স্টাফ রিপোর্টার ::
যক্ষ্মা একটি বায়ুবাহিত রোগ। একজনের দেহ থেকে অন্যজনের দেহে ছড়ায়। আগে বলা হতো “যার হয়েছে যক্ষ্মা, তার নাই রক্ষা”। কিন্তু এখন বলা হয় “যক্ষ্মা হলে রক্ষা নেই, এই কথার ভিত্তি নেই”। যক্ষ্মারোগ বিষয়ে যৌথভাবে কাজ করছে সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ, নাটাব এবং ব্র্যাক। এরই ধারাবাহিকতায় যক্ষ্মা রোগ প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে জেলা পর্যায়ে মতবিনিময় সভা করছে বাংলাদেশ জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি, নাটাব সুনামগঞ্জ জেলা শাখা। শনিবার সকালে সুনামগঞ্জ প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ সভার আয়োজন করা হয়।
নাটাব’র সভাপতি শিক্ষাবিদ ধূর্জটি কুমার বসুর সভাপতিত্বে এবং সহ-সভাপতি নির্মল ভট্টাচার্য্যরে পরিচালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. গৌতম রায় ও ডা. নুরুল ইসলাম।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সহকারি শিক্ষক মফিজুর রহমান, শামসুল হুদা, প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ ফররুক আহম্মদ তালুকদার, মো. আব্দুল ছাত্তার, সহকারি শিক্ষক ফারুক আহমদ প্রমুখ।
ডা. গৌতম রায় তাঁর বক্তব্যে বলেন, সুনামগঞ্জ জেলায় মাল্টি ড্রাগ রেজিস্ট্রেন (এমডিআর) অর্থ্যাৎ ঔষধ প্রতিরোধী রোগী রয়েছেন ৩৮জন এবং সদর উপজেলায় রয়েছেন ১২ জন। সুতরাং এ রোগ প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। এ রোগ শনাক্ত করতে শিক্ষকগণ উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে পারেন।