জামালগঞ্জ প্রতিনিধি ::
জামালগঞ্জ উপজেলার ছোট-বড় ছয়টি হাওরের ৬১টি পিআইসি গঠনে বরাদ্দ হয়েছে সাড়ে ১০ কোটি টাকারও বেশি। ২৮ ফেব্রুয়ারি পাউবোর কাবিটা ২০১৭ নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত সময় সীমার শেষ সময়ে পানিস¤পদ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ মতে ৭ মার্চ পর্যন্ত বর্ধিত করলেও এখনো অসমাপ্ত রয়েছে অনেক বাঁধের কাজ।
সরেজমিনে দেখা যায়, দ্বিতীয় বৃহত্তম হালির হাওরে ৩৫নং পিআইসির কাজ এখনো অসমাপ্ত থাকায় দুশ্চিন্তায় রয়েছেন কৃষকরা। ২৯ ও ৩০ নং পিআইসির সমন্বয়ে আছানপুর ক্লোজারে এখনো পরেনি জিও টেক্স, বাঁশ ও বস্তা। তেমনি সারা উপজেলায় সকল ক্লোজারেই মাটি ভর্তি বস্তার কাজ শুরু হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাঁশ ও জিও টেক্স শূন্য রয়েছে। এদিকে হঠাৎ বৃষ্টির কারণে সুরমা, বৌলাই ও পিয়াইন নদীতে আকস্মিক জোয়ার হলে বাঁধ ক্ষতিগ্রস্তের আশঙ্কা করছেন স্থানীয় কৃষকেরা।
পাগনার হাওরের উজ্জ্বলপুরের ক্লোজার, বগলাখালী, ঢালিয়া স্লুইসগেইটের উভয়পাশের ক্লোজার ও ৪৪, ৪৫ নং পিআইসির দুর্বা ঘাস কিছুটা হলেও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে বাঁশ বস্তা এখনো প্রয়োগ হয়নি।