কোটা সংস্কার আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছয় সমন্বয়ককে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা ডিবি। আজ বৃহস্পতিবার (১ আগষ্ট) বেলা দেড়টার পর ছয় সমন্বয়কের স্বজনদের উপস্থিতিতে তাঁদের ছেড়ে দেয় ডিবি এবং নিজেদের গাড়িতে করে তাঁদের বাসায় পৌঁছে দেয়।
এই ছয় সমন্বয়ক হলেন নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের, নুসরাত তাবাসসুম, সারজিস আলম ও হাসনাত আবদুল্লাহ।
গত ২৬ জুলাই বিকেলে ধানমন্ডির গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে তুলে আনা হয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকেরকে। নাহিদ ও আসিফ তখন চিকিৎসাধীন ছিলেন। আর বাকের তাঁদের সঙ্গে ছিলেন।
পরদিন সন্ধ্যায় সারজিস আলম ও হাসনাত আবদুল্লাহকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি। আর দুই দিন পর রোববার ভোরে মিরপুরের এক আত্মীয়ের বাসা থেকে তুলে নেওয়া হয় আন্দোলনের আরেক সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুমকে। এর পর থেকেই তাঁরা মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে আছেন। ডিবির দাবি, তাঁদের নিরাপত্তা হেফাজতে রাখা হয়েছে।
নাহিদ ইসলামের বাবা বদরুল ইসলাম বলেন, ‘আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৬টায় সবার পরিবারকে ফোন দিয়ে ডিবি অফিসে আসতে বলা হয়। দুপুর দেড়টার দিকে ডিবি তাদের নিজস্ব পরিবহনব্যবস্থায় বাসায় দিয়ে আসে।’ এ ছাড়া সমন্বয়কদের স্বজনেরা জানান, তাঁরা যেন ডিবি কার্যালয়ের গেটে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে না পারেন, সে জন্যই নিজেদের গাড়িতে করে সবাইকে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়।
এই ছয় সমন্বয়ক হলেন নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের, নুসরাত তাবাসসুম, সারজিস আলম ও হাসনাত আবদুল্লাহ।
গত ২৬ জুলাই বিকেলে ধানমন্ডির গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে তুলে আনা হয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকেরকে। নাহিদ ও আসিফ তখন চিকিৎসাধীন ছিলেন। আর বাকের তাঁদের সঙ্গে ছিলেন।
পরদিন সন্ধ্যায় সারজিস আলম ও হাসনাত আবদুল্লাহকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি। আর দুই দিন পর রোববার ভোরে মিরপুরের এক আত্মীয়ের বাসা থেকে তুলে নেওয়া হয় আন্দোলনের আরেক সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুমকে। এর পর থেকেই তাঁরা মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে আছেন। ডিবির দাবি, তাঁদের নিরাপত্তা হেফাজতে রাখা হয়েছে।
নাহিদ ইসলামের বাবা বদরুল ইসলাম বলেন, ‘আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৬টায় সবার পরিবারকে ফোন দিয়ে ডিবি অফিসে আসতে বলা হয়। দুপুর দেড়টার দিকে ডিবি তাদের নিজস্ব পরিবহনব্যবস্থায় বাসায় দিয়ে আসে।’ এ ছাড়া সমন্বয়কদের স্বজনেরা জানান, তাঁরা যেন ডিবি কার্যালয়ের গেটে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে না পারেন, সে জন্যই নিজেদের গাড়িতে করে সবাইকে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়।