1. [email protected] : admin2017 :
  2. [email protected] : Sunam Kantha : Sunam Kantha
  3. [email protected] : wp-needuser : wp-needuser
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৪৯ অপরাহ্ন
ঘোষণা ::
সুনামগঞ্জ জেলার জনপ্রিয় সর্বাধিক পঠিত পত্রিকা সুনামকন্ঠে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের পাশে থাকার জন্য সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন। আমাদের পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন - 01711-368602

সংবিধানসম্মত স্থানীয় সরকার

  • আপডেট সময় রবিবার, ৬ নভেম্বর, ২০২২

সালেহিন চৌধুরী শুভ ::
২৩ অক্টোবর একাধিক রাজনৈতিক দল দেশব্যাপী উপজেলা দিবস পালন করেছে। আবার কয়েকদিন আগে শেষ হলো জেলা পরিষদ নির্বাচন। ভোটাধিকার না থাকায় এ নির্বাচনে জনসাধারণের তেমন আগ্রহ ছিল না। ৩টি ভিন্ন ভিন্ন আইনের অধীনে পরিচালিত ৩ পার্বত্য জেলা পরিষদ ব্যাতীত দেশের ৬১ জেলা পরিষদ অভিন্ন আইনের অধীনে পরিচালিত। দেশে বিদ্যমান স্থানীয় সরকারসমূহের মধ্যে জেলা হল সর্বোচ্চ ও সরাসরি সংবিধান স্বীকৃত একমাত্র স্তর। ৩ স্তরের ৫ ধরনের মধ্যে দ্বিতীয় স্তর হলো উপজেলা পরিষদ ও সিটি কর্পোরেশন। ২ টিই জেলার অন্তর্ভুক্ত, একটির অধিক্ষেত্রে অন্যটি নেই। সরাসরি জনগণের ভোটে নির্বাচিত স্থানীয় সরকার সরকারগুলোর মধ্যে এ দুটি প্রতিষ্ঠান উচ্চ স্তরের। দেশে বর্তমানে ১২ টি সিটি করপোরেশন ও ৪৯৫ টি উপজেলা পরিষদ রয়েছে।
উপজেলা নিয়ে জনসাধারণের যতটা আবেগ ও উচ্ছ্বাস রয়েছে ততটাই উদাসীনতা উপজেলা পরিষদ নিয়ে। উপজেলার সাথে দেশের অনেক রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহ যুক্ত। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ থেকে ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত দেশে সামরিক শাসন বহাল ছিল। ১৯৮৬ সালের ১১ নভেম্বর জাতীয় সংসদে সপ্তম সংশোধনীর মাধ্যমে এইচএম এরশাদের ওই সামরিক শাসনের বৈধতা দেওয়া হয়। ১৯৮২ সালের ২৪শে মার্চ থেকে ১৯৮৬ সালের ৯ নভেম্বর পর্যন্ত সামরিক আইন বলবৎ থাকাকালীন সময়ে প্রণীত সব ফরমান, প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের আদেশ, নির্দেশ ও অধ্যাদেশসহ অন্যান্য আইন অনুমোদন দেওয়া হয় এই সংশোধনীর মাধ্যমে। অবশ্য ২০১০ সালের ২৬ আগস্ট এ সংশোধনীকে উচ্চ আদালত অবৈধ ঘোষণা করেন। দেশে উপজেলা ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়েছিল সামরিক শাসনের অধীনে। মূলত সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলনকে দমনের উদ্দেশ্যে এ ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়। তৎকালীন সামরিক শাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ক্ষমতার ভিত মজবুত করতে উপজেলা ব্যবস্থা মূল ভূমিকা রেখেছিল। উপজেলাকে কেন্দ্র করে দেশের প্রশাসনকে ঢেলে সাজানো হয়। জেলায় বিদ্যমান প্রায় সকল সরকারি দফতর উপজেলা পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হয়। উপজেলায় চালু করা হয় সরকারি হাসপাতাল, অধস্তন আদালত, এমনকি সাবজেলও।
উপজেলা পরিষদের ২য় নির্বাচনে নির্বাচিত চেয়ারম্যানরা মেয়াদ পূর্তির আগেই গণআন্দোলনে এরশাদের পতন হয়। সংসদীয় ব্যবস্থার নতুন সরকার দেশের সকল উপজেলা ও উপজেলা পরিষদ বাতিল করে। উপজেলাগুলোর নাম পুনরায় করা হয় ‘থানা’, ‘উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা’ পরিবর্তিত হয়ে হয় ‘থানা নির্বাহী কর্মকর্তা’। লক্ষণীয় যে পরিষদ বাতিল ও নাম পরিবর্তন হলেও আদালত ও সাবজেল ছাড়া উপজেলার কোন দফতরের কার্যক্রম গুটানো হয়নি। চেয়ারম্যান বিহীন প্রশাসনিক থানার দ-মু-ের কর্তা হয়ে থানা নির্বাহী কর্মকর্তা। বাতিলকৃতরা উচ্চ আদালতে গেলেও ফিরে পাননি উপজেলা ব্যবস্থা ও নিজেদের পদবী। তবে জাতি পেয়েছিলো স্থানীয় সরকার বিষয়ে আপিল বিভাগের রায় তথা গাইডলাইন। উক্ত মামলা অর্থাৎ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিখ্যাত কুদরত-ই-এলাহী পনির বনাম বাংলাদেশ [৪৪উখজ(অউ)(১৯৯২)] এর রায়ে আদালত বলেন, “স্থানীয় সরকারের লক্ষ্য হলো, “স্থানীয়ভাবে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে স্থানীয় সমস্যার সমাধান। (খড়পধষ মড়াবৎহসবহঃ রং ‘সবধহঃ ভড়ৎ সধহধমবসবহঃ ড়ভ ষড়পধষ ধভভধরৎং নু ষড়পধষষু বষবপঃবফ ঢ়বৎংড়হং.’)
অর্থাৎ স্থানীয় পর্যায়ে জনগণের ‘সেলফ গভার্নমেন্ট’ বা স্বশাসন প্রতিষ্ঠাই স্থানীয় সরকারের লক্ষ্য।” উপজেলা চেয়ারম্যানরা আদালতে হেরে যান মূলত, ঐ পরিষদসমূহের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না থাকায়।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে গণআন্দোলনের পর ৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে ৪ স্তরের স্থানীয় সরকার চালুর উদ্যাগ নেয়। পর্যায়ক্রমে স্থানীয় সরকার (গ্রাম পরিষদ) আইন, উপজেলা পরিষদ আইন ও জেলা পরিষদ আইন প্রণয়ন করা হয়। ইউনিয়নের জন্য বিদ্যমান ইউনিয়ন পরিষদ অধ্যাদেশ কার্যকর ছিল। দেশ প্রবেশ করে ৪ স্তরের স্থানীয় সরকারের যুগে। যদিও অনেক বছর জেলা ও উপজেলায় কোন পরিষদ নির্বাচন হয়নি। ৪ দলীয় জোট ক্ষমতায় আসার পর “স্থানীয় সরকার (গ্রাম পরিষদ) আইন ১৯৯৭” বাতিল করে প্রণয়ন করে “গ্রাম সরকার আইন ২০০৩”। অনেক ঘাটের জল খাইয়ে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার আইনটি বাতিল করে।
ইউনিয়ন পরিষদ একমাত্র স্থানীয় সরকার যা নিরবচ্ছিন্নভাবে চলমান। উপজেলা পরিষদ আইন ১৯৯৮ সালে প্রণীত হলেও ৩য় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় বাতিলের প্রায় ১৭ বছর পর ২০০৯ সালের প্রথম দিকে। আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও তফসিল ঘোষণাসহ অধিকাংশ আনুষ্ঠানিকতা তত্ত্বাবধায়ক সরকার কর্তৃক স¤পন্ন হয়েছিল।
দেশে ৫ম মেয়াদের উপজেলা পরিষদ বিদ্যমান, যা সংবিধান স্বীকৃত ও চলমান আইন অনুযায়ী ৩য় মেয়াদের। পূর্বতন উপজেলা পরিষদ ও বর্তমান উপজেলা পরিষদ এর মধ্যে প্রার্থক্য বিশদভাবে জানা আবশ্যক। উপজেলা পদ্ধতি প্রচলনের সময় দেশে সামরিক শাসন জারি ছিল, সরকারের ছিলনা সাংবিধানিক বৈধতা, সংসদ ছিল বিলুপ্ত। এ ধরনের দমবন্ধ অবস্থায় জারি হয় “স্থানীয় সরকার (উপজেলা পরিষদ এবং উপজেলা প্রশাসন রেগুলেশন) অধ্যাদেশ ১৯৮২”। উক্ত অধ্যাদেশের অধীনে উপজেলাসমূহ সৃষ্ট হয় এবং চেয়ারম্যানগণ নির্বাচিত হন। জেলা পর্যায়ের প্রায় সকল সরকারি দফতর সমন্বয়ে গঠিত উপজেলা সদর ঘরের কাছে স্থাপিত হওয়া, উপজেলাকেন্দ্রিক উন্নয়ন কর্মকা-, জনগণের নির্বাচিত চেয়ারম্যানের কাছে উপজেলা প্রশাসনের দায়বদ্ধতা প্রভৃতি কারণে উপজেলা ব্যবস্থায় জনগণ ব্যাপকভাবে সাড়া দেয়। সব মিলিয়ে উপজেলা পরিষদগুলোর রমরমা অবস্থা ছিল।
বর্তমানে দেশে ১৯৯৮ সালে প্রণীত ‘উপজেলা পরিষদ আইন’ কার্যকর রয়েছে। এ আইনের অধীনে উপজেলা পরিষদ সমূহের ৩য় মেয়াদ চলছে। সংবিধান অনুযায়ী ‘প্রশাসনিক একাংশ’ ঘোষিত বর্তমান উপজেলার সাথে পূর্বতন উপজেলার মূল পার্থক্য হলো সাংবিধানিক স্বীকৃতি না থাকা। এ কারণেই বাতিলের পর উচ্চ আদালতে গিয়েও তারা পুনর্বহাল হতে পারেননি। গঠনগত পার্থক্য হলো আগে একজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতেন, বর্তমানে একজন চেয়ারম্যান ও ২ জন ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তবে ক্ষমতায় রয়েছে বিস্তর পার্থক্য, আগে চেয়ারম্যানরা (এমনকি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানও, যিনি মূলত ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান) ইউএনও দের এসিআর লিখতেন। তবে কোন সময়ই উপজেলায় পূর্ণাঙ্গ পরিষদ ছিলনা। নামে পরিষদ হলেও উপজেলা পরিষদে আর কোন সদস্য আগেও নির্বাচিত হতেন না, এখনও হন না। অধস্তন পৌরসভার মেয়র এবং ইউনিয়ন পরিষদ সমূহের চেয়ারম্যানরা আগেও উপজেলা পরিষদের সদস্য হতেন, এখনো হন। বর্তমানে যদি কোন উপজেলা ৯ ইউনিয়ন বিশিষ্ট হয় তাহলে উক্ত উপজেলা পরিষদের সদস্য সংখ্যা হবে ১৫ জন। এর মধ্যে ১ জন চেয়ারম্যান ও ২ জন ভাইস চেয়ারম্যান সরাসরি উপজেলা পরিষদের জন্য নির্বাচিত, ৯ জন ইউপি চেয়ারম্যান পদাধিকার বলে সাধারণ সদস্য এবং ৩ জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য, যারা ৯ ইউনিয়নের ২৭ জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য কর্তৃক তাদের মধ্য থেকে নির্বাচিত। অর্থাৎ ১৫ সদস্যবিশিষ্ট উপজেলা পরিষদের ৫ ভাগের ৪ ভাগ সদস্য অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে পরিষদের সদস্য হন।
সাংবিধানিক স্বীকৃতিহীন, এমনকি বাতিলের পর আদালতে গিয়েও প্রতিকার না পাওয়া উপজেলা পরিষদগুলো জনপ্রিয় ছিল। অন্যদিকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রাপ্ত বর্তমান উপজেলা পরিষদগুলো ঢিমেতালে চলছে। এর অন্তর্নিহিত কারণ কি? উপজেলা ব্যবস্থা প্রবর্তনের সময় দেশে সামরিক শাসন ছিল। ছিলনা সংসদ ও সংসদ সদস্য, দেশ ছিল রাজনীতি শূন্য। এমতাবস্থায় উপজেলায় নির্বাচিত প্রতিনিধি এবং বাড়ির কাছে প্রশাসন পেয়ে জনগণ ব্যাপক সাড়া দেয়। যদিও ৮৬ ও ৮৮ সালে সংসদ নির্বাচন হয়, তবে রাষ্ট্রপতি পদ্ধতিতে এমপিদের পদমর্যাদা এখনকার চেয়ে নিচে ছিল। সর্বোপরি একনায়কতন্ত্র বিদ্যমান থাকায় উপজেলা চেয়ারম্যান ও এমপিদের দ্বন্দ্ব তখন প্রকট হয়নি। কিন্তু বর্তমান বাস্তবতা ভিন্ন। দেশের ৮০ টিরও অধিক সংসদীয় আসন একটি মাত্র উপজেলা নিয়ে গঠিত। অর্থাৎ ঐ সকল আসন বা উপজেলার একই ভোটারগণ এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান এবং ২ ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচন করেন। আরও শতাধিক আসনে রয়েছে ১ টি উপজেলার প্রাধান্য। তাই নিজের ভোটারদের উপর প্রভাব ঠিক রাখতে এমপিরা উপজেলা পরিষদ কার্যকর হতে দিবেন না এটাই স্বাভাবিক। বর্তমান আকার, আয়তন ও নির্বাচন পদ্ধতিতে উপজেলা পরিষদ কার্যকর হবেনা এটি নিশ্চিত। আবার এমপিরা তাদের মূল দায়িত্ব জাতীয় পর্যায়ে নীতি নির্ধারণে ভূমিকা রাখতে পারছেন না ঘর সামলাতে ব্যস্ত থাকায়। সুযোগ পেয়ে জাতীয় ও স্থানীয় উভয় ক্ষেত্রেই আমলারা প্রাধান্য বিস্তার করে আছে।
শক্তিশালী স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠা ও সংসদ সদস্যদের জাতীয় নীতি নির্ধারণে আরো বেশী যুক্ত করতে উপজেলা পদ্ধতিতে সংস্কার অপরিহার্য। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি উভয়ই গ্রাম পর্যায়ে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করলেও বাস্তব ক্ষেত্রে সমস্যা হওয়ায় এবং ইউনিয়ন পরিষদকে শক্তিশালী করতে পরে তা বাতিল করা হয়। দেশের প্রচলিত ৩ স্তরের স্থানীয় সরকার হলো জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন।
পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশনের অবস্থান এই স্তরগুলোর মধ্যেই। দেশে বিভাগ নামে আরেকটি স্তর রয়েছে, যা মূলত সরকার ও জেলার মধ্যবর্তী তদারকি স্তর। এটি কোন স্থানীয় সরকার বা সংবিধান অনুযায়ী প্রশাসনিক একাংশ নয়। তেমনি জেলা ও ইউনিয়নের মধ্যবর্তী উপজেলাকে তদারকি স্তর হিসেবে রাখা যায়। জেলা পরিষদের সকল কার্যক্রম উপজেলায়ও থাকবে এবং জেলা পরিষদ কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হবে। জেলা পরিষদে এবং বর্তমানে উপজেলা পরিষদে হস্তান্তরিত সকল কার্যক্রম জেলা পরিষদের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। উপজেলা হবে জেলার অধস্তন এবং ইউনিয়নের তদারকি স্তর। এক্ষেত্রে উপজেলায় সরাসরি জনগণের ভোটে কয়েকজন জেলা পরিষদ সদস্য থাকতে থাকতে হবে। এ ব্যবস্থায় ইউনিয়ন পরিষদ ও জেলা পরিষদ শক্তিশালী হবে। উপজেলায় পরিষদ না থাকলেও উপজেলা থাকবে। উপজেলা পরিষদের অধিকাংশ সদস্য অর্থাৎ উপজেলাস্থ সকল ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, উপজেলা থেকে নির্বাচিত জেলা পরিষদ সদস্য এবং প্রয়োজনীয় অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে উপজেলা পর্যায়ে একটি কমিটি করা যেতে পারে। সংবিধানের ৫৯ ও ৬০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ক্ষমতা প্রদান করে ঢেলে সাজালে জেলা ও ইউনিয়ন (শহরে পৌরসভা) ২ স্তরের টেকসই, গতিশীল ও জনবান্ধব স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা গড়ে উঠবে। একই সাথে সংসদ সদস্যরা জাতীয় পর্যায়ে নীতি নির্ধারণে আরো বেশি মনোযোগী হতে পারবেন। সর্বোপরী প্রজাতন্ত্রে জনগণের মালিকানা আরো অধিকতর নিশ্চিত হবে।
লেখক : নির্বাহী পরিচালক, হাউস।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

© All rights reserved © 2016-2021
Theme Developed By ThemesBazar.Com