1. [email protected] : admin2017 :
  2. [email protected] : Sunam Kantha : Sunam Kantha
  3. [email protected] : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ০৩:১৭ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা ::
সুনামগঞ্জ জেলার জনপ্রিয় সর্বাধিক পঠিত পত্রিকা সুনামকন্ঠে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের পাশে থাকার জন্য সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন। আমাদের পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন - 01711-368602

কবি মমিনুল মউজদীনকে স্মরণ মানুষের জন্য কাজ করলে মানুষ মনে রাখে

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টার ::
সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া মরমি সাধক হাছন রাজার প্রপৌত্র সুনামগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান কবি মমিনুল মউজদীন, তাঁর স্ত্রী তাহেরা চৌধুরী, ছেলে কাহলিল জিবরানের ১৬তম মৃত্যুবার্ষিকী ছিল বুধবার। এ দিন তাদের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন ও বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করে কবি মমিনুল মউজদীন স্মৃতি সংসদ। সকালে তাঁদের কবরে প্রথম পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং পরে মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
২০০৭ সালের এই দিনে ঢাকা থেকে সুনামগঞ্জ ফেরার পথে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মমিনুল মউজদীন, তাঁর স্ত্রী তাহেরা চৌধুরী, ছেলে কাহলিল জিবরান ও ব্যক্তিগত গাড়ি চালক কবির মিয়া মারা যান।
কর্মসূচিতে মমিনুল মউজদীন স্মৃতি সংসদের সাধারণ স¤পাদক ও সুনামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) নূরুল ইসলাম বজলু, সমাজকর্মী পারভেজ আহমদ চৌধুরী, পৌরসভার প্যানেল মেয়র আহমদ নূর, সমাজকর্মী ঝুটন পুরকায়স্থ, দেওয়ান সাজাউর রাজা চৌধুরী সুমন, আবু সাদাদ টিটো, জুয়েল আহমদ, সাংবাদিক খলিল রহমান, এ আর জুয়েল, দেওয়ান গিয়াস চৌধুরী প্রমুখ অংশ নেন।
সাবেক মেয়র নূরুল ইসলাম বজলু বলেন, মানুষের জন্য কাজ করলে মানুষ মনে রাখে। একজন জনপ্রতিনিধি, কবি হিসেবে মমিনুল মউজদীন সব সময় অন্যায়-অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। তিনি একজন আলোকিত মানুষ ছিলেন। তাঁর সৃজনশীল কাজ সবাইকে মুগ্ধ করত। তিনি জোছনা উপভোগ করতে রাতে শহরের সড়ক বাতি নিভিয়ে দিতেন। তিনি আরও বলেন, মমিনুল মউজদীন সুনামগঞ্জ থেকে ২০০২ সালে মাদকের বিরুদ্ধে প্রথম আন্দোলন শুরু করেন। পরে সেটি দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। একইভাবে তিনি নিরাপদ সড়কের দাবি, পরীক্ষায় নকল ও প্রশাসনিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন করে দেশব্যাপী পরিচিতি পান। তিনি পৌরসভার নিয়মিত কাজের বাইরে পৌর শহরে একটি কলেজ ও ছয়টি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর সময়ে শহরের সব মসজিদের ইমাম ও মুয়াজ্জিন এবং মন্দিরের পুরোহিতদের ভাতা দেওয়ার বিষয়টি চালু করেন। কবি মমিনুল মউজদীনের প্রকাশিত দুটি কাব্যগ্রন্থ হলো: ‘এ শহর ছেড়ে পালাবো কোথায়’ ও ‘হৃদয় ভাঙ্গার শব্দ’।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

© All rights reserved © 2016-2021
Theme Developed By ThemesBazar.Com