1. [email protected] : admin2017 :
  2. [email protected] : Sunam Kantha : Sunam Kantha
  3. [email protected] : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৭:৪০ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা ::
সুনামগঞ্জ জেলার জনপ্রিয় সর্বাধিক পঠিত পত্রিকা সুনামকন্ঠে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের পাশে থাকার জন্য সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন। আমাদের পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন - 01711-368602

দুষ্টু ঠিকাদারদের ব্ল্যাক লিস্ট করুন : পরিকল্পনামন্ত্রী

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০১৯

সুনামকণ্ঠ ডেস্ক ::
দুষ্টু ঠিকাদারদের ব্ল্যাক লিস্ট করার নির্দেশ দিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। বৃহস্পতিবার পাবলিক-প্রাইভেট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী সংশ্লিষ্টদের এ নির্দেশনা দেন।
দুষ্টু ঠিকাদার প্রসঙ্গে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, আমি ফুললি সাপোর্ট করছি, দুষ্টু ঠিকাদারদের ব্ল্যাক লিস্ট করুন। এলজিইডি (স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর) ও পিডিবি (বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড), পানি উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড, পিডাব্লিউডি জানে না কারা কারা দুষ্টু ঠিকাদার। এদের ব্ল্যাক লিস্ট করে ইন্টারনাল সার্কুলেট করেন। দুষ্টু ঠিকাদারদের কাজে রাখার কোন মানে হয় না। সিপিটিইউ (সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিট) এদের খুঁজে বের করবে।
পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, উন্নয়নের মোট দুটি বাধা আছে, একটা নাই বললাম অন্যটি ঠিকাদার। তারা কাজ নিয়ে বসে থাকে শুরু করে না। ঠিকাদাররা অহেতুক প্রকল্পের কালক্ষেপণ করেন। এটা উন্নয়নের খারাপ দিক। আমরা দেখছি কিছু কিছু সিমেন্ট কো¤পানি ঠিকাদারদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। আমরাও ঠিকাদারদের প্রশিক্ষণ দিতে পারি। এসএসসি পাস অনেক ঠিকাদার আসছে তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া সহজ হবে। এদেশে অভিযোগের শেষ নেই। অনেক কর্মকর্তাও ইট-সিমেন্ট সমন্ধে কিছু বোঝেন না অথচ ঠিকাদারদের ধমক দিয়ে থাকেন ইট ভালো না সিমেন্ট ভালো না। এসব কিছু বন্ধ হওয়া দরকার। আমরা উভয়ের স্বার্থ দেখবো।
তিনি আরও বলেন, বড় প্রকল্প এলাকায় সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহার করবো। এ দেশ এখন সিসিটিভি ক্যামেরার দেশ হয়ে যাচ্ছে। আমার মনে হয় সিসিটিভি ক্যামেরা বাংলাদেশে বেশি ব্যবহার হচ্ছে।
এমএ মান্নান বলেন, এবার প্রথম মাসেই বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি ভালো বাস্তবায়ন হয়েছে। আমরা পিডি’র টাকা সরাসরি দিয়ে দিয়েছি। এবার শুরুতেই আমরা ছক্কা মেরেছি।
মন্ত্রী বলেন, সরকার আসার আগে প্রকল্পটি শুরু হয়েছিল ২০০৮ সালে। ব্যয় প্রায় ৬ কোটি ডলার। বিদেশি ঋণে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে। এদেশে ধারণা সৃষ্টি হয়ে গেছে বাইরে থেকে যা আসে সবই হয়তো এমনি এমনি আসে। কিন্তু না ঋণের টাকায় প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে, এটি ২২ সালে স¤পন্ন হবে। প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হবে জনগণকে স¤পৃক্ত করতে হবে। প্রকল্পের টাকা সঠিকভাবে ব্যয় করতে হবে। কোনোভাবেই জনগণের টাকা অপচয় করা যাবে না। আপনারা আসুন আমার সঙ্গে কথা বলুন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন আইএমইডি সচিব আবুল মনসুর মো. ফয়েজ উল্লাহ, পরিকল্পনা বিভাগের নূরুল আমিন, সিপিটিইউ মহাপরিচালক আলী নুর, বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের মুখ্য ক্রয় বিশেষজ্ঞ জাফরুল ইসলাম প্রমুখ।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

© All rights reserved © 2016-2021
Theme Developed By ThemesBazar.Com