1. [email protected] : admin2017 :
  2. [email protected] : Sunam Kantha : Sunam Kantha
বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ০১:৪৭ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা ::
সুনামগঞ্জ জেলার জনপ্রিয় সর্বাধিক পঠিত পত্রিকা সুনামকন্ঠে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের পাশে থাকার জন্য সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন। আমাদের পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন - 01711-368602

শাল্লায় ৪০ দিনের কর্মসূচির কাজ অসমাপ্ত

  • আপডেট সময় শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০২৩

শাল্লা প্রতিনিধি ::
শাল্লা উপজেলার বাহাড়া ইউপি’র ইজিপিপি প্রকল্পের আওতায় ৪০দিনের কর্মসূচির কাজ অসমাপ্ত থাকার প্রতিবাদে বাহাড়া ইউপির আঙ্গারোয়া গ্রামে মানববন্ধন পালিত হয়েছে। বৃহ¯পতিবার দুপুরে গ্রামবাসীর আয়োজনে দিরাই-শাল্লা সড়কে এই কর্মসূচি পালিত হয়।
ভবানী চরণ দাশের সভাপতিত্বে ও সুরঞ্জিত চন্দ্র দাশের সঞ্চালনায় মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন পিলু চন্দ্র দাশ, সীতেশ চন্দ্র দাশ, নলিনী চন্দ্র দাশ সত্যব্রত দাশ, দীপক চন্দ্র দাশ, খেলু চন্দ্র দাশ, নিলেন্দু চন্দ্র দাশ, শান্তনু চন্দ্র দাশ, মানবেন্দ্র দাশ প্রমুখ।
বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, একই স্থানে বারবার বরাদ্দ দেয়া হয়। অথচ সঠিকভাবে কাজ করা হয় না। নামমাত্র মাটি ফেলে অর্থ আত্মসাৎ করা হয়। বাহাড়া ইউপির ইজিপিপি প্রকল্পের নীতিমালা উপেক্ষা করে ১নং ওয়ার্ড মেম্বার সহদেব দাশ তার আত্মীয়-স্বজনদের শ্রমিক দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। এর আগে ১নং ওয়ার্ডের দিরাই-শাল্লা রাস্তা হতে আঙ্গারোয়া গ্রাম পর্যন্ত পুনর্নির্মাণ কাজে বরাদ্দ হয় ৮ লাখ ৮০হাজার টাকা। কিন্তু কোনো কাজ না করেই ১ লাখ ৭৬ হাজার টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করে। পরবর্তীতে ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে একই স্থানে দিরাই-শাল্লা রাস্তা হতে দয়াল দাশের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পুনঃনির্মাণ প্রকল্পে বরাদ্দ দেয়া হয় ৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা। কিন্তু এবছরও নামমাত্র মাটি ফেলে রাস্তার কাজ অস¤পূর্ণ রেখে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ করেন গ্রামবাসী। এরপূর্বে ১২মার্চ সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক বরাবরে অভিযোগ দেন ওই গ্রামের বাসিন্দা নিলেন্দু দাশ।
এ বিষয়ে ১নং ওয়ার্ড সদস্য সহদেব দাশ বলেন, প্রকল্প আছিল বড়ই। ৯ লাখ ৬০ হাজার টাকার। ওইখানে একশ মিটারের ভিতরে কোনো মাটি নাই। মাটি বাইর থেকে আনা হইছে। দূর থেকে মাটি এনে পারি না। আমি অপারগ। তখন আমি সেলেন্ডার করছি অফিসে। ৩০ লেবার লেপস দিছে, ২৯ লেবারের টাকা পাইছি ৩০ দিনের। আমার লেবার ছিল ৫৯ জন।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সরদার ফজলুল করিম বলেন, কাজ চলাকালীন সময়েই আমাদের কাছে অভিযোগ আসছিল। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ডিসি অফিস থেকে তদন্ত দিছিল। আমরা তাদেরকে ৪০দিনের মধ্যে ৩০দিনের বিল দেওয়া হইছে। ১০দিনের বিল কম দিছি বলে জানান ওই কর্মকর্তা।

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

© All rights reserved © 2016-2021
Theme Developed By ThemesBazar.Com