1. [email protected] : admin2017 :
  2. [email protected] : Sunam Kantha : Sunam Kantha
  3. [email protected] : wp-needuser : wp-needuser
মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ০৮:০১ অপরাহ্ন
ঘোষণা ::
সুনামগঞ্জ জেলার জনপ্রিয় সর্বাধিক পঠিত পত্রিকা সুনামকন্ঠে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের পাশে থাকার জন্য সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন। আমাদের পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন - 01711-368602

শান্তিগঞ্জে  সুপেয় পানি সুবিধা পাবে ১৬শ পরিবার

  • আপডেট সময় বুধবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২২

হোসাইন আহমদ ::
শান্তিগঞ্জে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট নির্মাণকাজ এগিয়ে চলছে। এতে ‘আর্সেনিক-আয়রন-ক্লোরাইডমুক্ত বিশুদ্ধ সাপ্লাই পানি’র সুবিধা পাবে উপজেলার দুই ইউনিয়নের ১৬শ পরিবার। পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান এমপির আন্তরিক প্রচেষ্টায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হচ্ছে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর জানায়, শান্তিগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়ন পর্যায়ে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপন করে পাইপ লাইনের মাধ্যমে সুপেয় পানি সরবরাহের জন্য উপকারভোগীদের সুবিধা মতো জায়গা নির্ধারণের কাজ স¤পন্ন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে উপজেলার জয়কলস ইউনিয়নের ডুংরিয়া গ্রাম ও শিমুলবাক ইউনিয়নের শিমুলবাক গ্রামে ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে দুইটি প্রকল্পের মাধ্যমে গভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট নির্মাণকাজ পুরোদমে চলছে। এছাড়াও উপজেলার পূর্ব পাগলা, পশ্চিম পাগলা, পাথারিয়া, পশ্চিম বীরগাঁও ও শিমুলবাঁক ইউনিয়নে এই ওয়াটার প্লান্ট নির্মাণের জায়গা নির্ধারণসহ যাবতীয় কার্যক্রম স¤পন্ন করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে উপজেলার সব ইউনিয়নের ঘনবসতি এলাকায় প্লান্ট স্থাপন করে পানি সরবাহ করা হবে।
এ ব্যাপারে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এমপি বলেন, আমি গ্রামের মানুষ। গ্রামের মানুষের দুঃখ-কষ্ট আমি বুঝি। আমি ছোটবেলায় দেখেছি বিশুদ্ধ পানির অভাবে গ্রামের মানুষ পুকুর, খাল বিলের পানি পান করে কলেরা, আমাশয়, টাইফয়েডসহ নানা অসুখে আক্রান্ত হয়েছেন। অনেকে মারা গেছেন। তাই গ্রামের মানুষের কথা চিন্তা করে এই বিশুদ্ধ পানির প্রকল্পটি জননেত্রীর শেখ হাসিনা সরকারের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করছি। আশা করি এর সুফল গ্রামের হতদরিদ্র মানুষ ভোগ করবেন।
শান্তিগঞ্জ উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী আব্দুর রব সরকার বলেন, পরিকল্পনামন্ত্রী মহোদয়ের নির্দেশে দ্রুত গতিতেই এগুচ্ছে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপনের কাজ। আমরা অতিদ্রুত এই প্রকল্পের কাজ শেষ করবো। এই প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামে বসে শহরের সুবিধা পাবেন উপকারভোগীরা। মাসিক ১০০-১৫০ টাকার বিনিময়ে প্রতিটি পরিবারকে এই পানি সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এই টাকা দিয়েই প্রকল্পের সকল ব্যয় মেটানো ও তদারককারীদের বেতন দেয়া হবে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

© All rights reserved © 2016-2021
Theme Developed By ThemesBazar.Com