দিরাই প্রতিনিধি ::
সুনামগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক এবং সিলেট জজ কোর্টের অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট শামসুল ইসলাম বলেছেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের অন্যান্য দেশের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। হাওরপাড়ের কৃষকরা অকালে সোনার ফসল হারিয়ে পরিবারের খরচ যোগাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন, তখনই হাওরপাড়ের অসহায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে ছুটে এসেছিলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। কৃষকদের জন্য ভিজিএফ প্রকল্পের মাধ্যমে চাল ও নগদ অর্থ দিয়ে যাচ্ছেন। স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নতি হয়। উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আগামীতে আ.লীগকে জয়ী করতে হবে। নৌকার বিজয় নিশ্চিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
শনিবার দিনব্যাপি দিরাই উপজেলার তাড়ল ইউনিয়নের খলদুম কালী মন্দির, উজানধল শিব মন্দির, লাল হাটি গীতা আশ্রম, ভৈরব মন্দির, ধল বাজার সংলগ্ন খেয়াঘাট ও ধল দাখিল মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির ও সর্বস্তরের জনতার সাথে পৃথক মতবিনিময় সভা ও গণসংযোগকালে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্দির প্রাঙ্গণে মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন মন্দির কমিটির সভাপতি বীরেন্দ্র কুমার দাস। সভা পরিচালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক বামা চরণ দাস। ধল মাদ্রাসার হল রুমে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন ধল উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি আবুল কালাম আজাদ। মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আইদুল্লাহ, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল হক, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আহাদ মিয়া, বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের পুত্র শাহ নুর জালাল, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি শামছুল হক, অ্যাডভোকেট প্রসেন কান্তি চক্রবর্তী প্রণয়, সাংবাদিক খালেদ আহমদ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হান্নান মিয়া, ধল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা ফারুক, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সস্পাদক হেলাল মিয়া, উপজেলা কাজী ইউনিয়নের নেতা মৌলানা আব্দুল আওয়াল, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছাদ্দিক মিয়া, হাতিয়া পীর আকিল শাহ মাদ্রাসার সহ-সুপার আব্দুল ওদুদ, প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল হাফিজ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ নেতা নুরুল কাইয়ূম, সিলেট মহানগর তাঁতীলীগ সাধারণ সম্পাদক নোমান আহমদ, তাড়ল ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মুহিত আহমদ, হাতিয়া পীর আকিল শাহ মাজারের খাদিম রফু মিয়া, কুলঞ্জ ইউপি যুবলীগ সাবেক সভাপতি জসিম উদ্দিন, তাড়ল ইউনিয়ন ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আবজল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক রাজা মিয়া, ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তজু মিয়া, ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি শরিয়ত উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক সেলিম মিয়া, ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আক্কাছ মিয়া, ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানী, সফিক মিয়া, ইউপি সদস্য গোলাপ মিয়া, ইউপি সদস্য লাল মিয়া, ইউপি সদস্য শিমুল মিয়া, আওয়ামীলীগ নেতা খনটই মিয়া, হেলাল মিয়া, কৃষকলীগ নেতা সুফি মিয়া, প্রবাসী কমিউনিটি নেতা আবু সালেহ, আবাবুর রহমান, সাংস্কৃতিক জোট নেতা আখলাক হোসেন, শ্রমিকলীগ নেতা দিলাল মিয়া, রহিম আলী, সমসু মিয়া, আওয়ামীলীগ নেতা নওশাদ মিয়া, ময়না মিয়া, আক্কাছ মিয়া, সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল তাহিদ, দুবাই কমিউনিটি নেতা তুফেল আহমদ, বিশিষ্ট বাউল শিল্পী রমেশ ঠাকুর, বাউল ঝলক শাহ, বাউল দুখু মিয়া, বাউল বিরহী মিঠু, বাউল রুমান, বাউল সুবাস, বাউল আলী আকবর, অমর চাঁদ, বিন্দ্র চৌধুরী, রজত চৌধুরী, মনু শুক্লা বৈদ্য, হরিদাস, বলরাম দাস, জগদীশ দাস, নীকেশ দাস, পলু দাস, সবুত দাস, অঞ্জন দাস, প্রদীপ চৌধুরী, শৈলন রায়, অমল চৌধুরী, বাবলু রায়, সুমনদ্র দাস, প্রসন্ন দাস, ছত্তার মিয়া, আলী মেম্বার, জমির মিয়া, ফিরোজ আহমদ, যুবলীগ নেতা দুদু মিয়া, ছামান মিয়া, ছাত্রলীগ নেতা বেলায়েত হোসেন, জাহেদ হাসান, আকিকুর রহমান প্রমুখ।