করোনা মহামারি নিয়ে প্রাথমিক আতঙ্কটা মনে হয় একটু কমেছে। প্রতিদিনই খবরের কাগজে দেখছি পৃথিবীর কোনও না কোনও দেশ তাদের ঘরবন্দি মানুষদের একটু একটু করে বাইরে আসতে দিচ্ছে। জ্বর হয়েছে বলে
প্রফেসর জামিলুর রেজা চৌধুরী এই দেশে প্রায় সবার কাছে ‘জেআরসি’ স্যার নামে পরিচিত। রাষ্ট্র তাঁকে জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে সম্মান দিয়েছে, তবে তিনি তার অনেক আগে থেকেই এই দেশের প্রায় সবার
সুনামকণ্ঠ ডেস্ক :: মহামারি করোনাভাইরাসের প্রকোপ কোথায় গিয়ে শেষ হবে তা কেউ জানে না। কিন্তু প্রতিনিয়ত করোনায় আক্রান্ত এবং এর সংক্রমণে কোভিড-১৯ রোগে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছেই। সর্বশেষ হিসাব বলছে, করোনায়
নিশিরাত। না, বাঁকা চাঁদ নেই। নক্ষত্ররাও নেই জেগে। ঘোর অমানিশা। দূরের মেঘালয় সীমান্তে মিটমিট কিছু বাতি ছাড়া বিশ্ব সংসারে আর কিছু আছে- এ মুহূর্তে তা ঠাহর হচ্ছে না। জল থৈ
ছাত্রলীগের পর যুবলীগে চালানো হয়েছে শুদ্ধি অভিযান। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদককে পদচ্যুত করার পর বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুবলীগের প্রতি কঠোর মনোভাব পোষণ করেছেন। আপাত দৃষ্টিতে মনে হয়,
কৃষ্ণভক্তের মুখে প্রায়ই শুনি, ‘কানু বিনে গতি নাই’। এই উক্তি ভাববাদে গদ গদ ধর্মপ্রাণ মানুষের উক্তি। আর এদিকে কোনও কোনও রাজনীতিবিদের, অবশ্য তিনি যার পর নাই মুুজিবভক্ত মানুষ, মুখে বার
সেদিন আমি একটা ই-মেইল পেয়েছি। সেখানে ছোট একটা লাইন লেখা, “স্যার, আত্মহত্যার মিছিলে আরও একটি নাম যুক্ত হলো…”, এই লাইনটির নিচে আত্মহত্যার খবরটির একটা লিংক। আমার বুকটা ধক করে উঠলো।
বঙ্গদেশে মশা’ই কার্যত স্বাধীন। বংশবৃদ্ধিতে, কর্মকাণ্ডে, অবাধ যাতায়াতে বাধাহীন, নিয়ন্ত্রণহীন। ঘরে, ছাদে, বাগানে, পথেঘাটে, দিনে-রাতে, বর্ষা-গ্রীষ্মে, শীতবসন্তে সর্বস্থানে, সর্বকালে সমানভাবে বিরাজমান। মশক চরিত্রটি আবার খাঁটি অসাম্প্রদায়িক। জাতপাত, ধর্ম, বর্ণ, পেশা,
ভারতীয় হিন্দি ছবির একজন প্রখ্যাত পরিচালক আছেন। জে.পি. দত্ত। তাঁর নির্মিত একটি ছবি আছে। ‘বর্ডার’। সেই ছবিতে একটা গান আছে। সেই গানে প্রাণের একটা টান আছে। সে টানে বড় আবেগ
খেলাঘর। একটি সংগঠনের নাম, একটি আন্দোলনের নাম। এই আন্দোলন আমরা কেন করবো? কার জন্য করবো? কারা পক্ষে অথবা বিপক্ষে এই আন্দোলন করবো? প্রশ্নগুলো যতোটা সহজ, উত্তরগুলো তার চেয়েও সহজ, কিন্তু