শাল্লা প্রতিনিধি ::
শিশু শিক্ষার্থীর উপর যৌন নির্যাতনসহ বিদ্যালয়েল জায়গা আত্মসাতের অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্ত শুরু করেছে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফেরদৌস ও সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা দ্বীন মোহাম্মদ। বৃহস্পতিবার সকালে আনন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসেন তদন্তকারী কর্মকর্তাগণ। সেখানে যৌন নির্যাতনের শিকার ৪র্থ শ্রেণির ওই শিশু শিক্ষার্থী ও শিশুসহ তার পিতা মাতাকে মৌকিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে বিদ্যালয়েল প্রধান শিক্ষক ও নির্যাতিতার পরিবারের কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ নেয়া হয়।
শিশুদের উপর যৌন নির্যাতনের বিষয়ে সহকারী কর্মকর্তা দ্বীন মোহাম্মদ বলেন, তদন্তের পর দপ্তরীর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে ।
এব্যাপারে হবিবপুর ইউপির ২নং ওয়ার্ড সদস্য সুব্রত সরকার বলেন, শিশু নির্যাতনের অভিযোগে উপজেলা থেকে তদন্তের একটি টিম এসেছে। আমিও সেখানে উপস্থিত ছিলাম। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাগণ তদন্তে শিশু নির্যাতনের সত্যতা পেয়েছেন। তারা আশ্বাস দিয়ে গেছেন দপ্তরীর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন।
তিনি আরো বলেন দপ্তরী যেখানে স্থায়ী বসতঘর নির্মাণ করেছে সেই জায়গা স্কুলের। কাজেই এই সরকারি জায়গা উদ্ধার করতে হবে। শিশুরা সেখানে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনসহ খেলাধুলার জায়গা পাবে।
এবিষয়ে অভিযোগকারী রথীন্দ্র চন্দ্র দাস বলেন আমি দপ্তরী গোপাল রায়ের উপযুক্ত শাস্তি চাই। অন্যথায় আমি আদালতের স্মরণাপন্ন হবো।