক্ষ থেকে একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
মঙ্গলবার সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানায় অভিযোগটি দায়ের করেন শহরের পশ্চিম তেঘরিয়ায় এলাকার বাসিন্দা ব্যবসায়ী মো. শামছুল হক। সেলিম আহমদ তালুকদার জামালগঞ্জ উপজেলার সাচনাবাজার ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের মৃত মুজাহিদ আলীর পুত্র। অভিযোগে ব্যবসায়ী মো. শামছুল হক উল্লেখ করেন, দৈনিক সুনামগঞ্জের সময় নামক পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক হিসেবে পরিচয় দিয়ে সেলিম আহমদ তালুকদার বেশ কিছুদিন পূর্ব হতে তাহিরপুর থানাধীন বড়ছড়া এলাকায় থাকা আমার কয়লা ব্যবসার অফিসে গিয়ে সেখানে থাকা আমার কর্মচারীগণের নিকট অবৈধভাবে চাঁদা দাবি করলে আমার কর্মচারীরা তাকে আমার অনুমতি ছাড়া কোন টাকা-পয়সা দিতে পারিবে না বলে জানায়। এ সময় সেলিম আহমদ আমার মোবাইল ফোনের নাম্বার সংগ্রহ করে আমাকে ফোনের মাধ্যমে হুমকি প্রদান করে বলে যে- আমি যদি তাকে নগদ ১০ লক্ষ টাকা প্রদান না করি তাহলে সে আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মানহানিকর বক্তব্য তার পত্রিকায় প্রকাশ করবে। আমি তার কথায় রাজি না হওয়ায় সে আমার মোবাইলফোনে বারবার কল দিয়ে আমাকে ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদর্শন এবং চাঁদা দাবি করতে থাকে। আমি বিরক্ত হয়ে তার ফোনকল ধরিনি। এতে সে ক্ষিপ্ত হয়ে মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দুপুর ১টার দিকে সুনামগঞ্জ শহরের ট্রাফিক পয়েন্টের নিকটে পানামা গলিতে অবস্থিত আমার ব্যবসায়িক অফিস ঘরে এসে আমাকে পেয়ে আমার কাছে নগদ ১০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। আমি চাঁদার টাকা দিতে অস্বীকার করায় সে আমাকে দেখে নিবে এবং আমার নামে নানা প্রকার মিথ্যা সংবাদ তার পত্রিকায় প্রকাশ ও প্রচার করবে বলে হুমকি প্রদর্শন করে। ওই সময়ে আমার অফিস ঘরে থাকা লোকজন ঘটনা দেখে তাকে অনেক বুঝিয়ে শান্ত করেন। এ সময় সেলিম আহমদ তাদের সম্মুখে ও চাঁদার দাবি ব্যক্ত করে আমাকে হুমকি দেয় যে, সুনামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম মমিনুল মউজদীনসহ অনেক ডিসি, এসপিকে সে শায়েস্তা করেছে এবং আমার মতো একজন সাধারণ ব্যবসায়ীকে শিক্ষা দেওয়া তার পক্ষে অসম্ভব নয়। অফিসে লোকজনের উপস্থিতির কারণে সে আমার অফিস ঘর হতে হুমকি প্রদর্শন করে চলে যায়।
এ ব্যাপারে ব্যবসায়ী মো. শামছুল হক বলেন, আমি একজন ব্যবসায়ী। দীর্ঘদিন যাবৎ সুনামের সহিত বিভিন্ন ব্যবসা পরিচালনা করছি। এছাড়াও আমি সুনামগঞ্জ পূর্ব বাজার জামে মসজিদের সভাপতি, পশ্চিম তেঘরিয়া জামে মসজিদের সভাপতি, বড়পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য রেনু বেগম মহিলা মাদ্রাসার সভাপতি, কয়লা আমদানিকারক গ্রুপের প্রধান উপদেষ্টা এবং জেলা ইট ভাটা মালিক সমিতির সভাপতিসহ নানা সামাজিক সংস্থার সহিত জড়িত রয়েছি। ঘটনার আকস্মিকতায় আমি হতবিহ্বল হয়েছি। এ ব্যাপারে আমি আইনের আশ্রয় নিয়েছি। আশা করছি ন্যায়বিচার পাব।
সুনামগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক বলেন, ব্যবসায়ী মো. শামছুল হকের পক্ষ থেকে একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।