1. [email protected] : admin2017 :
  2. [email protected] : Sunam Kantha : Sunam Kantha
  3. [email protected] : wp-needuser : wp-needuser
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:০৯ পূর্বাহ্ন
ঘোষণা ::
সুনামগঞ্জ জেলার জনপ্রিয় সর্বাধিক পঠিত পত্রিকা সুনামকন্ঠে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের পাশে থাকার জন্য সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন। আমাদের পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন - 01711-368602

বঙ্গবীর ওসমানী’র শততম জন্মবার্ষিকী পালিত

  • আপডেট সময় রবিবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বঙ্গবীর এম.এ.জি ওসমানী-এর শততম জন্মবার্ষিকী পালন করেছে ওসমানী স্মৃতি পরিষদ সুনামগঞ্জ জেলা ও সদর উপজেলা। এ উপলক্ষে শনিবার শহরের পৌরবিপণিতে কেক কাটা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সদর উপজেলার আহ্বায়ক মখলিছুর রহমান, সুনামগঞ্জ জেলা ওসমানী স্মৃতি পরিষদের সভাপতি মো. জাহির আলী খান, সহ-সভাপতি কামরুজ্জামান অপু, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, প্রচার সম্পাদক রাহাত মিয়া, ওসমানী স্মৃতি পরিষদ সুনামগঞ্জ জেলার সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক কর্ণ বাবু দাস, ওসমানী স্মৃতি পরিষদ সদর উপজেলা সিনিয়র সহ-সভাপতি সাব্বির আহমদ, সহ-সভাপতি সামছুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আলী আফজাল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক প্রমুখ।
উল্লেখ্য, মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি বঙ্গবীর জেনারেল মুহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী ১৯১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর সুনামগঞ্জ শহরে জন্মগ্রহণ করেন। ব্যক্তিগত জীবনে অবিবাহিত বাংলার এই বলিষ্ঠ বীর সেনানী বাঙালি জাতিসত্তার অভ্যুদ্বয়ের অন্যতম মহানায়ক ও স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রধান সিপাহসালার ছিলেন। তাঁর পৈতৃক বাড়ি সিলেট জেলার বালাগঞ্জ থানার (অধুনা ওসমানী নগর উপজেলা) দয়ামীরে। তাঁর পিতা খান বাহাদুর মফিজুর রহমান, মাতা জোবেদা খাতুন। খান বাহাদুর মফিজুর রহমানের দুই ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে সবার ছোট ছেলে ওসমানী। ওসমানীর জন্মের প্রাক্কালে ১৯১৮ সালে খান বাহাদুর মফিজুর রহমান তৎকালীন আসামের সুনামগঞ্জ সদর মহকুমায় সাব-ডিভিশনাল অফিসার হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন৷ তাঁদের বসবাস ছিল সুনামগঞ্জ সদরেই। এখানেই জন্ম হয় ওসমানীর। পিতার চাকরির সূত্রে বঙ্গবীর ওসমানীর শৈশব-কৈশোর কেটেছে বিভিন্ন জায়গায়। তাই কিছুদিন পর বদলির আদেশ নিয়ে সুনামগঞ্জ থেকে চলে যেতে হয় গোহাটিতে। আর সেখানেই ওসমানীর প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয়। ১৯২৩ সালে ‘কটনস স্কুল অব আসাম’-এ ভর্তি হন তিনি। লেখাপড়ায় যে তিনি খুবই মনোযোগী ছিলেন তার প্রমাণ স্কুলের প্রত্যেক পরীক্ষায় তিনিই প্রথম হতেন। ১৯৩২ সালে ওসমানী সিলেট গভর্নমেন্ট পাইলট হাইস্কুলে ভর্তি হন। তৎকালীন সময়ে সিলেটের এই স্কুলটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ছিল। ১৯৩৪ সালে তিনি তিনি ম্যাট্রিক পাস করেন অসাধারণ কৃতিত্বের সাথে। সমগ্র ব্রিটিশ ভারতে তিনি প্রথম স্থান লাভ করেছিলেন। এই অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য ব্রিটিশ সরকার এম.এ.জি. ওসমানীকে প্রাইওটোরিয়া পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে সম্মানিত করে। তিনি ১৯৩৮ সালে আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ¯œাতক ডিগ্রি লাভ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়া শেষ করে ওসমানী সেনাবাহিনীতে যোগ দেন।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

© All rights reserved © 2016-2021
Theme Developed By ThemesBazar.Com