জগন্নাথপুর প্রতিনিধি ::
সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রয়াত জাতীয় নেতা আলহাজ্ব আবদুস সামাদ আজাদের পুত্র কেন্দ্রীয় আ.লীগ নেতা আজিজুস সামাদ ডন বলেছেন, আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গ্রিন সিগন্যাল পেয়ে মাঠে কাজ করছি। তবে কোন অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ উপেক্ষা করা যাবে না। তিনি আরো বলেন, সামাদ আজাদকে ব্যবহার করে আজকে যারা রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন, তারা সামাদ আজাদকে ভুলে গেলেও তৃণমূলের সাধারণ নেতাকর্মীরা মনে রেখেছেন। পাকিস্তান সরকারের আমলে যারা আমলা ছিল, আজ তারা আ.লীগ বলে সুবিধা নিচ্ছে। তা কোন অবস্থায় মেনে নেয়া যায় না। যারা দলীয় প্রতীক পেয়ে গেছেন বলে, প্রচার করছেন তাদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। দলীয় প্রতীক নৌকা পাওয়া সহজ নয়।
সোমবার জগন্নাথপুরে উপজেলা আ.লীগ ও অঙ্গ-সংগঠনের উদ্যোগে স্থানীয় আবদুস সামাদ আজাদ অডিটরিয়ামে ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জগন্নাথপুর পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আ.লীগের সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আবদুল মনাফের সভাপতিত্বে এবং উপজেলা আ.লীগের যুগ্ম-সম্পাদক মাস্টার সিরাজ উদ্দিন ও পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ছালিক আহমদ পীরের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জগন্নাথপুর উপজেলা আ.লীগের সহ-সভাপতি ও সুনামগঞ্জ জেলা পরিষদ সদস্য সৈয়দ সাবির মিয়া, আ.লীগ নেতা ও সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল হান্নান চৌধুরী সুফি মিয়া, আ.লীগ নেতা নুরুল ইসলাম, পৌর আ.লীগের সদস্য সচিব ও পৌর কাউন্সিলর আবাব মিয়া, দক্ষিণ সুনামগঞ্জ আ.লীগের সহ-সভাপতি জগলুল হায়দার, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নিজাম উদ্দিন ও জগন্নাথপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান প্রমুখ।
এ সময় উপজেলা আ.লীগ নেতা শাহিদুল ইসলাম বকুল, পাটলি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আঙ্গুর মিয়া, উপজেলা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জয়দ্বীপ সূত্রধর বীরেন্দ্র, আ.লীগ নেতা তাজ উদ্দিন আহমদ, জগন্নাথপুর পৌরসভার প্যানেল মেয়র-২ সুহেল আহমদ, পৌর কাউন্সিলর দিপক গোপ, আ.লীগ নেতা সালাহ উদ্দিন, জামাল হোসেন, সামাদ আজাদ স্মৃতি সংসদের সভাপতি শাহিন তালুকদার, জগন্নাথপুর উপজেলা প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক মো. শাহজাহান মিয়া, যুবলীগ নেতা কালী কুমার রায়, আনোয়ার কোরেশী, জহুর মিয়া, সাবুল আহমদ, খলিলুর রহমান, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সিদ্দিকুর রহমান, আমিনুল ইসলাম, ফারুক মিয়া, জাহাঙ্গীর আলম, আক্তার হোসেন, শায়েক আহমদ সহ জগন্নাথপুর ও দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা দলীয় তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন।